রাজধানীর উত্তরা চার নম্বর সেক্টরে লাবণীসহ বেশ কিছু প্রফেশনাল শুটিংবাড়ি রয়েছে। সেই হাউসগুলোতে নাটক ও সিনেমার দৃশ্যধারণ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল সেখানকার আবাসিক ‘কল্যাণ সমিতি’। তবে আপাতত সমস্যা মিটেছে। ২৬ জুলাই সন্ধ্যায় উত্তরা সেক্টর-৪ কল্যাণ সমিতির কার্যালয়ে আয়োজিত এক আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টির সমাধান হয় বলে জানান অভিনয়শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ মামুন অপু। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ছোট পর্দার সব সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত ফেডারেশন অব টেলিভিশন প্রফেশনালস অর্গানাইজেশন (এফটিপিও) দ্রুত একটি নীতিমালা প্রণয়ন করে কল্যাণ সমিতিতে জমা দেবে। সমিতির যেসব শর্ত আলোচনায় উঠেছে, তার সবই আমাদের খসড়া নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তাই আমি সমাধানে কোনো জটিলতা দেখছি না। বরং এটিই হতে পারে ভবিষ্যতের জন্য একটি গঠনমূলক দৃষ্টান্ত।’
আলোচনায় সিদ্ধান্ত হয়েছে রাত ১১টার পর কোনো শুটিং করা যাবে না। অন্যদিকে, রাস্তায় বা আউটডোরে শুটিং করলে যানজট ও জনভোগান্তির বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। এদিকে, লাবণী শুটিং হাউসের মালিক আসলাম হোসাইন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এফটিপিও থেকে যেসব নিয়মনীতি আমাদের দেওয়া হবে, আমরা তা অনুসরণ করেই কাজ করব। আবাসিক এলাকায় যেন কারও অসুবিধা না হয়, সেই অনুযায়ী হাউস পরিচালনা করা হবে।’ বলা প্রয়োজন, ২০ জুলাই উত্তরা সেক্টর-৪ কল্যাণ সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, শুটিং ঘিরে এলাকায় জনসমাগম বাড়ছে, যান চলাচলে বিঘœ ঘটছে এবং স্থানীয়দের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় সমস্যা তৈরি হচ্ছে। চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, আবাসিক এলাকায় এ ধরনের বাণিজ্যিক কার্যক্রম নীতিমালার পরিপন্থী। হাউস মালিকদের শুটিংয়ের জন্য বাসা ভাড়া না দেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে চিঠিতে তাদের দায়িত্বশীল ভূমিকার আহ্বান জানিয়েছে সমিতি। শুটিংজনিত জনসমাগম, শব্দদূষণ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের দুর্ভোগের বিষয়টি তুলে ধরে এলাকাবাসীকে শুটিংয়ের জন্য বাড়ি ভাড়া না দেওয়ার আহ্বান জানায়। এর পর থেকেই নির্মাতা ও শিল্পীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। ডিরেক্টরস গিল্ডের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক আপত্তি জানানো হয়। এরপরই আলোচনার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
মঙ্গলবার, ২৯ জুলাই ২০২৫
রাজধানীর উত্তরা চার নম্বর সেক্টরে লাবণীসহ বেশ কিছু প্রফেশনাল শুটিংবাড়ি রয়েছে। সেই হাউসগুলোতে নাটক ও সিনেমার দৃশ্যধারণ বন্ধের নির্দেশ দিয়েছিল সেখানকার আবাসিক ‘কল্যাণ সমিতি’। তবে আপাতত সমস্যা মিটেছে। ২৬ জুলাই সন্ধ্যায় উত্তরা সেক্টর-৪ কল্যাণ সমিতির কার্যালয়ে আয়োজিত এক আলোচনার মাধ্যমে বিষয়টির সমাধান হয় বলে জানান অভিনয়শিল্পী সংঘের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ মামুন অপু। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ছোট পর্দার সব সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত ফেডারেশন অব টেলিভিশন প্রফেশনালস অর্গানাইজেশন (এফটিপিও) দ্রুত একটি নীতিমালা প্রণয়ন করে কল্যাণ সমিতিতে জমা দেবে। সমিতির যেসব শর্ত আলোচনায় উঠেছে, তার সবই আমাদের খসড়া নীতিমালায় অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। তাই আমি সমাধানে কোনো জটিলতা দেখছি না। বরং এটিই হতে পারে ভবিষ্যতের জন্য একটি গঠনমূলক দৃষ্টান্ত।’
আলোচনায় সিদ্ধান্ত হয়েছে রাত ১১টার পর কোনো শুটিং করা যাবে না। অন্যদিকে, রাস্তায় বা আউটডোরে শুটিং করলে যানজট ও জনভোগান্তির বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। এদিকে, লাবণী শুটিং হাউসের মালিক আসলাম হোসাইন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘এফটিপিও থেকে যেসব নিয়মনীতি আমাদের দেওয়া হবে, আমরা তা অনুসরণ করেই কাজ করব। আবাসিক এলাকায় যেন কারও অসুবিধা না হয়, সেই অনুযায়ী হাউস পরিচালনা করা হবে।’ বলা প্রয়োজন, ২০ জুলাই উত্তরা সেক্টর-৪ কল্যাণ সমিতির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে বলা হয়, শুটিং ঘিরে এলাকায় জনসমাগম বাড়ছে, যান চলাচলে বিঘœ ঘটছে এবং স্থানীয়দের স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় সমস্যা তৈরি হচ্ছে। চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়, আবাসিক এলাকায় এ ধরনের বাণিজ্যিক কার্যক্রম নীতিমালার পরিপন্থী। হাউস মালিকদের শুটিংয়ের জন্য বাসা ভাড়া না দেওয়ার অনুরোধ জানিয়ে চিঠিতে তাদের দায়িত্বশীল ভূমিকার আহ্বান জানিয়েছে সমিতি। শুটিংজনিত জনসমাগম, শব্দদূষণ ও স্থানীয় বাসিন্দাদের দুর্ভোগের বিষয়টি তুলে ধরে এলাকাবাসীকে শুটিংয়ের জন্য বাড়ি ভাড়া না দেওয়ার আহ্বান জানায়। এর পর থেকেই নির্মাতা ও শিল্পীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। ডিরেক্টরস গিল্ডের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিক আপত্তি জানানো হয়। এরপরই আলোচনার প্রক্রিয়া শুরু হয়।