কবিগুরুর সৃষ্টি ধরে গবেষণা ও প্রকাশনার কমতি নেই আজও। বিশেষ করে বৈশাখ ও শ্রাবণে তাকে মনে করে বিশ্বজুড়েই থাকে নানা আয়োজন। তারই অংশ হিসেবে কবির মহাপ্রয়াণ দিবস (২২ শ্রাবণ তথা ৬ আগস্ট) উপলক্ষে ৩ আগস্ট স্বপ্নীল প্রোডাকশনের ব্যানারে প্রকাশ হলো একটি বিশেষ প্রযোজনা। এতে কণ্ঠে ও দৃশ্যে অংশ নিয়েছেন রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। ‘শ্রাবণের ধারার মতো’ এই আয়োজনটি করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গান ‘শ্রাবণের ধারার মতো’র সঙ্গে তারই রচিত ‘বিথিকা’ ও ‘গীতাঞ্জলি’ থেকে নির্বাচিত কবিতার পঙক্তিমালার অনবদ্য সম্মিলনে। গানটি গেয়েছেন বন্যার সঙ্গে স্বপ্নীল সজীব। আবৃত্তি করেছেন সামিউল ইসলাম পোলাক। সংগীতায়োজন করেছেন নীলাঞ্জন ঘোষ। গানচিত্রটির ভাবনা ও সৃজন নির্দেশনায় ছিলেন কণ্ঠশিল্পী স্বপ্নীল সজীব নিজেই।
প্রযোজনাটি প্রসঙ্গে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বলেন, ‘এই গানটি গাওয়ার সময় মনে হয়েছিল, যেন নিজের ভেতরের এক স্তব্ধ প্রার্থনা জেগে উঠছে। রবীন্দ্রনাথ যে কেবল সুরের কবি নন, তিনি হৃদয়ের স্তব্ধতারও কবিÑ এই গানচিত্রে আমরা সেটাই প্রকাশ করতে চেয়েছি। শ্রাবণ মানেই তো এক ধ্যান, এক অর্ঘ্য। আমি গভীর শ্রদ্ধায় এই নিবেদন করলাম কবিগুরুকে।’ স্বপ্নীল সজীব বলেন, ‘চেয়েছিলাম শ্রোতারা যেন শুধু গান না শোনেন, সঙ্গে অনুভবও করেন। শ্রাবণের ধারার মতো যে ভেজা-কান্না, সেই মনস্তাত্ত্বিক অনুভবটুকু শব্দে, সুরে ও কবিতায় ফুটে উঠুক।
বন্যাদি সঙ্গে থাকায় এই যাত্রা হয়ে উঠেছে জীবনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সম্মান।’ রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বাংলা সংগীতের এক অনন্য আলো, যার কণ্ঠে রবীন্দ্রনাথ ফিরে আসেন এক জীবন্ত অনুভবে।
স্বাধীনতা পদক (বাংলাদেশ) ও পদ্মশ্রী (ভারত) প্রাপ্ত এই শিল্পী রবীন্দ্রসংগীতকে দিয়েছেন আধুনিক যুগের সংরক্ষণ ও নবজাগরণের রূপ। স্বপ্নীল সজীব এই শিল্পী বর্তমানে রবীন্দ্রসংগীতের আন্তর্জাতিক মুখপাত্র হিসেবে কাজ করছেন। জাতিসংঘের যুব প্রতিনিধি প্রোগ্রামে আমন্ত্রিত হওয়া বাংলাদেশের প্রথম গায়ক তিনি। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি ভারতের টেলি সিনে অ্যাওয়ার্ড, দুবাইয়ের গ্লোবাল মিউজিক অ্যাওয়ার্ড এবং নেপালের ইন্টারন্যাশনাল আইকনিক অ্যাওয়ার্ডে সম্মানিত হন।
মঙ্গলবার, ০৫ আগস্ট ২০২৫
কবিগুরুর সৃষ্টি ধরে গবেষণা ও প্রকাশনার কমতি নেই আজও। বিশেষ করে বৈশাখ ও শ্রাবণে তাকে মনে করে বিশ্বজুড়েই থাকে নানা আয়োজন। তারই অংশ হিসেবে কবির মহাপ্রয়াণ দিবস (২২ শ্রাবণ তথা ৬ আগস্ট) উপলক্ষে ৩ আগস্ট স্বপ্নীল প্রোডাকশনের ব্যানারে প্রকাশ হলো একটি বিশেষ প্রযোজনা। এতে কণ্ঠে ও দৃশ্যে অংশ নিয়েছেন রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। ‘শ্রাবণের ধারার মতো’ এই আয়োজনটি করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গান ‘শ্রাবণের ধারার মতো’র সঙ্গে তারই রচিত ‘বিথিকা’ ও ‘গীতাঞ্জলি’ থেকে নির্বাচিত কবিতার পঙক্তিমালার অনবদ্য সম্মিলনে। গানটি গেয়েছেন বন্যার সঙ্গে স্বপ্নীল সজীব। আবৃত্তি করেছেন সামিউল ইসলাম পোলাক। সংগীতায়োজন করেছেন নীলাঞ্জন ঘোষ। গানচিত্রটির ভাবনা ও সৃজন নির্দেশনায় ছিলেন কণ্ঠশিল্পী স্বপ্নীল সজীব নিজেই।
প্রযোজনাটি প্রসঙ্গে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বলেন, ‘এই গানটি গাওয়ার সময় মনে হয়েছিল, যেন নিজের ভেতরের এক স্তব্ধ প্রার্থনা জেগে উঠছে। রবীন্দ্রনাথ যে কেবল সুরের কবি নন, তিনি হৃদয়ের স্তব্ধতারও কবিÑ এই গানচিত্রে আমরা সেটাই প্রকাশ করতে চেয়েছি। শ্রাবণ মানেই তো এক ধ্যান, এক অর্ঘ্য। আমি গভীর শ্রদ্ধায় এই নিবেদন করলাম কবিগুরুকে।’ স্বপ্নীল সজীব বলেন, ‘চেয়েছিলাম শ্রোতারা যেন শুধু গান না শোনেন, সঙ্গে অনুভবও করেন। শ্রাবণের ধারার মতো যে ভেজা-কান্না, সেই মনস্তাত্ত্বিক অনুভবটুকু শব্দে, সুরে ও কবিতায় ফুটে উঠুক।
বন্যাদি সঙ্গে থাকায় এই যাত্রা হয়ে উঠেছে জীবনের অন্যতম শ্রেষ্ঠ সম্মান।’ রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বাংলা সংগীতের এক অনন্য আলো, যার কণ্ঠে রবীন্দ্রনাথ ফিরে আসেন এক জীবন্ত অনুভবে।
স্বাধীনতা পদক (বাংলাদেশ) ও পদ্মশ্রী (ভারত) প্রাপ্ত এই শিল্পী রবীন্দ্রসংগীতকে দিয়েছেন আধুনিক যুগের সংরক্ষণ ও নবজাগরণের রূপ। স্বপ্নীল সজীব এই শিল্পী বর্তমানে রবীন্দ্রসংগীতের আন্তর্জাতিক মুখপাত্র হিসেবে কাজ করছেন। জাতিসংঘের যুব প্রতিনিধি প্রোগ্রামে আমন্ত্রিত হওয়া বাংলাদেশের প্রথম গায়ক তিনি। সাম্প্রতিক সময়ে তিনি ভারতের টেলি সিনে অ্যাওয়ার্ড, দুবাইয়ের গ্লোবাল মিউজিক অ্যাওয়ার্ড এবং নেপালের ইন্টারন্যাশনাল আইকনিক অ্যাওয়ার্ডে সম্মানিত হন।