সম্প্রতি দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ঐতিহ্যবাহী সঙ্গীতকে একত্রিত করতে দিল্লিস্থ ভারত মান্ডপমে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম বিমসটেক ট্রাডিশনাল মিউজিক ফেস্টিভাল। ভারতীয় সাংস্কৃতিক সম্পর্ক পরিষদ ও ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এ উৎসব উদ্বোধন করেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. সুব্রামণ্যম জয়শঙ্কর।
এই আয়োজনের ধারণা আসে চলতি বছরের ৪ এপ্রিল থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলন থেকে। সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা দিয়েছিলেন, “অঞ্চলের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধন আরও দৃঢ় করতে জনগণের মধ্যে সম্পর্ক বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে।” সেই প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবেই আয়োজন করা হয় এ উৎসবের।
ফেস্টিভালে অংশ নেয় বিমসটেকভুক্ত সাত
দেশের শিল্পীদলÑ বাংলাদেশের মন কুঠুরি, ভুটানের ট্রাডিশনাল পারফর্মিং আর্টস অ্যান্ড মিউজিক ডিভিশন, ভারতের স্ট্রিংস অফ দ্য ওয়ার্ল্ড, থাইল্যান্ডের সুন ডের, নেপালের কুটুম্ব, মিয়ানমারের মায়ানমার কালারফুল ট্রেজার ও শ্রীলঙ্কার স্টেট ডান্স। লোকসঙ্গীত ও শাস্ত্রীয় বাদ্যযন্ত্রের মেলবন্ধনে মঞ্চ মুখরিত হয়ে ওঠে।
ভারত মান্ডপমের সুবিশাল অডিটোরিয়াম দর্শকে উপচে পড়ে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ছিল আইসিসিআর-এর উদ্যোগে তাদের বৃত্তিপ্রাপ্ত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ, যার ফলে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান উপভোগের সুযোগ পান। প্রধান অতিথির বক্তব্যের পর আইসিসিআর-এর মহাপরিচালকও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের গুরুত্ব তুলে ধরেন। আয়োজকদের মতে, এ উৎসব প্রতিবছর আয়োজনের মাধ্যমে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর ঐতিহ্যবাহী সঙ্গীত বিনিময় আরও গভীর হবে।
বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫
সম্প্রতি দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ঐতিহ্যবাহী সঙ্গীতকে একত্রিত করতে দিল্লিস্থ ভারত মান্ডপমে অনুষ্ঠিত হলো প্রথম বিমসটেক ট্রাডিশনাল মিউজিক ফেস্টিভাল। ভারতীয় সাংস্কৃতিক সম্পর্ক পরিষদ ও ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত এ উৎসব উদ্বোধন করেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী ড. সুব্রামণ্যম জয়শঙ্কর।
এই আয়োজনের ধারণা আসে চলতি বছরের ৪ এপ্রিল থাইল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলন থেকে। সেখানে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঘোষণা দিয়েছিলেন, “অঞ্চলের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক বন্ধন আরও দৃঢ় করতে জনগণের মধ্যে সম্পর্ক বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হবে।” সেই প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবেই আয়োজন করা হয় এ উৎসবের।
ফেস্টিভালে অংশ নেয় বিমসটেকভুক্ত সাত
দেশের শিল্পীদলÑ বাংলাদেশের মন কুঠুরি, ভুটানের ট্রাডিশনাল পারফর্মিং আর্টস অ্যান্ড মিউজিক ডিভিশন, ভারতের স্ট্রিংস অফ দ্য ওয়ার্ল্ড, থাইল্যান্ডের সুন ডের, নেপালের কুটুম্ব, মিয়ানমারের মায়ানমার কালারফুল ট্রেজার ও শ্রীলঙ্কার স্টেট ডান্স। লোকসঙ্গীত ও শাস্ত্রীয় বাদ্যযন্ত্রের মেলবন্ধনে মঞ্চ মুখরিত হয়ে ওঠে।
ভারত মান্ডপমের সুবিশাল অডিটোরিয়াম দর্শকে উপচে পড়ে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ছিল আইসিসিআর-এর উদ্যোগে তাদের বৃত্তিপ্রাপ্ত আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ, যার ফলে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা অনুষ্ঠান উপভোগের সুযোগ পান। প্রধান অতিথির বক্তব্যের পর আইসিসিআর-এর মহাপরিচালকও সাংস্কৃতিক বিনিময়ের গুরুত্ব তুলে ধরেন। আয়োজকদের মতে, এ উৎসব প্রতিবছর আয়োজনের মাধ্যমে সদস্য রাষ্ট্রগুলোর ঐতিহ্যবাহী সঙ্গীত বিনিময় আরও গভীর হবে।