সম্প্রচারে নতুন ধারাবাহিক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। ৭ আগস্ট থেকে মাছরাঙা টেলিভিশনে এটির সম্প্রচার শুরু হচ্ছে। জানিয়েছে মাছরাঙা কর্তৃপক্ষ। নাটকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মারজুক রাসেল, চাষী আলম, সালহা খানম নাদিয়া, মুসাফির সৈয়দ বাচ্চু, কচি খন্দকার, রোবেনা রেজা জুঁই, সুজাত শিমুল, অনিক, আব্দুল্লাহ রানা, মিলি বাসার প্রমুখ। প্রতি রবি থেকে বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় প্রচার হবে নাটকটি। নাটকটি সম্পর্কে পরিচালক কচি খন্দকার বলেন, ‘এই সমাজে অনেক মেধাবী মানুষ আছে, যারা যোগ্য হলেও সুযোগ পায় না। কারণ তারা তেল দিতে পারে না। আবার অনেক অযোগ্য মানুষ তেল দিয়েই উন্নতির শিখরে পৌঁছে যায়। এটা আমাকে ব্যক্তিগতভাবে কষ্ট দেয়। এই কষ্ট থেকেই নাটকের গল্প লেখার অনুপ্রেরণা পাই। একজন মানুষ যখন সত্য-মিথ্যার বাছবিচার না করে শুধু নিজের স্বার্থে তোষামোদ করে, তখন সে নিজের অজান্তেই ভুল পথে হাঁটে। এভাবেই সমাজ থেকে মেধা হারিয়ে যায়। নাটকের মাধ্যমে এই বাস্তবতা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি নাটকটি দর্শকের মনে প্রভাব ফেলবে।’ এতে দেখা যাবে, সমাজে বসবাসকারী দুই ধরনের মানুষ। একদল বিশ্বাস করে উন্নতির জন্য তেল বা তোষামোদের
বিকল্প নেই। অন্য দলটি তোষামোদবিমুখ, নীতির জায়গায় অটল থেকে লড়ে যায় প্রতিকূলতার সঙ্গে। এই দুই বিপরীত দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিনিধিত্ব করে নাটকের দুটি পরিবার। একটি পরিবার একসময় তিলের খাজার ব্যবসা করতো। এখন তারা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ক্ষমতাবানদের তোষামোদ করে বিশাল ব্যবসা গড়ে তুলেছে। তাদের ব্যবসা সরিষার তেল, নারিকেল তেলের। এমনকি পেট্রোলের ব্যবসাও আছে। তাদের কোম্পানির নাম তিলের খাজা অয়েল মিল কোম্পানি লিমিটেড। অন্যদিকে, রয়েছে আরেক পরিবার যারা সহজ-সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত। তোষামোদ নয়, তারা নিজেদের নীতিতেই বিশ্বাসী।
এই দুই পরিবারের মধ্যকার সাংস্কৃতিক, নৈতিক ও সামাজিক সংঘাত নিয়েই এগোবে নাটকের কাহিনি।
বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট ২০২৫
সম্প্রচারে নতুন ধারাবাহিক ‘তেল ছাড়া পরোটা’। ৭ আগস্ট থেকে মাছরাঙা টেলিভিশনে এটির সম্প্রচার শুরু হচ্ছে। জানিয়েছে মাছরাঙা কর্তৃপক্ষ। নাটকটি রচনা ও পরিচালনা করেছেন কচি খন্দকার। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মারজুক রাসেল, চাষী আলম, সালহা খানম নাদিয়া, মুসাফির সৈয়দ বাচ্চু, কচি খন্দকার, রোবেনা রেজা জুঁই, সুজাত শিমুল, অনিক, আব্দুল্লাহ রানা, মিলি বাসার প্রমুখ। প্রতি রবি থেকে বৃহস্পতিবার রাত ৮টায় প্রচার হবে নাটকটি। নাটকটি সম্পর্কে পরিচালক কচি খন্দকার বলেন, ‘এই সমাজে অনেক মেধাবী মানুষ আছে, যারা যোগ্য হলেও সুযোগ পায় না। কারণ তারা তেল দিতে পারে না। আবার অনেক অযোগ্য মানুষ তেল দিয়েই উন্নতির শিখরে পৌঁছে যায়। এটা আমাকে ব্যক্তিগতভাবে কষ্ট দেয়। এই কষ্ট থেকেই নাটকের গল্প লেখার অনুপ্রেরণা পাই। একজন মানুষ যখন সত্য-মিথ্যার বাছবিচার না করে শুধু নিজের স্বার্থে তোষামোদ করে, তখন সে নিজের অজান্তেই ভুল পথে হাঁটে। এভাবেই সমাজ থেকে মেধা হারিয়ে যায়। নাটকের মাধ্যমে এই বাস্তবতা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করি নাটকটি দর্শকের মনে প্রভাব ফেলবে।’ এতে দেখা যাবে, সমাজে বসবাসকারী দুই ধরনের মানুষ। একদল বিশ্বাস করে উন্নতির জন্য তেল বা তোষামোদের
বিকল্প নেই। অন্য দলটি তোষামোদবিমুখ, নীতির জায়গায় অটল থেকে লড়ে যায় প্রতিকূলতার সঙ্গে। এই দুই বিপরীত দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিনিধিত্ব করে নাটকের দুটি পরিবার। একটি পরিবার একসময় তিলের খাজার ব্যবসা করতো। এখন তারা রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ক্ষমতাবানদের তোষামোদ করে বিশাল ব্যবসা গড়ে তুলেছে। তাদের ব্যবসা সরিষার তেল, নারিকেল তেলের। এমনকি পেট্রোলের ব্যবসাও আছে। তাদের কোম্পানির নাম তিলের খাজা অয়েল মিল কোম্পানি লিমিটেড। অন্যদিকে, রয়েছে আরেক পরিবার যারা সহজ-সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত। তোষামোদ নয়, তারা নিজেদের নীতিতেই বিশ্বাসী।
এই দুই পরিবারের মধ্যকার সাংস্কৃতিক, নৈতিক ও সামাজিক সংঘাত নিয়েই এগোবে নাটকের কাহিনি।