তরুণ অভিনয়শিল্পী মাসুম রেজওয়ান। নতুন করে জলজ জীবনের গল্পকে কেন্দ্র করে নির্মিত ‘জলমহল’ সিনেমায় দেখা যাবে তাকে। এ মধ্যে সিনেমা শুটিং শেষ হয়েছ কিশোরগঞ্জের বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চলে। সিনেমাটি নির্মাণ করছেন মোস্তাফিজ মামুন। ‘জলমহল’ সিনেমা নিয়ে মাসুম রেজওয়ান বলেন, হাওরের পানির মধ্যে, ভেজা শরীর আর কাদামাখা পায়ে আমরা শুটিং করেছি। মাঝে মাঝে মনে হয়েছে যেন আমরা নিজেরাও চরিত্র হয়ে উঠেছি। শুটিং ইউনিটকে প্রতিদিনই হাওরের গভীর পানির মধ্যে নৌকায় ভেসে ভেসে যেতে হয়েছে। ভারী যন্ত্রপাতি ও ক্যামেরা সরঞ্জাম পানির মধ্যে সমন্বয় করে তোলা ছিল একটি বড় চ্যালেঞ্জ। একাধিকবার আচমকা ঝড় ও বৃষ্টির মুখেও পড়তে হয়েছে ইউনিটকে। বৃষ্টির মধ্যে বারবার শুটিং বন্ধ হয়েছে আবার কখনও বৃষ্টিতেই শুট করেছি। সিনেমাটিতে অভিনয় করেছেন মাসুম রেজওয়ান, জান্নাতুল ফেরদৌস কাজলসহ একঝাঁক নবীন ও অভিজ্ঞ শিল্পী। চরিত্রের সত্যতা ধরে রাখতে স্থানীয় জেলেদের সঙ্গেও একাত্ম হয়ে কাজ করেছেন তারা।
তারা জেলেদের সাথে সময় কাটিয়েছেন, শিখেছেন জাল ফেলা, নৌকা চালানো সবকিছু যেন চরিত্রের ভেতরে ঢুকে পড়া। তিনি আরও বলেন, সবকিছুর পরও বিশাল জলরাশি আর দ্বীপের মতো কিছু গ্রাম নিয়ে জলমহলের ওয়ার্ল্ড। এখানে কাদা, নোংরার বিপরীতে পরিষ্কার পরিপাটি গ্রাম, হাওর ও পরিছন্ন মানুষদের তুলে ধরেছি।
আমরা চাই দর্শক যেন পর্দায় জলমহল দেখতে দেখতে হাওরের গন্ধ, শব্দ ও জীবনের স্বাদ পান। প্রোডাকশন ডিজাইনেও ছিল ভিন্নতা। হাওরের প্রাকৃতিক রূপ যেন পর্দায় জীবন্ত হয়, তার জন্যই সব দৃশ্য শুট করা হয়েছে জেলেদের বাড়িঘর, গ্রাম আর তাদের নৌকায় এমনকি প্রাকৃতিক আলোতে, অতিরিক্ত লাইটিং ছাড়াই।
কাজে ব্যস্ত জানতে চাইলে মাসুম রেজওয়ান বলেন, ‘জলমহল’ সিনেমা আগে ঢাকাই একটা সিনেমার কাজ করে গিয়েছি। বেশ কয়েকটা কাজে কথা চলছে। মাত্রতো ঢাকা আসলাম। শুটিং শেষ করে। কয়েক দিনে মধ্যে বলতে পারব। কোনো কোনো কাজ করব। তবে ভালো কাজ করতে করতে চাই।
শনিবার, ০৯ আগস্ট ২০২৫
তরুণ অভিনয়শিল্পী মাসুম রেজওয়ান। নতুন করে জলজ জীবনের গল্পকে কেন্দ্র করে নির্মিত ‘জলমহল’ সিনেমায় দেখা যাবে তাকে। এ মধ্যে সিনেমা শুটিং শেষ হয়েছ কিশোরগঞ্জের বিস্তীর্ণ হাওর অঞ্চলে। সিনেমাটি নির্মাণ করছেন মোস্তাফিজ মামুন। ‘জলমহল’ সিনেমা নিয়ে মাসুম রেজওয়ান বলেন, হাওরের পানির মধ্যে, ভেজা শরীর আর কাদামাখা পায়ে আমরা শুটিং করেছি। মাঝে মাঝে মনে হয়েছে যেন আমরা নিজেরাও চরিত্র হয়ে উঠেছি। শুটিং ইউনিটকে প্রতিদিনই হাওরের গভীর পানির মধ্যে নৌকায় ভেসে ভেসে যেতে হয়েছে। ভারী যন্ত্রপাতি ও ক্যামেরা সরঞ্জাম পানির মধ্যে সমন্বয় করে তোলা ছিল একটি বড় চ্যালেঞ্জ। একাধিকবার আচমকা ঝড় ও বৃষ্টির মুখেও পড়তে হয়েছে ইউনিটকে। বৃষ্টির মধ্যে বারবার শুটিং বন্ধ হয়েছে আবার কখনও বৃষ্টিতেই শুট করেছি। সিনেমাটিতে অভিনয় করেছেন মাসুম রেজওয়ান, জান্নাতুল ফেরদৌস কাজলসহ একঝাঁক নবীন ও অভিজ্ঞ শিল্পী। চরিত্রের সত্যতা ধরে রাখতে স্থানীয় জেলেদের সঙ্গেও একাত্ম হয়ে কাজ করেছেন তারা।
তারা জেলেদের সাথে সময় কাটিয়েছেন, শিখেছেন জাল ফেলা, নৌকা চালানো সবকিছু যেন চরিত্রের ভেতরে ঢুকে পড়া। তিনি আরও বলেন, সবকিছুর পরও বিশাল জলরাশি আর দ্বীপের মতো কিছু গ্রাম নিয়ে জলমহলের ওয়ার্ল্ড। এখানে কাদা, নোংরার বিপরীতে পরিষ্কার পরিপাটি গ্রাম, হাওর ও পরিছন্ন মানুষদের তুলে ধরেছি।
আমরা চাই দর্শক যেন পর্দায় জলমহল দেখতে দেখতে হাওরের গন্ধ, শব্দ ও জীবনের স্বাদ পান। প্রোডাকশন ডিজাইনেও ছিল ভিন্নতা। হাওরের প্রাকৃতিক রূপ যেন পর্দায় জীবন্ত হয়, তার জন্যই সব দৃশ্য শুট করা হয়েছে জেলেদের বাড়িঘর, গ্রাম আর তাদের নৌকায় এমনকি প্রাকৃতিক আলোতে, অতিরিক্ত লাইটিং ছাড়াই।
কাজে ব্যস্ত জানতে চাইলে মাসুম রেজওয়ান বলেন, ‘জলমহল’ সিনেমা আগে ঢাকাই একটা সিনেমার কাজ করে গিয়েছি। বেশ কয়েকটা কাজে কথা চলছে। মাত্রতো ঢাকা আসলাম। শুটিং শেষ করে। কয়েক দিনে মধ্যে বলতে পারব। কোনো কোনো কাজ করব। তবে ভালো কাজ করতে করতে চাই।