বাবা তাহসান রহমান খান ও মা রাফিয়াত রশিদ মিথিলা দুজনেই শোবিজের মানুষ। গান-অভিনয়ে মানুষের ভালোবাসা অর্জন করেছেন। তাদের কন্যা হিসেবে অভিনয়টা রক্তেই পেয়েছেন আইরা তেহরীম খান। শোবিজে এবার অভিষেক ঘটেছে তারও। শনিবার প্রকাশ্যে এসেছে আইরা অভিনীত প্রথম বিজ্ঞাপনচিত্র। যেখানে পর্দায় তার সঙ্গে রয়েছেন মা মিথিলাও। একটি প্রসাধনী পণ্যের (হিমালয়া পিউরিফায়িং নিম ফেস ওয়াশ) বিজ্ঞাপনচিত্রটি বানিয়েছেন পিপলু আর খান। মা-মেয়ে দুজনেই এখন প্রসাধনী পণ্যটির শুভেচ্ছাদূত। বিজ্ঞাপনচিত্রটিতে আইরার যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে কালের কণ্ঠকে রাফিয়াত রশিদ মিথিলা বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল; তারা মা এবং এক টিনএজ মেয়ের গল্পে বিজ্ঞাপনচিত্র বানাতে চায়। আমরা মা-মেয়ে যেহেতু বন্ধুর মতো, তাদের কনসেপ্টটা বাস্তবেও আমাদের
সঙ্গে বেশ মিলে যায়। পরে ভেবে-চিন্তে রাজি হই।’ মেয়ের প্রথম অভিনয় নিয়ে মিথিলার ভাষ্য, ‘যদিও এটা বিজ্ঞাপনচিত্র, তবু এখানে অভিনয়টা রয়েছে। সে অর্থে আইরার প্রথম অভিনয় এবং আমার সঙ্গেও একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো। গল্পটা শোনার পরই ও রাজি হয়েছিল। এরপর অডিশন নেয়া হয়, সেখানে বেশ ভালো করেছিল আইরা। তবু শুটিংয়ের শুরুতে একটু নার্ভাস ছিল। নির্মাতাকে ধন্যবাদ, তিনি সামলে নিয়েছিলেন। ইউনিটের সবাই বলেছিল, ওর অভিনয়টা একদম সাবলীল হয়েছে।’ জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে শুটিং করেছিলেন। মা-মেয়ের জন্য দিনটি অন্যসব দিনের মতোই ছিল। তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকায় ভোর থেকে রাত পর্যন্ত শুটিং করতে আইরার বেশ কষ্ট হয়েছিল বলে জানান মিথিলা। মেয়ের সঙ্গে পর্দায় অভিনয়ের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ছুটির দিনে যেহেতু বাড়িতে মা-মেয়ে একসঙ্গে সময় কাটাই সেদিক থেকে শুটিং করছি মনেই হয়নি।
দুজনে একসঙ্গে কাজ করেছি। তবে আইরার অনেকটা কষ্ট হয়েছে। ও তো সারা দিন কখনও শুটিং করেনি, শুটিং তো ভীষণ কষ্টের কাজ। ওর জন্য সহজ ছিল না। আমাদের কল টাইম ছিল সকাল সাড়ে ৭টায়, এরপর একদম রাত পর্যন্ত। সেটে এত লাইট, লোকজন এসবের সঙ্গে তো সে অভ্যস্ত না, তারপর পারফরম করা। এই অভিজ্ঞতা ওর প্রথম। আমি ছিলাম সঙ্গে, তারপর টিমটাও ভীষণ সাপোর্টিভ ছিল যার কারণে উতরে গেছি বলা যায়।’
বুধবার, ১৩ আগস্ট ২০২৫
বাবা তাহসান রহমান খান ও মা রাফিয়াত রশিদ মিথিলা দুজনেই শোবিজের মানুষ। গান-অভিনয়ে মানুষের ভালোবাসা অর্জন করেছেন। তাদের কন্যা হিসেবে অভিনয়টা রক্তেই পেয়েছেন আইরা তেহরীম খান। শোবিজে এবার অভিষেক ঘটেছে তারও। শনিবার প্রকাশ্যে এসেছে আইরা অভিনীত প্রথম বিজ্ঞাপনচিত্র। যেখানে পর্দায় তার সঙ্গে রয়েছেন মা মিথিলাও। একটি প্রসাধনী পণ্যের (হিমালয়া পিউরিফায়িং নিম ফেস ওয়াশ) বিজ্ঞাপনচিত্রটি বানিয়েছেন পিপলু আর খান। মা-মেয়ে দুজনেই এখন প্রসাধনী পণ্যটির শুভেচ্ছাদূত। বিজ্ঞাপনচিত্রটিতে আইরার যুক্ত হওয়া প্রসঙ্গে কালের কণ্ঠকে রাফিয়াত রশিদ মিথিলা বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল; তারা মা এবং এক টিনএজ মেয়ের গল্পে বিজ্ঞাপনচিত্র বানাতে চায়। আমরা মা-মেয়ে যেহেতু বন্ধুর মতো, তাদের কনসেপ্টটা বাস্তবেও আমাদের
সঙ্গে বেশ মিলে যায়। পরে ভেবে-চিন্তে রাজি হই।’ মেয়ের প্রথম অভিনয় নিয়ে মিথিলার ভাষ্য, ‘যদিও এটা বিজ্ঞাপনচিত্র, তবু এখানে অভিনয়টা রয়েছে। সে অর্থে আইরার প্রথম অভিনয় এবং আমার সঙ্গেও একটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো। গল্পটা শোনার পরই ও রাজি হয়েছিল। এরপর অডিশন নেয়া হয়, সেখানে বেশ ভালো করেছিল আইরা। তবু শুটিংয়ের শুরুতে একটু নার্ভাস ছিল। নির্মাতাকে ধন্যবাদ, তিনি সামলে নিয়েছিলেন। ইউনিটের সবাই বলেছিল, ওর অভিনয়টা একদম সাবলীল হয়েছে।’ জুলাইয়ের শেষ সপ্তাহে শুটিং করেছিলেন। মা-মেয়ের জন্য দিনটি অন্যসব দিনের মতোই ছিল। তবে পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকায় ভোর থেকে রাত পর্যন্ত শুটিং করতে আইরার বেশ কষ্ট হয়েছিল বলে জানান মিথিলা। মেয়ের সঙ্গে পর্দায় অভিনয়ের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘ছুটির দিনে যেহেতু বাড়িতে মা-মেয়ে একসঙ্গে সময় কাটাই সেদিক থেকে শুটিং করছি মনেই হয়নি।
দুজনে একসঙ্গে কাজ করেছি। তবে আইরার অনেকটা কষ্ট হয়েছে। ও তো সারা দিন কখনও শুটিং করেনি, শুটিং তো ভীষণ কষ্টের কাজ। ওর জন্য সহজ ছিল না। আমাদের কল টাইম ছিল সকাল সাড়ে ৭টায়, এরপর একদম রাত পর্যন্ত। সেটে এত লাইট, লোকজন এসবের সঙ্গে তো সে অভ্যস্ত না, তারপর পারফরম করা। এই অভিজ্ঞতা ওর প্রথম। আমি ছিলাম সঙ্গে, তারপর টিমটাও ভীষণ সাপোর্টিভ ছিল যার কারণে উতরে গেছি বলা যায়।’