১৯জুলাই ছিল কবি ও নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের জন্মজয়ন্তী। এ উপলক্ষ্যে ভারত ও বাংলাদেশের চার শিল্পী নতুন আঙ্গিকে তৈরী করলেন - ধনধান্য পুস্পভরা গানটি। গানটি গেয়েছেন কলকাতার বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী চিরন্তন ব্যানার্জী ও বাংলাদেশের সঙ্গীতশিল্পী তানজিমা তমা। আবৃত্তি করেছেন কলকাতা থেকে বাচিকশিল্পী শুভদীপ চক্রবর্তী ও বাংলাদেশ থেকে শিল্পী শান্তা জাহান।
সাধারণত, গান ও আবৃত্তির সমন্বয়ে -দ্বিজেন্দ্রলালের এই জনপ্রিয় গানটির নির্মাণ, সম্ভাব্য এই প্রথমবার। গানটির সংগীতায়োজন করেছেন কলকাতার সুব্রত মুখোপাধ্যায়।গানটি প্রকাশিত হবে বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় সঙ্গীত সংস্থা থেকে। দুই বাংলার সংস্কৃতি জগতে এই চার শিল্পী অত্যন্ত পরিচিত ও সমাদৃত। তাদের এই কাজটি দুই বাংলার মানুষের কাছেই গ্রহণীয় হবে-এই আশা করে যায়।
আগামীদিনে দুই বাংলার শিল্পীদের একত্রিত করে বিভিন্ন বিষয়কে সামনে রেখে নানা রকমের কাজ করার পরিকল্পনা রয়েছে শুভদীপ-চিরন্তনের।এই সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন বাংলা সংস্কৃতির বুনিয়াদকে আগামীদিনে আরো সমৃদ্ধ করবে।
মঙ্গলবার, ২০ জুলাই ২০২১
১৯জুলাই ছিল কবি ও নাট্যকার দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের জন্মজয়ন্তী। এ উপলক্ষ্যে ভারত ও বাংলাদেশের চার শিল্পী নতুন আঙ্গিকে তৈরী করলেন - ধনধান্য পুস্পভরা গানটি। গানটি গেয়েছেন কলকাতার বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী চিরন্তন ব্যানার্জী ও বাংলাদেশের সঙ্গীতশিল্পী তানজিমা তমা। আবৃত্তি করেছেন কলকাতা থেকে বাচিকশিল্পী শুভদীপ চক্রবর্তী ও বাংলাদেশ থেকে শিল্পী শান্তা জাহান।
সাধারণত, গান ও আবৃত্তির সমন্বয়ে -দ্বিজেন্দ্রলালের এই জনপ্রিয় গানটির নির্মাণ, সম্ভাব্য এই প্রথমবার। গানটির সংগীতায়োজন করেছেন কলকাতার সুব্রত মুখোপাধ্যায়।গানটি প্রকাশিত হবে বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় সঙ্গীত সংস্থা থেকে। দুই বাংলার সংস্কৃতি জগতে এই চার শিল্পী অত্যন্ত পরিচিত ও সমাদৃত। তাদের এই কাজটি দুই বাংলার মানুষের কাছেই গ্রহণীয় হবে-এই আশা করে যায়।
আগামীদিনে দুই বাংলার শিল্পীদের একত্রিত করে বিভিন্ন বিষয়কে সামনে রেখে নানা রকমের কাজ করার পরিকল্পনা রয়েছে শুভদীপ-চিরন্তনের।এই সাংস্কৃতিক মেলবন্ধন বাংলা সংস্কৃতির বুনিয়াদকে আগামীদিনে আরো সমৃদ্ধ করবে।