বাংলাদেশে মাইকেল মধুসূদন যাত্রাপালা মঞ্চায়নের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আলোচনা, স্মৃতিচারণ ও একক অভিনয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে যাত্রা প্রশিক্ষণ উন্নয়ন গবেষণা পরিষদ। ১৯৭৩ সালে যাত্রাপালাটি প্রথম মঞ্চায়িত হয়েছিল, যা বেশ প্রশংসিত ছিল। এতে মাইকেল চরিত্রে অভিনয় করতেন কিংবদন্তি যাত্রাশিল্পী অমলেন্দু বিশ্বাস। এই যাত্রাপালা নিয়ে সৈয়দ শামসুল হক কবিতাও লিখেছেন।
২৫জানুয়ারি জাতীয় নাট্যশালার সেমিনার কক্ষে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন নাট্যজন মামুনুর রশীদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলা একাডেমির পরিচালক ড. আমিনুর রহমান সুলতান।
প্রধান আলোচক ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কামালউদ্দিন কবির। বক্তব্য দেন যাত্রাসংগঠক ও নির্দেশক মিলন কান্তি দে। সভাপতিত্ব করেন তাপস সরকার। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন অমলেন্দু বিশ্বাসের মেয়ে অভিনেত্রী অরুণা বিশ্বাস। বাবা অমলেন্দু বিশ্বাসকে নিয়ে অরুণা বিশ্বাস বলেন, “আমার বাবা অমলেন্দু বিশ্বাসের বড় বিষয় ছিল, তিনি মানুষকে ভালোবাসতেন। তিনি কেবল যাত্রাশিল্পী ছিলেন না। তিনি থিয়েটারও করেছেন। তবে তিনি শিল্পের মধ্য দিয়ে মানুষের কথা বলেছেন।”
শুক্রবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৩
বাংলাদেশে মাইকেল মধুসূদন যাত্রাপালা মঞ্চায়নের ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আলোচনা, স্মৃতিচারণ ও একক অভিনয় অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে যাত্রা প্রশিক্ষণ উন্নয়ন গবেষণা পরিষদ। ১৯৭৩ সালে যাত্রাপালাটি প্রথম মঞ্চায়িত হয়েছিল, যা বেশ প্রশংসিত ছিল। এতে মাইকেল চরিত্রে অভিনয় করতেন কিংবদন্তি যাত্রাশিল্পী অমলেন্দু বিশ্বাস। এই যাত্রাপালা নিয়ে সৈয়দ শামসুল হক কবিতাও লিখেছেন।
২৫জানুয়ারি জাতীয় নাট্যশালার সেমিনার কক্ষে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন নাট্যজন মামুনুর রশীদ। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলা একাডেমির পরিচালক ড. আমিনুর রহমান সুলতান।
প্রধান আলোচক ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কামালউদ্দিন কবির। বক্তব্য দেন যাত্রাসংগঠক ও নির্দেশক মিলন কান্তি দে। সভাপতিত্ব করেন তাপস সরকার। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন অমলেন্দু বিশ্বাসের মেয়ে অভিনেত্রী অরুণা বিশ্বাস। বাবা অমলেন্দু বিশ্বাসকে নিয়ে অরুণা বিশ্বাস বলেন, “আমার বাবা অমলেন্দু বিশ্বাসের বড় বিষয় ছিল, তিনি মানুষকে ভালোবাসতেন। তিনি কেবল যাত্রাশিল্পী ছিলেন না। তিনি থিয়েটারও করেছেন। তবে তিনি শিল্পের মধ্য দিয়ে মানুষের কথা বলেছেন।”