একাত্তরের ২৫ মার্চ সেই কালরাতের শহীদদের স্মরণে গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও ‘লালযাত্রা’র আয়োজন করছে নাট্য সংগঠন প্রাচ্যনাট। আজ বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে ‘স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বর’ থেকে ফুলার রোডের ‘স্মৃতি চিরন্তন চত্বর’ পর্যন্ত হাতে হাত মিলিয়ে- কণ্ঠে দেশের গান তুলে এ আয়োজনে অংশ নেবেন নাট্যকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
রোজার কারণে এবার সময়ের একটু পরিবর্তন করা হয়েছে। অন্যবার সন্ধ্যায় প্রদীপ প্রজ্জ্বালনের মাধ্যমে শেষ হয়। এবার সময়টা একটু এগিয়ে আনা হয়েছে। ৪টা থেকে শুরু হয়ে ৫টায় শেষ করা হবে।
এক যুগ আগে ২০১১ সাল থেকে রাহুল আনন্দের ভাবনা ও পরিকল্পনায় প্রাচ্যনাট লালযাত্রার সূচনা করেছিল। এবারের লালযাত্রা আয়োজন নিয়ে তিনি বলেন, ‘মূলত ২৫ মার্চের শহীদের স্মরণে লালযাত্রার সূচনা হয়েছিল। এখন আমরা এই আয়োজনটির মধ্য দিয়ে সকল শহীদদের স্মরণ করি, শ্রদ্ধা নিবেদন করি। ২৫ মার্চের কালরাতের শহীদদের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী সকল শহীদের স্মরণেই আমরা দিনটি পালন করি। এবার একটা লোগো তৈরি করেছি আমি। প্রতি বছর লোগো করা হয় না। এবার এই লোগোটা আমিই করেছি, আমার মত করে। এখানে শিমুল, পলাশ ফুল দিয়ে লোগো করেছি। ওই যে শহীদের রক্তে রাঙা হল পলাশ শিমুল, ওই লাইনটা থেকেই মূলত লোগোটা করা। আর শিমুল, পলাশ তো এই সময়ের ফুল।
রোববার, ২৬ মার্চ ২০২৩
একাত্তরের ২৫ মার্চ সেই কালরাতের শহীদদের স্মরণে গত কয়েক বছরের ধারাবাহিকতায় এবারও ‘লালযাত্রা’র আয়োজন করছে নাট্য সংগঠন প্রাচ্যনাট। আজ বিকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে ‘স্বোপার্জিত স্বাধীনতা চত্বর’ থেকে ফুলার রোডের ‘স্মৃতি চিরন্তন চত্বর’ পর্যন্ত হাতে হাত মিলিয়ে- কণ্ঠে দেশের গান তুলে এ আয়োজনে অংশ নেবেন নাট্যকর্মীসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
রোজার কারণে এবার সময়ের একটু পরিবর্তন করা হয়েছে। অন্যবার সন্ধ্যায় প্রদীপ প্রজ্জ্বালনের মাধ্যমে শেষ হয়। এবার সময়টা একটু এগিয়ে আনা হয়েছে। ৪টা থেকে শুরু হয়ে ৫টায় শেষ করা হবে।
এক যুগ আগে ২০১১ সাল থেকে রাহুল আনন্দের ভাবনা ও পরিকল্পনায় প্রাচ্যনাট লালযাত্রার সূচনা করেছিল। এবারের লালযাত্রা আয়োজন নিয়ে তিনি বলেন, ‘মূলত ২৫ মার্চের শহীদের স্মরণে লালযাত্রার সূচনা হয়েছিল। এখন আমরা এই আয়োজনটির মধ্য দিয়ে সকল শহীদদের স্মরণ করি, শ্রদ্ধা নিবেদন করি। ২৫ মার্চের কালরাতের শহীদদের পাশাপাশি মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী সকল শহীদের স্মরণেই আমরা দিনটি পালন করি। এবার একটা লোগো তৈরি করেছি আমি। প্রতি বছর লোগো করা হয় না। এবার এই লোগোটা আমিই করেছি, আমার মত করে। এখানে শিমুল, পলাশ ফুল দিয়ে লোগো করেছি। ওই যে শহীদের রক্তে রাঙা হল পলাশ শিমুল, ওই লাইনটা থেকেই মূলত লোগোটা করা। আর শিমুল, পলাশ তো এই সময়ের ফুল।