‘দেশে আঠারো কোটি লোক থাকতে আপনারা শুধু আমাকেই দেখতে পান। আমাকে নিয়েই কথা বলেন।’- নাট্যজন মামুনুর রশীদের করা এক মন্তব্যের প্রেক্ষিতে ফেইসবুক লাইভে এসে এভাবেই বললেন হিরো আলম।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আলোচিত এই মুখ মামুনুর রশীদকে পাল্টা দিয়ে বলেন, ‘আমি নাকি দেশের রুচি নষ্ট করে ফেলছি, সমাজ নষ্ট করে ফেলছি। যদি তাই হয়, দেশে এত যে রুচিশীল মানুষ আছেন, তারা কেন সমাজের রুচি ফিরিয়ে আনতে পারছে না?’
সোমবার রাতে ফেইসবুক লাইভে আলোচিত এই কন্টেন্ট ক্রিয়েটর বলে যান, ‘আপনারা আমাকে বাঁচতে দিচ্ছেন না। যেখানেই যাচ্ছি শুধু টর্চারিংয়ের শিকার হচ্ছি। সব রুচি নষ্টের কারণ যদি আমি-ই হয়, তাহলে একদিন লাইভে এসে আত্মহত্যা করে ফেলব। আর আমি আত্মহত্যা করলে এর জন্য দায়ী থাকবে রুচিশীল মানুষেরা।’
সম্প্রতি অভিনয় শিল্পী সংঘের একটি অনুষ্ঠানে মামুনুর রশীদ বলেন, ‘আমরা একটা রুচির দুর্ভিক্ষের মধ্যে পড়ে গেছি। সেখান থেকে হিরো আলমের মতো একটা লোকের উত্থান হয়েছে। যে উত্থান কুরুচি, কুশিক্ষা ও অপসংস্কৃতির উত্থান। এই উত্থান কীভাবে রোধ করা যাবে, এটা যেমন রাজনৈতিক সমস্যা, তেমনি আমাদের সাংস্কৃতিক সমস্যাও।’
হিরো আলম ও বর্তমান প্রেক্ষাপটে জনসাধারণের রুচি নিয়ে নাট্যজন মামুনুর রশীদের এসব মন্তব্য ঘিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। বিষয়টি নজর এড়ায়নি হিরো আলমের। এরপর বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে সোমবার রাত সাড়ে দশটার দিকে নিজের ফেইসবুক পেজ থেকে লাইভে আসেন হিরো আলম।
এই সমাজের সুশীল লোকেরা তাকে গ্রহণ করতে পারে না দাবি করে হিরো আলম বলেন, ‘যাদের চেহারা সুন্দর, দেখতে ভালো, টাকা আছে, ব্যাকগ্রাউন্ড ভালো এবং মামা-খালু আছে, তারা হচ্ছে সমাজের সুশীল লোক। আমি তো সুশীল না, চেহারা খারাপ, দেখতে ভালো না। তাই আমাকে নিয়ে এত কথা উঠে।’
কড়া কণ্ঠে হিরো আলম বলেন, ‘আমি তো কখনো কারো কাছে যায়নি যে আমাকে কাজ দেন। আমাকে আপনারা তৈরি করেননি। মামুনুর রশীদ স্যার, আপনি তো আমাকে তৈরি করেননি।’
নিজের কাজের কথা তুলে ধরে হিরো আলম বলেন, ‘এফডিসির কয়েকজন ৫০০ টাকার পরিচালক আছেন যারাও কি না আমাকে নিয়ে নানান কথা বলে। আমাকে তো আপনারা তৈরি করেননি, আমি কারও কাছে যাইনি। আমি শুধু আমার কাজ করে যাচ্ছি, ফাউন্ডেশন চালাচ্ছি। অনেকে বলে এই ফাউন্ডেশনের নামে নাকি আমি ব্যবসা করছি!’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা যারা রুচিশীল মানুষ তারা কেন সমাজের রুচি বদলাতে পারছেন না? আমি যদি এত সমস্যা হয়, তাহলে আপনারা আমাকে মেরে ফেলেন। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করব, হয় আমাকে জেলে বন্দি করে রাখেন, নয়তো দেশ থেকে বের করে দিন।’
হিরো আলমের দাবি তাকে সুন্দরভাবে কেউ বাঁচতে দিচ্ছে না, ‘রাজনৈতিক জায়গা হোক, সিনেমার জায়গা হোক, সবখানে আমি শুধু টর্চারিংয়ের শিকার হচ্ছি। আমাকে মানুষ বাঁচতে দিচ্ছে না।’
মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩
‘দেশে আঠারো কোটি লোক থাকতে আপনারা শুধু আমাকেই দেখতে পান। আমাকে নিয়েই কথা বলেন।’- নাট্যজন মামুনুর রশীদের করা এক মন্তব্যের প্রেক্ষিতে ফেইসবুক লাইভে এসে এভাবেই বললেন হিরো আলম।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের আলোচিত এই মুখ মামুনুর রশীদকে পাল্টা দিয়ে বলেন, ‘আমি নাকি দেশের রুচি নষ্ট করে ফেলছি, সমাজ নষ্ট করে ফেলছি। যদি তাই হয়, দেশে এত যে রুচিশীল মানুষ আছেন, তারা কেন সমাজের রুচি ফিরিয়ে আনতে পারছে না?’
সোমবার রাতে ফেইসবুক লাইভে আলোচিত এই কন্টেন্ট ক্রিয়েটর বলে যান, ‘আপনারা আমাকে বাঁচতে দিচ্ছেন না। যেখানেই যাচ্ছি শুধু টর্চারিংয়ের শিকার হচ্ছি। সব রুচি নষ্টের কারণ যদি আমি-ই হয়, তাহলে একদিন লাইভে এসে আত্মহত্যা করে ফেলব। আর আমি আত্মহত্যা করলে এর জন্য দায়ী থাকবে রুচিশীল মানুষেরা।’
সম্প্রতি অভিনয় শিল্পী সংঘের একটি অনুষ্ঠানে মামুনুর রশীদ বলেন, ‘আমরা একটা রুচির দুর্ভিক্ষের মধ্যে পড়ে গেছি। সেখান থেকে হিরো আলমের মতো একটা লোকের উত্থান হয়েছে। যে উত্থান কুরুচি, কুশিক্ষা ও অপসংস্কৃতির উত্থান। এই উত্থান কীভাবে রোধ করা যাবে, এটা যেমন রাজনৈতিক সমস্যা, তেমনি আমাদের সাংস্কৃতিক সমস্যাও।’
হিরো আলম ও বর্তমান প্রেক্ষাপটে জনসাধারণের রুচি নিয়ে নাট্যজন মামুনুর রশীদের এসব মন্তব্য ঘিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলছে আলোচনা-সমালোচনা। বিষয়টি নজর এড়ায়নি হিরো আলমের। এরপর বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে সোমবার রাত সাড়ে দশটার দিকে নিজের ফেইসবুক পেজ থেকে লাইভে আসেন হিরো আলম।
এই সমাজের সুশীল লোকেরা তাকে গ্রহণ করতে পারে না দাবি করে হিরো আলম বলেন, ‘যাদের চেহারা সুন্দর, দেখতে ভালো, টাকা আছে, ব্যাকগ্রাউন্ড ভালো এবং মামা-খালু আছে, তারা হচ্ছে সমাজের সুশীল লোক। আমি তো সুশীল না, চেহারা খারাপ, দেখতে ভালো না। তাই আমাকে নিয়ে এত কথা উঠে।’
কড়া কণ্ঠে হিরো আলম বলেন, ‘আমি তো কখনো কারো কাছে যায়নি যে আমাকে কাজ দেন। আমাকে আপনারা তৈরি করেননি। মামুনুর রশীদ স্যার, আপনি তো আমাকে তৈরি করেননি।’
নিজের কাজের কথা তুলে ধরে হিরো আলম বলেন, ‘এফডিসির কয়েকজন ৫০০ টাকার পরিচালক আছেন যারাও কি না আমাকে নিয়ে নানান কথা বলে। আমাকে তো আপনারা তৈরি করেননি, আমি কারও কাছে যাইনি। আমি শুধু আমার কাজ করে যাচ্ছি, ফাউন্ডেশন চালাচ্ছি। অনেকে বলে এই ফাউন্ডেশনের নামে নাকি আমি ব্যবসা করছি!’
তিনি আরও বলেন, ‘আপনারা যারা রুচিশীল মানুষ তারা কেন সমাজের রুচি বদলাতে পারছেন না? আমি যদি এত সমস্যা হয়, তাহলে আপনারা আমাকে মেরে ফেলেন। আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করব, হয় আমাকে জেলে বন্দি করে রাখেন, নয়তো দেশ থেকে বের করে দিন।’
হিরো আলমের দাবি তাকে সুন্দরভাবে কেউ বাঁচতে দিচ্ছে না, ‘রাজনৈতিক জায়গা হোক, সিনেমার জায়গা হোক, সবখানে আমি শুধু টর্চারিংয়ের শিকার হচ্ছি। আমাকে মানুষ বাঁচতে দিচ্ছে না।’