বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি ‘টার্মিনেটর’ সিনেমায় আর দেখা যাবে না হলিউডের আইকন আর্নল্ড শোয়ার্জনেগারকে। তার আইকনিক সেই চরিত্র থেকে অবসর নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এই অভিনেতা।
১৯৮৪ সালে ‘টার্মিনেটর’ নির্মাণ করেন জেমস ক্যামেরন। এরপর সিনেমাটির বেশ কয়েকটি ফ্র্যাঞ্চাইজি তৈরি করেন তিনি। ‘টার্মিনেটর’-এর মূল চলচ্চিত্রের পর থেকে একাধিকবার এই ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে অভিনয়ে করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন শোয়ার্জনেগার।
বক্সঅফিসে আকাশছোঁয়া সফলতা পেয়েছে সাম্প্রতিক টার্মিনেটর চলচ্চিত্রগুলো। কিন্তু শেষ পর্যন্ত চরিত্রটিকে বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শোয়ার্জনেগার।
জানা গেছে, ১৯৮৪ সালে মুক্তি পাওয়া ‘টার্মিনেটর’ এবং ১৯৯১ সালে মুক্তি পাওয়া ‘টারমিনেটর টু’-এর তুমুল সাফল্যের পর ২০০৩-২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত পরবর্তী চারটি সিক্যুয়েলও ব্যাপক সফল ছিল। ‘টার্মিনেটর: স্যালভেশন’ বাদে অধিকাংশ সিক্যুয়েলেই শোয়ার্জনেগার জড়িত থাকা সত্ত্বেও টার্মিনেটরে আর পর্দায় না আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই অভিনেতা।
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে শোয়ার্জনেগার বলেন, ‘টার্মিনেটর’ ফ্র্যাঞ্চাইজিটি আর করা হচ্ছে না। আমি শেষ করেছি। আমি স্পষ্ট খবর পেয়েছি যে, ‘দ্যা টার্মিনেটর’ বিশ্বজুড়ে একটি ভিন্ন থিম নিয়ে এগিয়ে যেতে চায়। একটি মহান ধারণা নিয়ে আসবে অন্য কেউ। এটাই চাই, তাই আমি নিজের দায়িত্ব শেষ করেছি।
অভিনেতা আরও বলেন, ‘টার্মিনেটর’ মূলত আমার সাফল্যের সিঁড়ি ছিল। তাই আমি সবসময় সিনেমাটিকে খুব পছন্দের সঙ্গে গ্রহণ করেছি। প্রথম তিনটি সিনেমা দুর্দান্ত ছিল। চার নম্বরে (সালভেশন) আমি ছিলাম না কারণ, তখন গভর্নর ছিলাম। তারপর পাঁচ নম্বর (জেনিসিস) এবং ছয় নম্বর (ডার্ক ফেট) কিছুটা দর্শকপ্রিয়তা হারিয়েছে। তবে সামনে নতুন থিম নিয়ে আসবে ‘টার্মিনেটর’।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে শোয়ার্জনেগার অভিনীত অ্যাকশন-কমেডি সিরিজ ‘ফুবার’। নেটফ্লিক্সে ২০২৩ সালের ২৫ মে মুক্তি পাবে এটি। এ ছাড়া আগামীতে নেটফ্লিক্সে তিন অংশের ডকুমেন্টারি সিরিজ তৈরি হতে যাচ্ছে এই অভিনেতার জীবনী নিয়ে।
রোববার, ২১ মে ২০২৩
বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ফ্র্যাঞ্চাইজি ‘টার্মিনেটর’ সিনেমায় আর দেখা যাবে না হলিউডের আইকন আর্নল্ড শোয়ার্জনেগারকে। তার আইকনিক সেই চরিত্র থেকে অবসর নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন এই অভিনেতা।
১৯৮৪ সালে ‘টার্মিনেটর’ নির্মাণ করেন জেমস ক্যামেরন। এরপর সিনেমাটির বেশ কয়েকটি ফ্র্যাঞ্চাইজি তৈরি করেন তিনি। ‘টার্মিনেটর’-এর মূল চলচ্চিত্রের পর থেকে একাধিকবার এই ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে অভিনয়ে করে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন শোয়ার্জনেগার।
বক্সঅফিসে আকাশছোঁয়া সফলতা পেয়েছে সাম্প্রতিক টার্মিনেটর চলচ্চিত্রগুলো। কিন্তু শেষ পর্যন্ত চরিত্রটিকে বিদায় জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শোয়ার্জনেগার।
জানা গেছে, ১৯৮৪ সালে মুক্তি পাওয়া ‘টার্মিনেটর’ এবং ১৯৯১ সালে মুক্তি পাওয়া ‘টারমিনেটর টু’-এর তুমুল সাফল্যের পর ২০০৩-২০১৯ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত পরবর্তী চারটি সিক্যুয়েলও ব্যাপক সফল ছিল। ‘টার্মিনেটর: স্যালভেশন’ বাদে অধিকাংশ সিক্যুয়েলেই শোয়ার্জনেগার জড়িত থাকা সত্ত্বেও টার্মিনেটরে আর পর্দায় না আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এই অভিনেতা।
সম্প্রতি একটি সাক্ষাৎকারে শোয়ার্জনেগার বলেন, ‘টার্মিনেটর’ ফ্র্যাঞ্চাইজিটি আর করা হচ্ছে না। আমি শেষ করেছি। আমি স্পষ্ট খবর পেয়েছি যে, ‘দ্যা টার্মিনেটর’ বিশ্বজুড়ে একটি ভিন্ন থিম নিয়ে এগিয়ে যেতে চায়। একটি মহান ধারণা নিয়ে আসবে অন্য কেউ। এটাই চাই, তাই আমি নিজের দায়িত্ব শেষ করেছি।
অভিনেতা আরও বলেন, ‘টার্মিনেটর’ মূলত আমার সাফল্যের সিঁড়ি ছিল। তাই আমি সবসময় সিনেমাটিকে খুব পছন্দের সঙ্গে গ্রহণ করেছি। প্রথম তিনটি সিনেমা দুর্দান্ত ছিল। চার নম্বরে (সালভেশন) আমি ছিলাম না কারণ, তখন গভর্নর ছিলাম। তারপর পাঁচ নম্বর (জেনিসিস) এবং ছয় নম্বর (ডার্ক ফেট) কিছুটা দর্শকপ্রিয়তা হারিয়েছে। তবে সামনে নতুন থিম নিয়ে আসবে ‘টার্মিনেটর’।
প্রসঙ্গত, বর্তমানে মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে শোয়ার্জনেগার অভিনীত অ্যাকশন-কমেডি সিরিজ ‘ফুবার’। নেটফ্লিক্সে ২০২৩ সালের ২৫ মে মুক্তি পাবে এটি। এ ছাড়া আগামীতে নেটফ্লিক্সে তিন অংশের ডকুমেন্টারি সিরিজ তৈরি হতে যাচ্ছে এই অভিনেতার জীবনী নিয়ে।