পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের লেখা কালজয়ী গান -নদীর কূল নাই কিনার নাই রে- । এই গানের মূল শিল্পী আব্বাসউদ্দীন আহমেদ। তবে বিভিন্ন সময় গানটি নতুন সংগীতায়োজনে গেয়েছেন অনেকেই। এবার কোক স্টুডিও বাংলা নতুন করে ফিরিয়ে আনলো গানটিকে। এতে কণ্ঠ দিয়েছেন রিপন কুমার সরকার। যিনি বগা তালেব নামেই বেশি পরিচিত। বৃহস্পতিবার (২৫ মে) রাত ৯টায় ইউটিউবে -কোক স্টুডিও বাংলা- চ্যানেলে উন্মুক্ত করা হয় -নদীর কূল-।
পল্লীকবি জসীম উদ্দীন ও কিংবদন্তি শিল্পী আব্বাসউদ্দীন আহমেদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে সোয়া ৯ মিনিটের এই পরিবেশনায়।
এ গান নিয়ে অর্ণব বলেন, -মূলত এটি ভাটিয়ালি গান। তবে গানটির যেসব অংশে সুরের খেলা রয়েছে সেখানে কীর্তনের প্রভাবও রয়েছে। এর মাধ্যমে নদীর একটি ভিন্ন চিত্র ফুটে উঠেছে। রিপন কুমার সরকারের (বগা) নিজের কীর্তনের দল রয়েছে।
এই ধরনের গানে তার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার কারণে এটি তার শিল্পী সত্ত্বার প্রকাশের জন্য চমৎকার একটি কাজ। শিল্পী রিপন কুমার সরকার নিজের অনুভূতি জানিয়ে বলেন, -আব্বাসউদ্দীনের মতো বিখ্যাত শিল্পী এবং জসীম উদ্দীনের মতো মহান কবির গান গাইতে পারা আমার জন্য দারুণ সম্মানের। ভাটিয়ালি ও কীর্তনের উপাদান আছে এই গানে, যা একসঙ্গে মিলে দর্শক-শ্রোতাদের জন্য অন্যরকম এক অভিজ্ঞতার সৃষ্টি করে।
গানটিতে আরও আছেন জ্যাজ শিল্পী ইদ্রিস। এছাড়া এতে বাজিয়েছেন বাংলাদেশের এক ঝাঁক গুণী মিউজিশিয়ান।
শুক্রবার, ২৬ মে ২০২৩
পল্লীকবি জসীম উদ্দীনের লেখা কালজয়ী গান -নদীর কূল নাই কিনার নাই রে- । এই গানের মূল শিল্পী আব্বাসউদ্দীন আহমেদ। তবে বিভিন্ন সময় গানটি নতুন সংগীতায়োজনে গেয়েছেন অনেকেই। এবার কোক স্টুডিও বাংলা নতুন করে ফিরিয়ে আনলো গানটিকে। এতে কণ্ঠ দিয়েছেন রিপন কুমার সরকার। যিনি বগা তালেব নামেই বেশি পরিচিত। বৃহস্পতিবার (২৫ মে) রাত ৯টায় ইউটিউবে -কোক স্টুডিও বাংলা- চ্যানেলে উন্মুক্ত করা হয় -নদীর কূল-।
পল্লীকবি জসীম উদ্দীন ও কিংবদন্তি শিল্পী আব্বাসউদ্দীন আহমেদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে সোয়া ৯ মিনিটের এই পরিবেশনায়।
এ গান নিয়ে অর্ণব বলেন, -মূলত এটি ভাটিয়ালি গান। তবে গানটির যেসব অংশে সুরের খেলা রয়েছে সেখানে কীর্তনের প্রভাবও রয়েছে। এর মাধ্যমে নদীর একটি ভিন্ন চিত্র ফুটে উঠেছে। রিপন কুমার সরকারের (বগা) নিজের কীর্তনের দল রয়েছে।
এই ধরনের গানে তার অভিজ্ঞতা ও দক্ষতার কারণে এটি তার শিল্পী সত্ত্বার প্রকাশের জন্য চমৎকার একটি কাজ। শিল্পী রিপন কুমার সরকার নিজের অনুভূতি জানিয়ে বলেন, -আব্বাসউদ্দীনের মতো বিখ্যাত শিল্পী এবং জসীম উদ্দীনের মতো মহান কবির গান গাইতে পারা আমার জন্য দারুণ সম্মানের। ভাটিয়ালি ও কীর্তনের উপাদান আছে এই গানে, যা একসঙ্গে মিলে দর্শক-শ্রোতাদের জন্য অন্যরকম এক অভিজ্ঞতার সৃষ্টি করে।
গানটিতে আরও আছেন জ্যাজ শিল্পী ইদ্রিস। এছাড়া এতে বাজিয়েছেন বাংলাদেশের এক ঝাঁক গুণী মিউজিশিয়ান।