ভারত সরকারের কূটনৈতিক সমর্থন ও সহায়তা না পাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেলো দিল্লির আফগান দূতাবাস। বিষয়টি নিশ্চিত করে দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রবিবার (১ অক্টোবর) থেকে কার্যক্রম বন্ধ। তবে নাগরিকদের জরুরি সুবিধার্থে কনস্যুলার পরিষেবা অব্যাহত থাকবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের জন্য কর্মী ও প্রয়োজনীয় সহায়তায় ক্রমাগত কমছে। এ অবস্থায় কার্যক্রম পরিচালনা কঠিন হয়ে পড়েছে।’
দূতাবাস পরিচালনার জন্য কাবুল সরকার থেকে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দেওয়াটাও জরুরি ছিল। কিন্তু ২০২১ সালে আশরাফ গণি সরকারকে উৎখাত করে অবৈধভাবে আফগানিস্তানের ক্ষমতায় বসে তালেবান। এই সরকারকে এখনও স্বীকৃতি দেয়নি মোদি সরকার। সবমিলিয়ে নির্বাচিত সরকারের পক্ষ থেকে দূতাবাস পরিচালনায় কেউ না থাকায় জটিলতা দেখা দেয়।
তবে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে তৎকালীন আশরাফ গণির সরকারের কর্মীদের দিয়ে দূতাবাসের কার্যক্রম চলছিল এতদিন। এখন পুরোপুরি বন্ধ প্রসঙ্গে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে গত সপ্তাহে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, আফগান রাষ্ট্রদূত কয়েক মাস আগেই ভারত ছেড়েছেন। অন্যান্য কর্তা ও কর্মীরা তৃতীয় কোনও দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়েছেন।
দিল্লি বলছে, তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে তারা জাতিসংঘের নিয়ম মেনে চলবে।
রোববার, ০১ অক্টোবর ২০২৩
ভারত সরকারের কূটনৈতিক সমর্থন ও সহায়তা না পাওয়ায় বন্ধ হয়ে গেলো দিল্লির আফগান দূতাবাস। বিষয়টি নিশ্চিত করে দূতাবাসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, রবিবার (১ অক্টোবর) থেকে কার্যক্রম বন্ধ। তবে নাগরিকদের জরুরি সুবিধার্থে কনস্যুলার পরিষেবা অব্যাহত থাকবে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আমাদের জন্য কর্মী ও প্রয়োজনীয় সহায়তায় ক্রমাগত কমছে। এ অবস্থায় কার্যক্রম পরিচালনা কঠিন হয়ে পড়েছে।’
দূতাবাস পরিচালনার জন্য কাবুল সরকার থেকে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ দেওয়াটাও জরুরি ছিল। কিন্তু ২০২১ সালে আশরাফ গণি সরকারকে উৎখাত করে অবৈধভাবে আফগানিস্তানের ক্ষমতায় বসে তালেবান। এই সরকারকে এখনও স্বীকৃতি দেয়নি মোদি সরকার। সবমিলিয়ে নির্বাচিত সরকারের পক্ষ থেকে দূতাবাস পরিচালনায় কেউ না থাকায় জটিলতা দেখা দেয়।
তবে ভারতীয় কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়ে তৎকালীন আশরাফ গণির সরকারের কর্মীদের দিয়ে দূতাবাসের কার্যক্রম চলছিল এতদিন। এখন পুরোপুরি বন্ধ প্রসঙ্গে ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি। তবে গত সপ্তাহে কর্তৃপক্ষ জানিয়েছিল, আফগান রাষ্ট্রদূত কয়েক মাস আগেই ভারত ছেড়েছেন। অন্যান্য কর্তা ও কর্মীরা তৃতীয় কোনও দেশে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়েছেন।
দিল্লি বলছে, তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে তারা জাতিসংঘের নিয়ম মেনে চলবে।