ভারতের উত্তরাখণ্ডে নির্মাণাধীন টানেল ধসের ১৬ দিন ধরে মাটির নিচে অন্ধকারে আটকেপড়া ৪১ জন শ্রমিক অবশেষ তাদের উদ্ধার করা যাবে বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স এ এক পোস্টে জানিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী।
তিনি লেখেন, “মাইক্রো স্কেপ টানেল তৈরির কাজ শেষ। আটকে পড়া শ্রমিকরা শীঘ্রই বেরিয়ে আসবেন।” মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর ঘটনাস্থলে রয়েছেন বলে জানিয়েছে কলকাতার দৈনিক আনন্দবাজার।
মঙ্গলবার স্থানীয় প্রশাসন থেকেও জানানো হয়, মাইক্রো স্কেপ টানেল তৈরির কাজ শেষ। এখন টানেলের বাইরে রয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী, রাজ্য সরকারের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। তারা ভিতরে ঢুকে উদ্ধার করে আনবেন শ্রমিকদের।এছাড়া শ্রমিকদের পরিবারকে ‘প্রস্তুত থাকতে’ বলা হয়েছে।
গত ১২ নভেম্বর থেকে উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারার এই টানেলে আটকে রয়েছেন শ্রমিকেরা। বিভিন্ন পথে চলছে উদ্ধারকাজ। একটি পরিকল্পনা ব্যর্থ হলে শুরু হয়েছে অন্য উপায়ে উদ্ধারকাজ। এভাবেই পেরিয়ে গেছে ১৬টি দিন। এক একটি পরিকল্পনা ব্যর্থ হলে হতাশ না হয়ে উদ্ধারকর্মীরা নতুন পরিকল্পনা নিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধার করতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। রাতদিন এক করে তারা শ্রমিকদের যত দ্রুত সম্ভব বের করে আনতে প্রচেষ্টা চলিয়ে গেছেন।
উদ্ধারের পর শ্রমিকদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। এজন্য টানেলের বাইরে বেশ কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্স অপেক্ষা করছে। উদ্ধারের পর শ্রমিকদের উত্তরকাশীর চিনিয়ালিসাউর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। হাসপাতালটিকে এজন্য উচ্চ সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে বলে জানায় বিবিসি।
মঙ্গলবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৩
ভারতের উত্তরাখণ্ডে নির্মাণাধীন টানেল ধসের ১৬ দিন ধরে মাটির নিচে অন্ধকারে আটকেপড়া ৪১ জন শ্রমিক অবশেষ তাদের উদ্ধার করা যাবে বলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স এ এক পোস্টে জানিয়েছেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামী।
তিনি লেখেন, “মাইক্রো স্কেপ টানেল তৈরির কাজ শেষ। আটকে পড়া শ্রমিকরা শীঘ্রই বেরিয়ে আসবেন।” মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর ঘটনাস্থলে রয়েছেন বলে জানিয়েছে কলকাতার দৈনিক আনন্দবাজার।
মঙ্গলবার স্থানীয় প্রশাসন থেকেও জানানো হয়, মাইক্রো স্কেপ টানেল তৈরির কাজ শেষ। এখন টানেলের বাইরে রয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী, রাজ্য সরকারের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী। তারা ভিতরে ঢুকে উদ্ধার করে আনবেন শ্রমিকদের।এছাড়া শ্রমিকদের পরিবারকে ‘প্রস্তুত থাকতে’ বলা হয়েছে।
গত ১২ নভেম্বর থেকে উত্তরকাশীর সিল্কিয়ারার এই টানেলে আটকে রয়েছেন শ্রমিকেরা। বিভিন্ন পথে চলছে উদ্ধারকাজ। একটি পরিকল্পনা ব্যর্থ হলে শুরু হয়েছে অন্য উপায়ে উদ্ধারকাজ। এভাবেই পেরিয়ে গেছে ১৬টি দিন। এক একটি পরিকল্পনা ব্যর্থ হলে হতাশ না হয়ে উদ্ধারকর্মীরা নতুন পরিকল্পনা নিয়ে শ্রমিকদের উদ্ধার করতে ঝাঁপিয়ে পড়েন। রাতদিন এক করে তারা শ্রমিকদের যত দ্রুত সম্ভব বের করে আনতে প্রচেষ্টা চলিয়ে গেছেন।
উদ্ধারের পর শ্রমিকদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। এজন্য টানেলের বাইরে বেশ কয়েকটি অ্যাম্বুলেন্স অপেক্ষা করছে। উদ্ধারের পর শ্রমিকদের উত্তরকাশীর চিনিয়ালিসাউর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। হাসপাতালটিকে এজন্য উচ্চ সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে বলে জানায় বিবিসি।