সম্প্রতি দেশের ফুটবলে উন্নতির দিকে বেশ নজর দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরব। দেশটির অভ্যন্তরীণ ফুটবল টুর্নামেন্টে তারকা ফুটবলারদের ভেড়াতে একের পর এক বিশাল অঙ্কের প্রস্তাবও দেওয়া হচ্ছে।
পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর এবার ফরাসি ফরোয়ার্ড করিম বেনজেমাও দেশটিতে পাড়ি জমিয়েছেন। সৌদির ক্লাব আল-ইত্তেহাদে নাম লিখিয়েছেন এ ফুটবলার।
হঠাৎ করেই রিয়াল মাদ্রিদ থেকে বিদায় নেন বেনজেমা। যদিও স্প্যানিশ ক্লাবটির সঙ্গে তার এখনও এক বছরের চুক্তি বাকি ছিল, এমনকি চাইলেই ক্লাবটির সঙ্গে নতুন চুক্তি করতে পারতেন। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে মরুর বুকে নাম লেখান বেনজেমা। তিন বছরের চুক্তি সেখানে পাড়ি জমিয়েছেন, এর মধ্য দিয়ে পরিণত হয়েছেন, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া ফুটবলারে।
সম্প্রতি ইত্তেহাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন পাঁচবার চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা ও ব্যালন ডি’অর জয়ী এ তারকা। সেখানে সৌদি আরবে আসার কারণও জানিয়েছেন তিনি। তার ভাষ্য, আমি একজন মুসলিম এবং সৌদি আরব একটি মুসলিম দেশ। আমি সবসময় চেয়েছি একটি মুসলিম দেশে থাকতে, আমার এখানে ভালো লাগে।
বিশ্ব ফুটবলের সেরা এই নাম্বার নাইনের দাবি, সৌদিতে পাড়ি জমানোর সিদ্ধান্তে পরিবারও অনেক খুশি হয়েছে।
ফরাসির এ ফরোয়ার্ডের মতে, ইতিমধ্যেই আমি এখানকার মানুষের ভালোবাসা অনুভব করতে পারছি, আমি এখানে একটি নতুন জীবন পাবো। আমি আরবি ভাষায় সাবলীলভাবে কথা বলতে চাই, যা আমার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ী এ তারকার মতে, সে (রোনালদো) অনেক বড় মাপের ফুটবলার এবং সে সৌদিতে খেলছে এটাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তার এখানে খেলায় ফুটবলের অনেক উন্নতি হবে।
শুক্রবার, ০৯ জুন ২০২৩
সম্প্রতি দেশের ফুটবলে উন্নতির দিকে বেশ নজর দিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরব। দেশটির অভ্যন্তরীণ ফুটবল টুর্নামেন্টে তারকা ফুটবলারদের ভেড়াতে একের পর এক বিশাল অঙ্কের প্রস্তাবও দেওয়া হচ্ছে।
পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর এবার ফরাসি ফরোয়ার্ড করিম বেনজেমাও দেশটিতে পাড়ি জমিয়েছেন। সৌদির ক্লাব আল-ইত্তেহাদে নাম লিখিয়েছেন এ ফুটবলার।
হঠাৎ করেই রিয়াল মাদ্রিদ থেকে বিদায় নেন বেনজেমা। যদিও স্প্যানিশ ক্লাবটির সঙ্গে তার এখনও এক বছরের চুক্তি বাকি ছিল, এমনকি চাইলেই ক্লাবটির সঙ্গে নতুন চুক্তি করতে পারতেন। কিন্তু সবাইকে অবাক করে দিয়ে মরুর বুকে নাম লেখান বেনজেমা। তিন বছরের চুক্তি সেখানে পাড়ি জমিয়েছেন, এর মধ্য দিয়ে পরিণত হয়েছেন, দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পারিশ্রমিক পাওয়া ফুটবলারে।
সম্প্রতি ইত্তেহাদের অফিসিয়াল চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন পাঁচবার চ্যাম্পিয়নস লিগ শিরোপা ও ব্যালন ডি’অর জয়ী এ তারকা। সেখানে সৌদি আরবে আসার কারণও জানিয়েছেন তিনি। তার ভাষ্য, আমি একজন মুসলিম এবং সৌদি আরব একটি মুসলিম দেশ। আমি সবসময় চেয়েছি একটি মুসলিম দেশে থাকতে, আমার এখানে ভালো লাগে।
বিশ্ব ফুটবলের সেরা এই নাম্বার নাইনের দাবি, সৌদিতে পাড়ি জমানোর সিদ্ধান্তে পরিবারও অনেক খুশি হয়েছে।
ফরাসির এ ফরোয়ার্ডের মতে, ইতিমধ্যেই আমি এখানকার মানুষের ভালোবাসা অনুভব করতে পারছি, আমি এখানে একটি নতুন জীবন পাবো। আমি আরবি ভাষায় সাবলীলভাবে কথা বলতে চাই, যা আমার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
পাঁচবারের চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ী এ তারকার মতে, সে (রোনালদো) অনেক বড় মাপের ফুটবলার এবং সে সৌদিতে খেলছে এটাও অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তার এখানে খেলায় ফুটবলের অনেক উন্নতি হবে।