বুরকিনা ফাসোর পূর্বাঞ্চলের একটি মসজিদে নামাজের সময় হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে বহু মুসল্লি প্রাণ হারিয়েছেন। একই দিনে ক্যাথলিকদের ওপরও হামলা চালানো হয়েছে। বেশ কিছু স্থানীয় এবং নিরাপত্তা সূত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছে। খবর আল জাজিরার।
সোমবার একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, রোববার ভোর ৫টার দিকে সশস্ত্র ব্যক্তিরা নাটিয়াবোনির একটি মসজিদে হামলা চালায়। এতে ডজন খানেক মানুষ প্রাণ হারান।
স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, হতাহতরা সবাই মুসলিম। এদের মধ্যে অধিকাংশই পুরুষ। অন্য একটি স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সন্ত্রাসীরা খুব ভোরে শহরে প্রবেশ করে। তারা মসজিদটি ঘেরাও করে এবং লোকজনের ওপর গুলি চালায়। মুসল্লিরা সে সময় ফজরের নামাজের জন্য একত্রিত হয়েছিল। তাদের মধ্যে একজন গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় নেতাসহ বেশ কয়েকজনকে গুলি করা হয়েছে।
একটি সূত্র জানিয়েছে, বড় ধরনের হামলা চালানো হয়েছে। তবে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এখনও এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেনি। মসজিদে হামলার একই দিনে উত্তর বুরকিনা ফাসোতে একটি ক্যাথলিক গির্জায়ও হামলা চালানো হয়েছে। এতে অন্তত ১৫ জন বেসামরিক লোক নিহত এবং আরও দুজন আহত হয়েছেন। গির্জার একজন শীর্ষ কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে ২০১৯ সালের মার্চে দিজিবোতে একজন পুরোহিতকে অপহরণ করা হয়েছিল। তিনি এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। এছাড়া ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ক্যাথলিক ধর্মযাজক সিজার ফার্নান্দেজকে খুন করা হয়।
২০২১ সালের আগস্টে উত্তরাঞ্চলীয় জিবোর শহরে গ্র্যান্ড ইমামকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। নিহত হওয়ার তিন দিন আগে তাকে অপহরণ করা হয়েছিল।
মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
বুরকিনা ফাসোর পূর্বাঞ্চলের একটি মসজিদে নামাজের সময় হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে বহু মুসল্লি প্রাণ হারিয়েছেন। একই দিনে ক্যাথলিকদের ওপরও হামলা চালানো হয়েছে। বেশ কিছু স্থানীয় এবং নিরাপত্তা সূত্র বার্তা সংস্থা এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছে। খবর আল জাজিরার।
সোমবার একটি নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, রোববার ভোর ৫টার দিকে সশস্ত্র ব্যক্তিরা নাটিয়াবোনির একটি মসজিদে হামলা চালায়। এতে ডজন খানেক মানুষ প্রাণ হারান।
স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, হতাহতরা সবাই মুসলিম। এদের মধ্যে অধিকাংশই পুরুষ। অন্য একটি স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, সন্ত্রাসীরা খুব ভোরে শহরে প্রবেশ করে। তারা মসজিদটি ঘেরাও করে এবং লোকজনের ওপর গুলি চালায়। মুসল্লিরা সে সময় ফজরের নামাজের জন্য একত্রিত হয়েছিল। তাদের মধ্যে একজন গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় নেতাসহ বেশ কয়েকজনকে গুলি করা হয়েছে।
একটি সূত্র জানিয়েছে, বড় ধরনের হামলা চালানো হয়েছে। তবে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ এখনও এ বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ করেনি। মসজিদে হামলার একই দিনে উত্তর বুরকিনা ফাসোতে একটি ক্যাথলিক গির্জায়ও হামলা চালানো হয়েছে। এতে অন্তত ১৫ জন বেসামরিক লোক নিহত এবং আরও দুজন আহত হয়েছেন। গির্জার একজন শীর্ষ কর্মকর্তা এ তথ্য জানিয়েছেন।
এর আগে ২০১৯ সালের মার্চে দিজিবোতে একজন পুরোহিতকে অপহরণ করা হয়েছিল। তিনি এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। এছাড়া ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে ক্যাথলিক ধর্মযাজক সিজার ফার্নান্দেজকে খুন করা হয়।
২০২১ সালের আগস্টে উত্তরাঞ্চলীয় জিবোর শহরে গ্র্যান্ড ইমামকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। নিহত হওয়ার তিন দিন আগে তাকে অপহরণ করা হয়েছিল।