পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের পৃথক পৃথক অংশে প্রবল বৃষ্টি ও তুষারপাতের সঙ্গ সম্পর্কিত বিভিন্ন ঘটনায় ১৮ শিশুসহ অন্তত ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।
প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শনি ও রোববারের এসব ঘটনায় ২০ শিশুসহ অন্তত ৩৮ জন আহত হয়েছে।
পাকিস্তানের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গিলগিট-বালতিস্তানে ব্যাপক ভূমিধসের ঘটনায় বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক বন্ধ হয়ে থাকায় ওই অঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আটকা পড়ে আছে। অঞ্চলটির অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ, পানি সরবরাহ ও টেলিযোগাযোগ পরিষেবা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হয়েছে বলে পাকিস্তানি গণমাধ্যম ডন অনলাইন জানিয়েছে।
অন্য দিকে বেলুচিস্তান প্রদেশের কোয়েটায় তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রির নিচে নেমে যাওয়ায় জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। লোকজন ঘরবাড়ি থেকে বের হচ্ছে না আর রাস্তায়ও তেমন লোকজন নেই।
খাইবার পাখতুনখোয়ার অধিকাংশ এলাকায় টানা তিন দিন ধরে বৃষ্টি ও তুষারপাত হচ্ছে। বৃষ্টির মধ্যে হড়কা বানে ও তুষারের চাপে অন্তত ৩৩টি বাড়ি ধ্বংস হয়েছে, ১২৯টি বাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, প্রদেশটির নিম্ন দির অঞ্চলে পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ৮৯ মিলিমিটার, উচ্চ দিরে ৫৪, চিত্রলে ৩৮ এবং সোয়াতের মালাম জাব্বায় ২০ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
খাইবার অঞ্চলে ছয়জন, বাজাউরে পাঁচজন, মালাকান্ড ও সোয়াতে চারজন করে, নিম্ন দিরে তিনজন এবং লাক্কি মারাওয়াতে একজন ও মারদানে আরেকজনের মৃত্যু হয়েছে।
ঘরবাড়ি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উত্তর ওয়াজিরিস্তানে। এখানে ২২টি বাড়ি পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর পাশাপাশি মালাকান্ডে তিনটি এবং সোয়াত ও উচ্চ দিরে দু’টি করে বাড়ি ধ্বংস হয়েছে।
গিলগিট-বালতিস্তানে ভূমিধসে কারাকোরাম মহাসড়ক, বালতিস্তান সড়কসহ আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক বন্ধ হয়ে থাকায় অঞ্চলটির বিভিন্ন অংশে হাজার হাজার পর্যটক আটকা পড়ে আছে।
সোমবার, ০৪ মার্চ ২০২৪
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের পৃথক পৃথক অংশে প্রবল বৃষ্টি ও তুষারপাতের সঙ্গ সম্পর্কিত বিভিন্ন ঘটনায় ১৮ শিশুসহ অন্তত ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে।
প্রাদেশিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, শনি ও রোববারের এসব ঘটনায় ২০ শিশুসহ অন্তত ৩৮ জন আহত হয়েছে।
পাকিস্তানের কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল গিলগিট-বালতিস্তানে ব্যাপক ভূমিধসের ঘটনায় বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়ক বন্ধ হয়ে থাকায় ওই অঞ্চলের হাজার হাজার মানুষ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় আটকা পড়ে আছে। অঞ্চলটির অনেক এলাকায় বিদ্যুৎ, পানি সরবরাহ ও টেলিযোগাযোগ পরিষেবা মারাত্মকভাবে বিঘ্নিত হয়েছে বলে পাকিস্তানি গণমাধ্যম ডন অনলাইন জানিয়েছে।
অন্য দিকে বেলুচিস্তান প্রদেশের কোয়েটায় তাপমাত্রা শূন্য ডিগ্রির নিচে নেমে যাওয়ায় জনজীবন স্থবির হয়ে পড়েছে। লোকজন ঘরবাড়ি থেকে বের হচ্ছে না আর রাস্তায়ও তেমন লোকজন নেই।
খাইবার পাখতুনখোয়ার অধিকাংশ এলাকায় টানা তিন দিন ধরে বৃষ্টি ও তুষারপাত হচ্ছে। বৃষ্টির মধ্যে হড়কা বানে ও তুষারের চাপে অন্তত ৩৩টি বাড়ি ধ্বংস হয়েছে, ১২৯টি বাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, প্রদেশটির নিম্ন দির অঞ্চলে পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ৮৯ মিলিমিটার, উচ্চ দিরে ৫৪, চিত্রলে ৩৮ এবং সোয়াতের মালাম জাব্বায় ২০ সেন্টিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
খাইবার অঞ্চলে ছয়জন, বাজাউরে পাঁচজন, মালাকান্ড ও সোয়াতে চারজন করে, নিম্ন দিরে তিনজন এবং লাক্কি মারাওয়াতে একজন ও মারদানে আরেকজনের মৃত্যু হয়েছে।
ঘরবাড়ি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উত্তর ওয়াজিরিস্তানে। এখানে ২২টি বাড়ি পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এর পাশাপাশি মালাকান্ডে তিনটি এবং সোয়াত ও উচ্চ দিরে দু’টি করে বাড়ি ধ্বংস হয়েছে।
গিলগিট-বালতিস্তানে ভূমিধসে কারাকোরাম মহাসড়ক, বালতিস্তান সড়কসহ আরও কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক বন্ধ হয়ে থাকায় অঞ্চলটির বিভিন্ন অংশে হাজার হাজার পর্যটক আটকা পড়ে আছে।