ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে ইরান। কয়েকডজন ড্রোন ও মিসাইল ছোড়া হয়েছে।
ইসরায়েলের হামলার জবাবে এই হামলা চালানো হয়েছে, বলা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে। খবর বিবিসির।
হামলার পরপর ইসরায়েলে সাইরেন ও বিস্ফোরণের আওয়াজ শোনা যায়।
ইসরায়েলের সামরিক কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, বাইরে থেকে উড়ে আসা বস্তু আকাশে প্রতিহত করা হয়েছে।
তারা আরো বলেছে, ইসরায়েলগামী কিছু ড্রোন যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ভূপাতিত হয়েছে।
ইরান আগেই সতর্ক করেছিল, সিরিয়ায় ইরানের দূতাবাসে হামলার জন্য ইসরায়েলকে শাস্তি পেতেই হবে।
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে ১ এপ্রিলের ওই হামলায় ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডের সাত সদস্য ও ছয় সিরীয় নিহত হয়।
অবশ্য এর আগে সিরিয়ায় ইরানের সঙ্গে যুক্ত শত শত স্থাপনা বা লক্ষ্যে হামলা চালানোর দাবি করলেও ১ এপ্রিলে দামেস্কের ওই হামলার দায় ইসরায়েল এখনো স্বীকার করেনি।
ইসরায়েলের সঙ্গে হামাসের চলমান সংঘাত শুরু হওয়ার পর বহুবার আলোচনায় এলেও ইরান জড়ায়নি।
কিন্তু দুতাবাসে হামলাকে বড় ধরনের উসকানি হিসেবে দেখেছে ইরান।
বিবিসির সর্বশেষ খবরে বলা হযেছে, এই পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের নিয়ে হোয়াইট হাউসে বসেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
আলোচনায় ইসরায়েলকে রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের বজ্রকঠিন অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
এদিকে সিরিয়া ও ইরাকের ওপর দিয়ে ইরানের কোনো ড্রোন বয়ে যেতে দেখলে তাতে হামলা করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে যুক্তরাজ্যের যুদ্ধবিমানসমূহকে। তবে কয়টি বিমান নামানো হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে।
জাতিসংঘ সনদের ৫১ ধারার আত্মরক্ষার অধিকারের দেখিয়ে হামলার পক্ষে যুক্তি দিয়ে ইরান বলেছে, যা হয়েছে তা এখানেই শেষ।
তবে ইসরায়েল যদি আবার হামলা চালায়, আবারও তার জবাব দেওয়া হবে বলে জানিয়ে দিয়েছে ইরান।
রোববার, ১৪ এপ্রিল ২০২৪
ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে ইরান। কয়েকডজন ড্রোন ও মিসাইল ছোড়া হয়েছে।
ইসরায়েলের হামলার জবাবে এই হামলা চালানো হয়েছে, বলা হচ্ছে ইরানের সামরিক বাহিনীর পক্ষ থেকে। খবর বিবিসির।
হামলার পরপর ইসরায়েলে সাইরেন ও বিস্ফোরণের আওয়াজ শোনা যায়।
ইসরায়েলের সামরিক কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, বাইরে থেকে উড়ে আসা বস্তু আকাশে প্রতিহত করা হয়েছে।
তারা আরো বলেছে, ইসরায়েলগামী কিছু ড্রোন যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ভূপাতিত হয়েছে।
ইরান আগেই সতর্ক করেছিল, সিরিয়ায় ইরানের দূতাবাসে হামলার জন্য ইসরায়েলকে শাস্তি পেতেই হবে।
দামেস্কে ইরানের দূতাবাসে ১ এপ্রিলের ওই হামলায় ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ডের সাত সদস্য ও ছয় সিরীয় নিহত হয়।
অবশ্য এর আগে সিরিয়ায় ইরানের সঙ্গে যুক্ত শত শত স্থাপনা বা লক্ষ্যে হামলা চালানোর দাবি করলেও ১ এপ্রিলে দামেস্কের ওই হামলার দায় ইসরায়েল এখনো স্বীকার করেনি।
ইসরায়েলের সঙ্গে হামাসের চলমান সংঘাত শুরু হওয়ার পর বহুবার আলোচনায় এলেও ইরান জড়ায়নি।
কিন্তু দুতাবাসে হামলাকে বড় ধরনের উসকানি হিসেবে দেখেছে ইরান।
বিবিসির সর্বশেষ খবরে বলা হযেছে, এই পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাদের নিয়ে হোয়াইট হাউসে বসেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
আলোচনায় ইসরায়েলকে রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের বজ্রকঠিন অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
এদিকে সিরিয়া ও ইরাকের ওপর দিয়ে ইরানের কোনো ড্রোন বয়ে যেতে দেখলে তাতে হামলা করার অনুমোদন দেওয়া হয়েছে যুক্তরাজ্যের যুদ্ধবিমানসমূহকে। তবে কয়টি বিমান নামানো হয়েছে, সে বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানানো হয়নি যুক্তরাজ্যের পক্ষ থেকে।
জাতিসংঘ সনদের ৫১ ধারার আত্মরক্ষার অধিকারের দেখিয়ে হামলার পক্ষে যুক্তি দিয়ে ইরান বলেছে, যা হয়েছে তা এখানেই শেষ।
তবে ইসরায়েল যদি আবার হামলা চালায়, আবারও তার জবাব দেওয়া হবে বলে জানিয়ে দিয়েছে ইরান।