alt

আন্তর্জাতিক

কাতার ছাড়তে চায় হামাস!

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের জেষ্ঠ্য নেতারা তাদের ঘাঁটি কাতার থেকে অন্য কোনো দেশে স্থানান্তর করতে চান। ইতোমধ্যে তারা মধ্যপ্রাচ্যের দু’টি দেশের সঙ্গে যোগাযোগও করেছেন। এই দু’দেশের মধ্যে একটির নাম ওমান।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সারির দৈনিক ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল শুক্রবার এক প্রতিবেদনে নিশ্চিত করেছে এই তথ্য। মূলত গাজায় শান্তি স্থাপনে ব্যর্থতা ও তার জেরে কাতারের সরকারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব ও একসময়ের উষ্ণ সম্পর্কে ভাঁটার টান আসার কারণেই হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানা গেছে।

কাতারের অন্তত ২ জন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে এ সম্পর্কিত তথ্য দিয়েছেন ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে। একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘গাজায় যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত সংলাপ কার্যত থেমে আছে এবং শিগগিরই আবার তা শুরু হবে— এমন সম্ভাবনা এই মুহূর্তে খুবই কম। কাতার শুরু থেকে এই যুদ্ধের মধ্যস্থতাকারী দেশ হিসেবে ভূমিকা রেখে আছে এবং যুদ্ধ থামানোর জন্য মধ্যস্থতাকারী হিসেবে যা যা কারা প্রয়োজন্, তার সবই করেছে।’

‘ফলে যুদ্ধের যে পর্যায় বর্তমানে চলছে, তা কাতার এবং হামাস— উভয়ের জন্য অস্বস্তিকর এবং উভয়পক্ষের মধ্যেই এক ধরনের অবিশ্বাস সৃষ্টি হয়েছে।’

আরেক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘শান্তি সংলাপের বর্তমান যে অবস্থা, তা খুবই হতাশাজনক। তবে আমরা এটুকু বলতে পারি যে কাতার তার জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছে।’

প্রসঙ্গত, ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষপাতি। পাশাপাশি এই গোষ্ঠীটি ইসরায়েলকে নিশ্চিহ্ন করতে চায় এবং দলীয় আদর্শ অনুযায়ী, ‘দ্বিরাষ্ট্র সমাধান নীতিতেও’ তাদের আস্থা নেই।

২০০৬ সালের নির্বাচনে জিতে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণ নেয় রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস। সেই সঙ্গে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে আন্দোলন চালিয়ে আসা জোট ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (পিএ) এবং জোটের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল ফাতাহকে উপত্যকা থেকে বিতাড়িত করে এই গোষ্ঠীটি।

তবে দীর্ঘদিন ধরেই এই গোষ্ঠীর প্রথম সারির নেতারা কাতারে এবং মধ্যমসারির অনেক নেতা লেবাননে অবস্থান করছেন।

গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলের ভূখণ্ডে অতর্কিত হামলা চালানোর পর ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বিমান বাহিনী। পরে ১৬ অক্টোবর থেকে অভিযানে যোগ দেয় স্থল বাহিনী।

ইসরায়েলি বাহিনীর টানা প্রায় ৬ মসের অভিযানে কার্যত ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা, নিহত হয়েছেন ৩৩ হাজার ফিলিস্তিনি। নিহত এই ফিলিস্তিনিদের মধ্যে অধিকাংশই বেসামরিক লোকজন এবং নারী-শিশু।

অন্যদিকে, হামাস যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলে নিহত হয়েছিলেন ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিক। এছাড়া ইসরায়েল থেকে ২৪০ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরেও নিয়ে গিয়েছিল হামাস যোদ্ধারা।

এই যুদ্ধের শুরু থেকেই মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় রয়েছে কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্র— এই তিন দেশ। এই তিন দেশের তৎপরতার কারণে গত ২৫ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অস্থায়ী বিরতিতে সম্মত হয়েছিল হামাস এবং ইসরায়েল। সেই বিরতির সময় জিম্মিদের মধ্যে থেকে ১০৮ জনকে মুক্তিও দিয়েছিল হামাস।

আশা করা হচ্ছিল যে এই বিরতি দীর্ঘস্থায়ী হবে; কিন্তু ১ তারিখ থেকে দুই পক্ষের মধ্যে ফের তুমুল সংঘাত শুরু হওয়া এবং উভয়পক্ষের অনমনীয় অবস্থানের কারণে তা কার্যত দুরাশায় পরিণত হয়।

পরে রমজানের আগে ছয় সপ্তাহের একটি খসড়া যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব হামাসের কাছে পাঠিয়েছিল মধ্যস্থতাকারী দেশগুলো। হামাস সেই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পর্যালোচনা শেষে বেশ কিছু নতুন শর্ত তাতে যোগ করেছিল; কিন্তু হামাসের সেসব শর্ত ‘বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়’ বলে বাতিল করে দিয়েছিল ইসরায়েল।

কার্যত তারপর থেকেই গাজায় যুদ্ধবিরতির সংলাপে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়, যা এখনও কাটেনি।

সূত্র : ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, টাইমস অব ইসরায়েল

ছবি

বিশ্বব্যাপী পারমাণবিক গোপনীয়তা চুরির চেষ্টা করছে উত্তর কোরিয়া

ছবি

শেখ হাসিনাকে নিয়ে মিথ্যা প্রতিবেদন, ক্ষমা চাইল ভারতীয় সংবাদমাধ্যম

ছবি

গাজায় ইসরায়েলের নৃশংস হামলায় নিহত আরও ৩০ ফিলিস্তিনি

ছবি

আমিরাতে ৫৭ বাংলাদেশির দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড

ছবি

বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীদের বিরুদ্ধে বেআইনি শক্তি প্রয়োগ করেছে পুলিশ: অ্যামনেস্টি

ছবি

পরিস্থিতি বুঝে মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছে : পলক

ছবি

চীনে শপিং সেন্টারে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ১৬

ছবি

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৮১

ছবি

ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন বিবেচনার প্রশ্নে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

ছবি

সারা দেশে আ. লীগ নেতাকর্মীদের শক্ত অবস্থান নেওয়ার নির্দেশ

ছবি

কোটা আন্দোলনে হামলা-সংঘর্ষ-হত্যা : যা বলছে জাতিসংঘ

ছবি

ওমান উপকূলে ট্যাংকারডুবি, ১৩ ভারতীয়সহ সমুদ্রে নিখোঁজ ১৬ ক্রু

ছবি

বিশ্ব গণমাধ্যমে বাংলাদেশের কোটা সংস্কার আন্দোলন

ছবি

কোটা আন্দোলনকারীদের ওপর হামলায় অ্যামনেস্টির নিন্দা

ছবি

আসন্ন নির্বাচনে ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থীর নাম ঘোষণা ট্রাম্পের

ছবি

ইসরায়েলের ৫ নাগরিক, তিন সংস্থার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি ইইউর

ছবি

নুসেইরাত-খান ইউনিসে ইসরায়েলের বর্বর হামলা, ৫ শিশুসহ নিহত ১৫

ছবি

কোটা আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

ছবি

রিপাবলিকান সম্মেলনে যোগ দিতে উইসকন্সিনে পৌঁছেছেন ট্রাম্প

ছবি

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই, নিহত আরও ১৪১ ফিলিস্তিনি

ছবি

ট্রাম্পের ওপর হামলা

ছবি

ট্রাম্পের ওপর হামলাকারী ছিলেন রিপাবলিকান পার্টির নিবন্ধিত ভোটার

ছবি

ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা করা হয়েছে: এফবিআই

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে এ ধরনের সহিংসতার কোনো জায়গা নেই: বাইডেন

ছবি

ট্রাম্পের ওপর হামলা

ছবি

গাজায় ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ৭১ জন নিহত

ছবি

গাজায় হেপাটাইটিসে আক্রান্ত ৭০ হাজারের বেশি মানুষ

ছবি

নাইজেরিয়ায় ধসে পড়েছে স্কুল, নিহত ২১

ছবি

কুকুর লেলিয়ে প্রতিবন্ধী ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েলি সেনারা

ছবি

নির্বাচনে আমি থাকছি, আর আমিই জিতবো : বাইডেন

ছবি

নাইজেরিয়ায় স্কুলভবনে ধস, ২২ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ছবি

পাকিস্তানের পার্লামেন্টে সংরক্ষিত আসন পেতে যাচ্ছে ইমরানের পিটিআই দল

ছবি

বাইডেনের পরপর ভুল মন্তব্যে উদ্বেগ, তবুও নির্বাচনী প্রচারণায় অটল

ছবি

নেপালে ভূমিধসে নদীতে ছিটকে পড়ল দুই বাস, নিখোঁজ অন্তত ৬৩

ছবি

অরুণাচলে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণে ভারতের পদক্ষেপ, চীনের তীব্র প্রতিক্রিয়া

ছবি

যুক্তরাজ্যের নতুন সরকারে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত রুশনারা আলীও

tab

আন্তর্জাতিক

কাতার ছাড়তে চায় হামাস!

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের জেষ্ঠ্য নেতারা তাদের ঘাঁটি কাতার থেকে অন্য কোনো দেশে স্থানান্তর করতে চান। ইতোমধ্যে তারা মধ্যপ্রাচ্যের দু’টি দেশের সঙ্গে যোগাযোগও করেছেন। এই দু’দেশের মধ্যে একটির নাম ওমান।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম সারির দৈনিক ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল শুক্রবার এক প্রতিবেদনে নিশ্চিত করেছে এই তথ্য। মূলত গাজায় শান্তি স্থাপনে ব্যর্থতা ও তার জেরে কাতারের সরকারের সঙ্গে দ্বন্দ্ব ও একসময়ের উষ্ণ সম্পর্কে ভাঁটার টান আসার কারণেই হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতারা এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানা গেছে।

কাতারের অন্তত ২ জন সরকারি কর্মকর্তার সঙ্গে এ সম্পর্কিত তথ্য দিয়েছেন ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে। একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘গাজায় যুদ্ধবিরতি সংক্রান্ত সংলাপ কার্যত থেমে আছে এবং শিগগিরই আবার তা শুরু হবে— এমন সম্ভাবনা এই মুহূর্তে খুবই কম। কাতার শুরু থেকে এই যুদ্ধের মধ্যস্থতাকারী দেশ হিসেবে ভূমিকা রেখে আছে এবং যুদ্ধ থামানোর জন্য মধ্যস্থতাকারী হিসেবে যা যা কারা প্রয়োজন্, তার সবই করেছে।’

‘ফলে যুদ্ধের যে পর্যায় বর্তমানে চলছে, তা কাতার এবং হামাস— উভয়ের জন্য অস্বস্তিকর এবং উভয়পক্ষের মধ্যেই এক ধরনের অবিশ্বাস সৃষ্টি হয়েছে।’

আরেক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘শান্তি সংলাপের বর্তমান যে অবস্থা, তা খুবই হতাশাজনক। তবে আমরা এটুকু বলতে পারি যে কাতার তার জায়গা থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছে।’

প্রসঙ্গত, ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত সশস্ত্র রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস সশস্ত্র সংগ্রামের মাধ্যমে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পক্ষপাতি। পাশাপাশি এই গোষ্ঠীটি ইসরায়েলকে নিশ্চিহ্ন করতে চায় এবং দলীয় আদর্শ অনুযায়ী, ‘দ্বিরাষ্ট্র সমাধান নীতিতেও’ তাদের আস্থা নেই।

২০০৬ সালের নির্বাচনে জিতে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণ নেয় রাজনৈতিক গোষ্ঠী হামাস। সেই সঙ্গে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে আন্দোলন চালিয়ে আসা জোট ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ (পিএ) এবং জোটের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল ফাতাহকে উপত্যকা থেকে বিতাড়িত করে এই গোষ্ঠীটি।

তবে দীর্ঘদিন ধরেই এই গোষ্ঠীর প্রথম সারির নেতারা কাতারে এবং মধ্যমসারির অনেক নেতা লেবাননে অবস্থান করছেন।

গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা ইসরায়েলের ভূখণ্ডে অতর্কিত হামলা চালানোর পর ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বিমান বাহিনী। পরে ১৬ অক্টোবর থেকে অভিযানে যোগ দেয় স্থল বাহিনী।

ইসরায়েলি বাহিনীর টানা প্রায় ৬ মসের অভিযানে কার্যত ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা, নিহত হয়েছেন ৩৩ হাজার ফিলিস্তিনি। নিহত এই ফিলিস্তিনিদের মধ্যে অধিকাংশই বেসামরিক লোকজন এবং নারী-শিশু।

অন্যদিকে, হামাস যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলে নিহত হয়েছিলেন ১ হাজার ২০০ জন ইসরায়েলি ও অন্যান্য দেশের নাগরিক। এছাড়া ইসরায়েল থেকে ২৪০ জনকে জিম্মি হিসেবে ধরেও নিয়ে গিয়েছিল হামাস যোদ্ধারা।

এই যুদ্ধের শুরু থেকেই মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় রয়েছে কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্র— এই তিন দেশ। এই তিন দেশের তৎপরতার কারণে গত ২৫ নভেম্বর থেকে ১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অস্থায়ী বিরতিতে সম্মত হয়েছিল হামাস এবং ইসরায়েল। সেই বিরতির সময় জিম্মিদের মধ্যে থেকে ১০৮ জনকে মুক্তিও দিয়েছিল হামাস।

আশা করা হচ্ছিল যে এই বিরতি দীর্ঘস্থায়ী হবে; কিন্তু ১ তারিখ থেকে দুই পক্ষের মধ্যে ফের তুমুল সংঘাত শুরু হওয়া এবং উভয়পক্ষের অনমনীয় অবস্থানের কারণে তা কার্যত দুরাশায় পরিণত হয়।

পরে রমজানের আগে ছয় সপ্তাহের একটি খসড়া যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব হামাসের কাছে পাঠিয়েছিল মধ্যস্থতাকারী দেশগুলো। হামাস সেই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব পর্যালোচনা শেষে বেশ কিছু নতুন শর্ত তাতে যোগ করেছিল; কিন্তু হামাসের সেসব শর্ত ‘বাস্তবতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়’ বলে বাতিল করে দিয়েছিল ইসরায়েল।

কার্যত তারপর থেকেই গাজায় যুদ্ধবিরতির সংলাপে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়, যা এখনও কাটেনি।

সূত্র : ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, টাইমস অব ইসরায়েল

back to top