ইরানের ভূখণ্ডের ওপর আবারও কোনো হামলা হলে ইসরায়েলকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইরান। দেশটির প্রেসিডেন্ট প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি মঙ্গলবার পাকিস্তান সফরের দ্বিতীয় দিনে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে দেয়া ভাষণে এমন হুঁশিয়ারি দেন।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, যদি ইসরায়েল আবারও ইরানের ওপর হামলা করে তাহলে ইসরায়েল আর থাকবে না। যদি ইসরায়েল আরেকবার ভুল করে তাহলে পরিস্থিতি ভিন্ন হবে। সিএনএন প্রতিবেদনে জানায়, ইসরায়েলকে হুমকি দিয়ে ইরানি প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, যদি ইসরায়েল আবার ভুল করে এবং পবিত্র ইরানের সার্বভৌমতাকে লঙ্ঘন করে তাহলে অন্য পরিস্থিতি দেখবে।
এ সময় ফিলিস্তিনিদের প্রতি ইরানের সমর্থন অব্যাহত থাকবে বলেও জানান রাইসি। খবরে বলা হয়েছে, গত সোমবার তিন দিনের সফরে পাকিস্তান পৌঁছান রাইসি। চলতি বছর এই দুই মুসলিম প্রতিবেশী নজিরবিহীন সামরিক হামলার পর সম্পর্কোন্নয়ন করতে চাইছে।
গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে হামলা চালায় ইসরায়েল। হামলায় ইরানের কয়েকজন শীর্ষ সেনা কর্মকর্তা নিহত হন। ওই হামলার জবাবে গত ১৩ এপ্রিল শনিবার রাতে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে তিন শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি)। এ হামলার প্রতিশোধ নিতে ইরানে পাল্টা হামলা করে ইসরায়েল।
বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
ইরানের ভূখণ্ডের ওপর আবারও কোনো হামলা হলে ইসরায়েলকে নিশ্চিহ্ন করে দেয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইরান। দেশটির প্রেসিডেন্ট প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি মঙ্গলবার পাকিস্তান সফরের দ্বিতীয় দিনে পাঞ্জাব বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি অনুষ্ঠানে দেয়া ভাষণে এমন হুঁশিয়ারি দেন।
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, যদি ইসরায়েল আবারও ইরানের ওপর হামলা করে তাহলে ইসরায়েল আর থাকবে না। যদি ইসরায়েল আরেকবার ভুল করে তাহলে পরিস্থিতি ভিন্ন হবে। সিএনএন প্রতিবেদনে জানায়, ইসরায়েলকে হুমকি দিয়ে ইরানি প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, যদি ইসরায়েল আবার ভুল করে এবং পবিত্র ইরানের সার্বভৌমতাকে লঙ্ঘন করে তাহলে অন্য পরিস্থিতি দেখবে।
এ সময় ফিলিস্তিনিদের প্রতি ইরানের সমর্থন অব্যাহত থাকবে বলেও জানান রাইসি। খবরে বলা হয়েছে, গত সোমবার তিন দিনের সফরে পাকিস্তান পৌঁছান রাইসি। চলতি বছর এই দুই মুসলিম প্রতিবেশী নজিরবিহীন সামরিক হামলার পর সম্পর্কোন্নয়ন করতে চাইছে।
গত ১ এপ্রিল সিরিয়ার দামেস্কে ইরানি কনস্যুলেটে হামলা চালায় ইসরায়েল। হামলায় ইরানের কয়েকজন শীর্ষ সেনা কর্মকর্তা নিহত হন। ওই হামলার জবাবে গত ১৩ এপ্রিল শনিবার রাতে ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে তিন শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে ইরানের রেভল্যুশনারি গার্ড কোর (আইআরজিসি)। এ হামলার প্রতিশোধ নিতে ইরানে পাল্টা হামলা করে ইসরায়েল।