দক্ষিণ ভারতীয় রাজ্য কেরালার ওয়েনাদ জেলায় ভয়াবহ ভূমিধসের কারণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৬ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত প্রায় ১২৮ জন মানুষ।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন এ খবর নিশ্চিত করেছেন। মঙ্গলবার ঘটা এই ভূমি ধসের ঘটনায় এখনও বহু মানুষ আটকে পড়ে আছেন এবং তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন কেরালার এক মন্ত্রী। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রাজ্যের মুখ্য সচিব ভি ভেনু জানিয়েছেন, প্রবল বৃষ্টি এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু ভেঙে পড়ায় উদ্ধারকাজে সমস্যা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ২৫০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা গেছে। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী এনডিআরএফ, কান্নুর ডিফেন্স সিকিউরিটি কোর এবং বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে।
মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, ভূমিধসের জায়গায় পৌঁছানোর জন্য একটি অস্থায়ী সেতু নির্মাণে সেনাবাহিনীকে সাহায্য করতে বলা হয়েছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে ইতিমধ্যেই ২২৫ জন জওয়ানকে উদ্ধারকাজে লাগানো হয়েছে। সেই সাথে সেনাবাহিনীর মেডিকেল টিম, বিমান বাহিনীর দুটি হেলিকপ্টার (এমআই-১৭ এবং এএলএইচ) কেও কাজে লাগানো হয়েছে।
স্থানীয় সাংবাদিকরা জানান, মঙ্গলবার রাতে প্রথম ভূমিধসটি নামে মুণ্ডাক্কাই শহরে। সেই সময় প্রবল বৃষ্টি হচ্ছিল। সেখানে উদ্ধার তৎপরতার মধ্যেই ভোর ৪টা নাগাদ চুড়ালমালায় একটি স্কুলের কাছে দ্বিতীয় ভূমিধস হয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়। ওই স্কুলটিকে একটি অস্থায়ী আশ্রয়শিবির হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল। ভূমিধসের সঙ্গে সঙ্গেই পুরো এলাকার সব দোকান ও বাড়ি পানি আর কাদায় ভরে যায়। অন্যদিকে খবর পাওয়া গেছে, একটি সেতু ভেঙে পড়ায় ওই অঞ্চলে প্রায় ৪০০ পরিবার আটকে পড়ে আছে।
ভূমিধসে নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও বিরোধীদলীয় নেতা রাহুল গান্ধী।
বুধবার, ৩১ জুলাই ২০২৪
দক্ষিণ ভারতীয় রাজ্য কেরালার ওয়েনাদ জেলায় ভয়াবহ ভূমিধসের কারণে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১০৬ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত প্রায় ১২৮ জন মানুষ।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন এ খবর নিশ্চিত করেছেন। মঙ্গলবার ঘটা এই ভূমি ধসের ঘটনায় এখনও বহু মানুষ আটকে পড়ে আছেন এবং তাদের উদ্ধারের চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছেন কেরালার এক মন্ত্রী। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
রাজ্যের মুখ্য সচিব ভি ভেনু জানিয়েছেন, প্রবল বৃষ্টি এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু ভেঙে পড়ায় উদ্ধারকাজে সমস্যা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ২৫০ জনকে জীবিত উদ্ধার করা গেছে। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী এনডিআরএফ, কান্নুর ডিফেন্স সিকিউরিটি কোর এবং বিমানবাহিনীর হেলিকপ্টার উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে।
মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়নের দপ্তর থেকে জানানো হয়েছে, ভূমিধসের জায়গায় পৌঁছানোর জন্য একটি অস্থায়ী সেতু নির্মাণে সেনাবাহিনীকে সাহায্য করতে বলা হয়েছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে ইতিমধ্যেই ২২৫ জন জওয়ানকে উদ্ধারকাজে লাগানো হয়েছে। সেই সাথে সেনাবাহিনীর মেডিকেল টিম, বিমান বাহিনীর দুটি হেলিকপ্টার (এমআই-১৭ এবং এএলএইচ) কেও কাজে লাগানো হয়েছে।
স্থানীয় সাংবাদিকরা জানান, মঙ্গলবার রাতে প্রথম ভূমিধসটি নামে মুণ্ডাক্কাই শহরে। সেই সময় প্রবল বৃষ্টি হচ্ছিল। সেখানে উদ্ধার তৎপরতার মধ্যেই ভোর ৪টা নাগাদ চুড়ালমালায় একটি স্কুলের কাছে দ্বিতীয় ভূমিধস হয়েছে বলে খবর পাওয়া যায়। ওই স্কুলটিকে একটি অস্থায়ী আশ্রয়শিবির হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছিল। ভূমিধসের সঙ্গে সঙ্গেই পুরো এলাকার সব দোকান ও বাড়ি পানি আর কাদায় ভরে যায়। অন্যদিকে খবর পাওয়া গেছে, একটি সেতু ভেঙে পড়ায় ওই অঞ্চলে প্রায় ৪০০ পরিবার আটকে পড়ে আছে।
ভূমিধসে নিহতদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ও বিরোধীদলীয় নেতা রাহুল গান্ধী।