রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সহিংসতার মধ্যেও বিষয়টি সবাইকে মনে করিয়ে দেওয়া জরুরি, বাংলাদেশে মানবিক সংকট চলছে বলেছেন জাতিসংঘের মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক।
নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় বুধবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। ব্রিফিংয়ের শুরুর দিকে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে একটি বিবৃতি পড়ে শোনান জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সহিংসতার মধ্যেও বিষয়টি সবাইকে মনে করিয়ে দেওয়া জরুরি, বাংলাদেশে মানবিক সংকট চলছে। ঘূর্ণিঝড় রিমালসহ বিভিন্ন জরুরি পরিস্থিতির শিকার মানুষদের জাতিসংঘ, জাতিসংঘের অংশীদারেরা অব্যাহতভাবে সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। চলতি বছর ঘূর্ণিঝড় রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১ কোটি ৩০ লাখ মানুষ।’
বাংলাদেশে মানবিক সংকট কাটিয়ে ওঠার ক্ষেত্রে কাজ করতে গিয়ে জাতিসংঘ ও এর অংশীদারেরা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে উল্লেখ করে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমাদের অংশীদারেরা কার্যক্রম চালানোর ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ থাকার পরও তাদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে স্পষ্টতই ইন্টারনেট বিভ্রাট, ব্যাংকিং সেবা বন্ধ ও কারফিউ অন্তর্ভুক্ত।’
এক প্রশ্নের জবাবে ডুজারিক বলেন, ‘যেকোনো দেশের সরকার যেকোনো বিষয়ে সাহায্য চাইলে জাতিসংঘ অবশ্যই সব সময় তা করতে প্রস্তুত। আর কীভাবে সেই সহায়তা সবচেয়ে ভালোভাবে করা যায়, তা জাতিসংঘ দেখে। এ ধরনের বিষয়ে স্বাধীন তদন্ত করার জন্য জাতিসংঘের লেজিসলেটিভ বডির (আইনপ্রণয়নকারী পরিষদ) অনুমতি প্রয়োজন।’
স্টিফেন ডুজারিক বলেন, ‘বাংলাদেশে গুলি ব্যবহারের যে দৃশ্য আমরা দেখেছি, তার নিন্দা জানিয়েছি। বাংলাদেশ বা বিশ্বের যেকোনো দেশের সরকারের জনগণের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ এবং সাংবাদিকদের স্বাধীন ও নির্বিঘ্নে কাজ করার অধিকার রক্ষা করা উচিত।’
বৃহস্পতিবার, ০১ আগস্ট ২০২৪
রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সহিংসতার মধ্যেও বিষয়টি সবাইকে মনে করিয়ে দেওয়া জরুরি, বাংলাদেশে মানবিক সংকট চলছে বলেছেন জাতিসংঘের মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক।
নিউইয়র্কের স্থানীয় সময় বুধবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে তিনি এ কথা বলেন। ব্রিফিংয়ের শুরুর দিকে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়ে একটি বিবৃতি পড়ে শোনান জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সহিংসতার মধ্যেও বিষয়টি সবাইকে মনে করিয়ে দেওয়া জরুরি, বাংলাদেশে মানবিক সংকট চলছে। ঘূর্ণিঝড় রিমালসহ বিভিন্ন জরুরি পরিস্থিতির শিকার মানুষদের জাতিসংঘ, জাতিসংঘের অংশীদারেরা অব্যাহতভাবে সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে। চলতি বছর ঘূর্ণিঝড় রিমালে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ১ কোটি ৩০ লাখ মানুষ।’
বাংলাদেশে মানবিক সংকট কাটিয়ে ওঠার ক্ষেত্রে কাজ করতে গিয়ে জাতিসংঘ ও এর অংশীদারেরা চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে উল্লেখ করে জাতিসংঘ মহাসচিবের মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমাদের অংশীদারেরা কার্যক্রম চালানোর ক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ থাকার পরও তাদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে স্পষ্টতই ইন্টারনেট বিভ্রাট, ব্যাংকিং সেবা বন্ধ ও কারফিউ অন্তর্ভুক্ত।’
এক প্রশ্নের জবাবে ডুজারিক বলেন, ‘যেকোনো দেশের সরকার যেকোনো বিষয়ে সাহায্য চাইলে জাতিসংঘ অবশ্যই সব সময় তা করতে প্রস্তুত। আর কীভাবে সেই সহায়তা সবচেয়ে ভালোভাবে করা যায়, তা জাতিসংঘ দেখে। এ ধরনের বিষয়ে স্বাধীন তদন্ত করার জন্য জাতিসংঘের লেজিসলেটিভ বডির (আইনপ্রণয়নকারী পরিষদ) অনুমতি প্রয়োজন।’
স্টিফেন ডুজারিক বলেন, ‘বাংলাদেশে গুলি ব্যবহারের যে দৃশ্য আমরা দেখেছি, তার নিন্দা জানিয়েছি। বাংলাদেশ বা বিশ্বের যেকোনো দেশের সরকারের জনগণের শান্তিপূর্ণ সমাবেশ এবং সাংবাদিকদের স্বাধীন ও নির্বিঘ্নে কাজ করার অধিকার রক্ষা করা উচিত।’