ভারতে আদানি গোষ্ঠীকে ঘিরে নতুন করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কংগ্রেস অভিযোগ তুলেছে, শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেবি (SEBI) আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে চলমান তদন্ত কার্যত বন্ধ করে দিয়েছে। ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, হিনডেনবার্গ রিসার্চের অভিযোগের ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সেবি আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করলেও ১৮ মাস পার হয়ে গেলেও এখনও কোনো অগ্রগতি হয়নি।
কংগ্রেসের অভিযোগ, মরিশাসের দুটি বিনিয়োগকারী কোম্পানির মাধ্যমে বেআইনিভাবে আদানি গোষ্ঠীর শেয়ার কেনার পেছনে একটি ষড়যন্ত্র রয়েছে, যা শেয়ারমূল্য কৃত্রিমভাবে বাড়ানোর চেষ্টা ছিল। একই অভিযোগ হিনডেনবার্গ রিসার্চও করেছিল।
এদিকে, সেবির নতুন বিদেশি বিনিয়োগ বিধি কার্যকর হওয়ার আগেই মরিশাসের ওই কোম্পানিগুলো স্যাটের (Securities Appellate Tribunal) কাছে ছাড়ের আবেদন করেছে। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ সামাজিক মাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) এই বিষয়টি উল্লেখ করে আদানি গোষ্ঠীকে নিয়ে মোদানি (মোদি ও আদানি) জোটের কেলেঙ্কারির কথা তুলে ধরেন।
কংগ্রেসের অভিযোগ, আদানি গোষ্ঠীর কার্যকলাপ ভারতের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের সঙ্গে আদানি গোষ্ঠীর বিদ্যুৎ চুক্তি এবং কেনিয়ার নাইরোবিতে বিমানবন্দর অধিগ্রহণের প্রস্তাব নিয়ে সমালোচনা বাড়ছে।
এর মধ্যেই আদানি গোষ্ঠী চীনে একটি সাবসিডিয়ারি কোম্পানি খোলার ঘোষণা দিয়েছে, যা শেয়ারবাজারে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
ভারতে আদানি গোষ্ঠীকে ঘিরে নতুন করে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। কংগ্রেস অভিযোগ তুলেছে, শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেবি (SEBI) আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে চলমান তদন্ত কার্যত বন্ধ করে দিয়েছে। ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, হিনডেনবার্গ রিসার্চের অভিযোগের ভিত্তিতে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সেবি আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করলেও ১৮ মাস পার হয়ে গেলেও এখনও কোনো অগ্রগতি হয়নি।
কংগ্রেসের অভিযোগ, মরিশাসের দুটি বিনিয়োগকারী কোম্পানির মাধ্যমে বেআইনিভাবে আদানি গোষ্ঠীর শেয়ার কেনার পেছনে একটি ষড়যন্ত্র রয়েছে, যা শেয়ারমূল্য কৃত্রিমভাবে বাড়ানোর চেষ্টা ছিল। একই অভিযোগ হিনডেনবার্গ রিসার্চও করেছিল।
এদিকে, সেবির নতুন বিদেশি বিনিয়োগ বিধি কার্যকর হওয়ার আগেই মরিশাসের ওই কোম্পানিগুলো স্যাটের (Securities Appellate Tribunal) কাছে ছাড়ের আবেদন করেছে। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ সামাজিক মাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) এই বিষয়টি উল্লেখ করে আদানি গোষ্ঠীকে নিয়ে মোদানি (মোদি ও আদানি) জোটের কেলেঙ্কারির কথা তুলে ধরেন।
কংগ্রেসের অভিযোগ, আদানি গোষ্ঠীর কার্যকলাপ ভারতের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের সঙ্গে আদানি গোষ্ঠীর বিদ্যুৎ চুক্তি এবং কেনিয়ার নাইরোবিতে বিমানবন্দর অধিগ্রহণের প্রস্তাব নিয়ে সমালোচনা বাড়ছে।
এর মধ্যেই আদানি গোষ্ঠী চীনে একটি সাবসিডিয়ারি কোম্পানি খোলার ঘোষণা দিয়েছে, যা শেয়ারবাজারে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে।