ইরানের রাজধানী তেহরান এবং পশ্চিমাঞ্চলীয় দুই প্রদেশের সামরিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার নিন্দা জানিয়ে বেশ কয়েকটি আরব রাষ্ট্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তারা আশঙ্কা করছে, এই হামলার ফলে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অব্যাহত উত্তেজনা বৃদ্ধিতে ‘গভীর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেছে, যদিও ইসরায়েলের নাম উল্লেখ করা হয়নি। সৌদি আরবও ইসরায়েলের নাম উল্লেখ না করে ইরানের সামরিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করার মাধ্যমে দেশটির সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন হওয়ার অভিযোগ করেছে। সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) বলেছে, এ হামলা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।
কাতার ও কুয়েতও ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়েছে, এবং মিশর হামলার ফলে আঞ্চলিক উত্তেজনা বৃদ্ধির বিষয়ে ‘গভীর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেছে।
মধ্যপ্রাচ্যের শীর্ষ দুই তেল রপ্তানিকারী রাষ্ট্র সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত গত কয়েক বছর ধরে তাদের বৈদেশিক নীতিতে সংঘাত থেকে সরে এসে অর্থনৈতিক স্বার্থকে প্রাধান্য দিচ্ছে এবং তারা ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামত করছে।
আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্টের কূটনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা আনোয়ার গারগাস শনিবার সামাজিক মাধ্যমে বলেন, “এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা সামরিক সংঘাত ও মানবিক প্রতিফলের পর, এই অঞ্চলের কূটনৈতিক প্রক্রিয়া ও রাজনৈতিক সমাধানের দিকে একটি ভিন্ন পথ দরকার।”
এই ঘটনায়, মধ্যপ্রাচ্যের আরব দেশগুলো ইরানকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখলেও সাম্প্রতিক সময়ে তেহরানকে নিবিড় কূটনীতিতে যুক্ত করেছে। ইসরায়েলের হামলার কয়েক দিন আগে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি দাবি করেছিলেন, কিছু দেশ তাকে আশ্বস্ত করেছে যে ইরানে হামলার জন্য ইসরায়েল তাদের আকাশসীমা ব্যবহার করতে পারবে না।
রোববার, ২৭ অক্টোবর ২০২৪
ইরানের রাজধানী তেহরান এবং পশ্চিমাঞ্চলীয় দুই প্রদেশের সামরিক স্থাপনায় ইসরায়েলের হামলার নিন্দা জানিয়ে বেশ কয়েকটি আরব রাষ্ট্র উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তারা আশঙ্কা করছে, এই হামলার ফলে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে উত্তেজনা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের (ইউএই) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অব্যাহত উত্তেজনা বৃদ্ধিতে ‘গভীর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেছে, যদিও ইসরায়েলের নাম উল্লেখ করা হয়নি। সৌদি আরবও ইসরায়েলের নাম উল্লেখ না করে ইরানের সামরিক স্থাপনাগুলোকে লক্ষ্যবস্তু করার মাধ্যমে দেশটির সার্বভৌমত্বের লঙ্ঘন হওয়ার অভিযোগ করেছে। সৌদি প্রেস এজেন্সি (এসপিএ) বলেছে, এ হামলা আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন।
কাতার ও কুয়েতও ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানিয়েছে, এবং মিশর হামলার ফলে আঞ্চলিক উত্তেজনা বৃদ্ধির বিষয়ে ‘গভীর উদ্বেগ’ প্রকাশ করেছে।
মধ্যপ্রাচ্যের শীর্ষ দুই তেল রপ্তানিকারী রাষ্ট্র সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাত গত কয়েক বছর ধরে তাদের বৈদেশিক নীতিতে সংঘাত থেকে সরে এসে অর্থনৈতিক স্বার্থকে প্রাধান্য দিচ্ছে এবং তারা ইরানের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামত করছে।
আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্টের কূটনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা আনোয়ার গারগাস শনিবার সামাজিক মাধ্যমে বলেন, “এক বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা সামরিক সংঘাত ও মানবিক প্রতিফলের পর, এই অঞ্চলের কূটনৈতিক প্রক্রিয়া ও রাজনৈতিক সমাধানের দিকে একটি ভিন্ন পথ দরকার।”
এই ঘটনায়, মধ্যপ্রাচ্যের আরব দেশগুলো ইরানকে প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখলেও সাম্প্রতিক সময়ে তেহরানকে নিবিড় কূটনীতিতে যুক্ত করেছে। ইসরায়েলের হামলার কয়েক দিন আগে ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি দাবি করেছিলেন, কিছু দেশ তাকে আশ্বস্ত করেছে যে ইরানে হামলার জন্য ইসরায়েল তাদের আকাশসীমা ব্যবহার করতে পারবে না।