শ্রীলঙ্কায় বামপন্থী প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকের নির্বাচনী জোট ন্যাশনাল পিপলস পাওয়ার (এনপিপি) আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে বড় জয় পেয়েছে। দেশটির নির্বাচন কমিশনের সর্বশেষ ফলাফলে দেখা গেছে, এনপিপি ১৯৬ আসনের মধ্যে ১৩৭টিতে জয়ী হয়েছে, যা দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা। এনপিপি প্রায় ৬২ শতাংশ ভোট পেয়েছে।
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এই নির্বাচনে, এনপিপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সমাগি জনা বালাবেগায়া (এসজেবি) মাত্র ৩৫টি আসন পেতে সক্ষম হয়েছে। গণমাধ্যমের তথ্যমতে, ২২৫ আসনের পার্লামেন্টে এনপিপির আসন সংখ্যা ১৫০ ছাড়িয়ে যেতে পারে।
গত সেপ্টেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হন বামপন্থী রাজনীতিক অনূঢ়া। তখন এনপিপির পার্লামেন্টে মাত্র তিনটি আসন ছিল। পার্লামেন্টে শক্তিশালী অবস্থান অর্জনের লক্ষ্যে তিনি আগাম নির্বাচন দেন এবং এখন তাঁর জোট নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে।
ভোটের পরে, অনূঢ়া বলেছিলেন, "আমরা একটি শক্তিশালী পার্লামেন্ট গঠনের জন্য জনরায় পাওয়ার আশা করছি।" তিনি আরও উল্লেখ করেন যে শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিবর্তন শুরু হয়েছে এবং তা অব্যাহত থাকবে।
বিশ্লেষকদের মতে, সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় অনূঢ়ার অর্থনৈতিক এবং অন্যান্য নীতি বাস্তবায়নে সুবিধা হবে। ২০২২ সালে শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংকটের সময় দেশটির জনগণ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানায় এবং তৎকালীন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে পদত্যাগ করেন। গত সেপ্টেম্বরে নতুন নির্বাচনের মাধ্যমে অনূঢ়া প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন এবং পরবর্তীতে পার্লামেন্ট ভেঙে আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেন।
এটি ছিল শ্রীলঙ্কার গতকাল অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনের সংক্ষিপ্ত পরিসংখ্যান ও বিশ্লেষণ। ২০২০ সালের নির্বাচনের পাঁচ বছর মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই এই আগাম নির্বাচন আয়োজন করা হয়।
শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
শ্রীলঙ্কায় বামপন্থী প্রেসিডেন্ট অনূঢ়া কুমারা দিশানায়েকের নির্বাচনী জোট ন্যাশনাল পিপলস পাওয়ার (এনপিপি) আগাম পার্লামেন্ট নির্বাচনে বড় জয় পেয়েছে। দেশটির নির্বাচন কমিশনের সর্বশেষ ফলাফলে দেখা গেছে, এনপিপি ১৯৬ আসনের মধ্যে ১৩৭টিতে জয়ী হয়েছে, যা দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা। এনপিপি প্রায় ৬২ শতাংশ ভোট পেয়েছে।
বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এই নির্বাচনে, এনপিপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী সমাগি জনা বালাবেগায়া (এসজেবি) মাত্র ৩৫টি আসন পেতে সক্ষম হয়েছে। গণমাধ্যমের তথ্যমতে, ২২৫ আসনের পার্লামেন্টে এনপিপির আসন সংখ্যা ১৫০ ছাড়িয়ে যেতে পারে।
গত সেপ্টেম্বরে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হন বামপন্থী রাজনীতিক অনূঢ়া। তখন এনপিপির পার্লামেন্টে মাত্র তিনটি আসন ছিল। পার্লামেন্টে শক্তিশালী অবস্থান অর্জনের লক্ষ্যে তিনি আগাম নির্বাচন দেন এবং এখন তাঁর জোট নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে।
ভোটের পরে, অনূঢ়া বলেছিলেন, "আমরা একটি শক্তিশালী পার্লামেন্ট গঠনের জন্য জনরায় পাওয়ার আশা করছি।" তিনি আরও উল্লেখ করেন যে শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে পরিবর্তন শুরু হয়েছে এবং তা অব্যাহত থাকবে।
বিশ্লেষকদের মতে, সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়ায় অনূঢ়ার অর্থনৈতিক এবং অন্যান্য নীতি বাস্তবায়নে সুবিধা হবে। ২০২২ সালে শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংকটের সময় দেশটির জনগণ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানায় এবং তৎকালীন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে পদত্যাগ করেন। গত সেপ্টেম্বরে নতুন নির্বাচনের মাধ্যমে অনূঢ়া প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত হন এবং পরবর্তীতে পার্লামেন্ট ভেঙে আগাম নির্বাচনের ঘোষণা দেন।
এটি ছিল শ্রীলঙ্কার গতকাল অনুষ্ঠিত পার্লামেন্ট নির্বাচনের সংক্ষিপ্ত পরিসংখ্যান ও বিশ্লেষণ। ২০২০ সালের নির্বাচনের পাঁচ বছর মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই এই আগাম নির্বাচন আয়োজন করা হয়।