alt

আন্তর্জাতিক

দ. কোরিয়ায় নাটকীয়তা, সামরিক আইন জারির কয়েক ঘণ্টা পর প্রত্যাহার

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট : বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪

পার্লামেন্ট সদস্যদের বিরোধিতার মুখে প্রেসিডেন্ট ইওল গভীর রাতে আকস্মিকভাবে জারির কয়েক ঘণ্টা পর সামরিক আইন প্রত্যাহার করার ঘোষণা দেন। বুধবার (৪ ডিসেম্বর) পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি এবং সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও আল জাজিরা।

আল জাজিরা বলছে, দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস হওয়ার পর সামরিক আইন প্রত্যাহার করা হবে বলে প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল জানিয়েছেন। মূলত এ বিষয়ে পার্লামেন্টে ভোটের পর তিনি বলেন, সামরিক আইনের অবসান ঘটাতে পার্লামেন্টের অবস্থান তিনি মেনে নেবেন। মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর এ আইন প্রত্যাহার করা হবে।

দক্ষিণ কোরিয়ার আইনপ্রণেতারা ইউন সুক ইওলের অপ্রত্যাশিত এই ঘোষণার বিরোধিতা করে ভোট দেওয়ার পরে ইউন পিছু হটলেন। গভীর রাতে আকস্মিকভাবে সামরিক আইন জারির এই পদক্ষেপ সারা বিশ্বে দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্রদেরও হতবাক করেছিল।

এর আগে জাতীয় পরিষদ সিল করে দেওয়া হয় এবং সৈন্যরা অল্প সময়ের জন্য ভবনে প্রবেশ করে। এ সময় শত শত বিক্ষোভকারী বাইরে জড়ো হয় এবং তারা নিরাপত্তা বাহিনীর মুখোমুখি হয়।

পরে স্থানীয় সময় বুধবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে প্রেসিডেন্ট ইউন এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, “কিছুক্ষণ আগে জাতীয় পরিষদ থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে এবং আমরা সামরিক আইন পরিচালনার জন্য মোতায়েন করা সামরিক বাহিনী প্রত্যাহার করেছি।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা জাতীয় পরিষদের অনুরোধ মেনে নেব এবং মন্ত্রিসভার বৈঠকের মাধ্যমে সামরিক আইন তুলে নেব।”

বার্তাসংস্থা ইয়োনহাপ জানায়, ইউনের মন্ত্রিসভা আদেশ প্রত্যাহারের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।

এদিকে সামরিক আইন ঘোষণার পর প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকে সেটি প্রত্যাহারের ঘোষণা দেওয়া হলে পার্লামেন্টের বাইরে অবস্থানরত বিক্ষোভকারীরা উল্লাস শুরু করেন। তারা ইউনের সামরিক আইনের আদেশ অমান্য করার পাশাপাশি প্রচণ্ড ঠাণ্ডা উপেক্ষা করে রাতভর সেখানেই অবস্থান করছিলেন।

বিক্ষোভকারীরা এসময় ব্যানার ও দক্ষিণ কোরিয়ার পতাকা নেড়ে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির বাইরে ইউন সুল ইওলকে গ্রেপ্তারের দাবিতে স্লোগান দেয়। টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রেসিডেন্ট ইওল বলেন, পার্লামেন্টের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আমি সামরিক আইন প্রত্যাহারের কথা সামরিক বাহিনীকে জানিয়েছি।

দক্ষিণ কোরিয়ার এই প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, পার্লামেন্টের প্রস্তাব গ্রহণ ও সামরিক আইন প্রত্যাহার করার জন্য মন্ত্রিসভা বৈঠক করছে। বৈঠকের পর সামরিক আইন তুলে নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে ৪০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো জরুরি ভিত্তিতে সামরিক আইন জারি করেন প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল। তিনি টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বলেন, উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট শক্তির হুমকি থেকে উদার দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষা করতে এবং রাষ্ট্রবিরোধী শক্তিকে নির্মূল করতে... আমি জরুরি সামরিক আইন ঘোষণা করছি।

তিনি আরও বলেন, “জনগণের জীবন-জীবিকার কথা বিবেচনা না করে বিরোধী দল কেবল অভিশংসন, বিশেষ তদন্ত এবং তাদের নেতাকে বিচার থেকে বাঁচাতে সরকারকে অচল করে দিয়েছে।”

মূলত ইউনের পিপল পাওয়ার পার্টি ও প্রধান বিরোধী দল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির মধ্যে আগামী বছরের বাজেট বিল নিয়ে বিরোধের জের ধরে এ আকস্মিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়।

তবে সামরিক আইন জারির পর সিউলে পার্লামেন্টের জাতীয় পরিষদ ঘিরে উত্তেজনা দেখা দেয়। প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে পার্লামেন্টের বাইরে অবস্থান নেন বিক্ষোভকারীরা। একপর্যায়ে কিছু সময়ের জন্য পার্লামেন্ট ভবনে প্রবেশ করেন সেনাসদস্যরা। ভবনের ওপরে হেলিকপ্টার নামতেও দেখা যায়।

এই পরিস্থিতির মধ্যেও গভীর রাতে নিরাপত্তা বাহিনীকে এড়িয়ে পার্লামেন্টে প্রবেশ করতে সক্ষম হন ১৯০ জন আইনপ্রণেতা। তারা সামরিক আইনের বিরুদ্ধে ভোট দেন। দক্ষিণ কোরিয়ার সংবিধান অনুযায়ী, পার্লামেন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য চাইলে সামরিক আইন অবশ্যই তুলে নিতে হবে।

ছবি

লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৪, আরও ভয়াবহ হওয়ার শঙ্কা

‘অনেক করেছেন’ হাসিনা, আজীবন আতিথ্য দেয়া উচিত: কংগ্রেস নেতা মণি শঙ্কর

ছবি

রমজান ও ঈদের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আমিরাত

ছবি

লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানলে নিহত ১৬, নিখোঁজ ১৩

ছবি

এবার টিউলিপকে বরখাস্তের দাবি ব্রিটেনের বিরোধীদলীয় নেতার

ছবি

দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার দাবানল নিয়ন্ত্রণে কারাবন্দিদের ভূমিকা

ছবি

পর্ন তারকাকে ঘুষ দেওয়ার মামলায় রেহাই পেলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

ছবি

নিয়ন্ত্রণে আসেনি দাবানল, এখনো জ্বলছে যুক্তরাষ্ট্র

ছবি

চীনে শিক্ষার্থীর মৃত্যু ঘিরে সহিংস বিক্ষোভ

ছবি

লস অ্যাঞ্জেলেসে ভয়াবহ দাবানল: পুড়লো ১০ হাজারের বেশি বাড়িঘর

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রে কারাবন্দিদের নামানো হলো দাবানল নেভানোর কাজে

ছবি

গাজায় নিহত আরও ৭০, প্রাণহানি ছাড়িয়ে গেল ৪৬ হাজার

ছবি

টিউলিপকে মন্ত্রিত্ব থেকে সরানোর কথা ভাবছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

ছবি

ট্রাম্পের শুল্ক পরিকল্পনায় ‘জাতীয় অর্থনৈতিক জরুরি অবস্থা’ জারির চিন্তা

ছবি

ফ্ল্যাট কেলেঙ্কারির পর প্রথম প্রকাশ্যে টিউলিপ

ছবি

জেটব্লুর উড়োজাহাজের চাকার খোপে দুই মরদেহ উদ্ধার

ভূমিকম্পে তিব্বতে ১২৬ জন নিহত, উদ্ধারকাজ চলছে

ছবি

ব্যারিস্টার আরমানের স্ত্রীকে হেনস্তা করিয়েছিলেন টিউলিপ সিদ্দিক

ছবি

শেখ হাসিনার ভিসার মেয়াদ বাড়াল ভারত

ছবি

পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো

ছবি

তিব্বতে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এক হাজার বাড়ি, নিহত বেড়ে ৫৩

ছবি

ভারতে ছড়াচ্ছে এইচএমপিভি, মহারাষ্ট্র-কর্নাটকে সতর্কতা জারি

ছবি

৭.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল নেপাল

ছবি

অবশেষে ভারতেও ছড়াল এইচএমপিভি ভাইরাস, আক্রান্ত ২ শিশু

ছবি

যুদ্ধবিরতি চুক্তির অধীনে ৩৪ বন্দিকে মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস

ছবি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি

ছবি

পদত্যাগ করতে চলেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো

সিরিয়ায় আবার সূর্য উঠছে : প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান

ছবি

চীনে এবার নতুন ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

ছবি

লন্ডনে টিউলিপকে ‘বিনামূল্যে ফ্ল্যাট দিয়েছেন’ এক ব্যবসায়ী, ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন

ছবি

গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলায় ২ দিনে নিহত ১৩৮

ছবি

কয়েক ঘণ্টার নাটকীয়তা, দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্টকে গ্রেপ্তারে ব্যর্থ তদন্তকারীরা

ছবি

সম্প্রচার স্থগিত: ফিলিস্তিন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের নিন্দায় আল-জাজিরা

ছবি

যুগান্তকারী সফরে বাংলাদেশে আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি

মন্টিনিগ্রোতে গোলাগুলির ঘটনায় শিশুসহ নিহত ১০

ছবি

আল জাজিরা টিভির সম্প্রচার বন্ধ করল ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ

tab

আন্তর্জাতিক

দ. কোরিয়ায় নাটকীয়তা, সামরিক আইন জারির কয়েক ঘণ্টা পর প্রত্যাহার

সংবাদ অনলাইন রিপোর্ট

বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪

পার্লামেন্ট সদস্যদের বিরোধিতার মুখে প্রেসিডেন্ট ইওল গভীর রাতে আকস্মিকভাবে জারির কয়েক ঘণ্টা পর সামরিক আইন প্রত্যাহার করার ঘোষণা দেন। বুধবার (৪ ডিসেম্বর) পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা এএফপি এবং সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও আল জাজিরা।

আল জাজিরা বলছে, দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস হওয়ার পর সামরিক আইন প্রত্যাহার করা হবে বলে প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল জানিয়েছেন। মূলত এ বিষয়ে পার্লামেন্টে ভোটের পর তিনি বলেন, সামরিক আইনের অবসান ঘটাতে পার্লামেন্টের অবস্থান তিনি মেনে নেবেন। মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর এ আইন প্রত্যাহার করা হবে।

দক্ষিণ কোরিয়ার আইনপ্রণেতারা ইউন সুক ইওলের অপ্রত্যাশিত এই ঘোষণার বিরোধিতা করে ভোট দেওয়ার পরে ইউন পিছু হটলেন। গভীর রাতে আকস্মিকভাবে সামরিক আইন জারির এই পদক্ষেপ সারা বিশ্বে দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্রদেরও হতবাক করেছিল।

এর আগে জাতীয় পরিষদ সিল করে দেওয়া হয় এবং সৈন্যরা অল্প সময়ের জন্য ভবনে প্রবেশ করে। এ সময় শত শত বিক্ষোভকারী বাইরে জড়ো হয় এবং তারা নিরাপত্তা বাহিনীর মুখোমুখি হয়।

পরে স্থানীয় সময় বুধবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে প্রেসিডেন্ট ইউন এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, “কিছুক্ষণ আগে জাতীয় পরিষদ থেকে জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে এবং আমরা সামরিক আইন পরিচালনার জন্য মোতায়েন করা সামরিক বাহিনী প্রত্যাহার করেছি।”

তিনি আরও বলেন, “আমরা জাতীয় পরিষদের অনুরোধ মেনে নেব এবং মন্ত্রিসভার বৈঠকের মাধ্যমে সামরিক আইন তুলে নেব।”

বার্তাসংস্থা ইয়োনহাপ জানায়, ইউনের মন্ত্রিসভা আদেশ প্রত্যাহারের প্রস্তাব অনুমোদন করেছে।

এদিকে সামরিক আইন ঘোষণার পর প্রেসিডেন্টের পক্ষ থেকে সেটি প্রত্যাহারের ঘোষণা দেওয়া হলে পার্লামেন্টের বাইরে অবস্থানরত বিক্ষোভকারীরা উল্লাস শুরু করেন। তারা ইউনের সামরিক আইনের আদেশ অমান্য করার পাশাপাশি প্রচণ্ড ঠাণ্ডা উপেক্ষা করে রাতভর সেখানেই অবস্থান করছিলেন।

বিক্ষোভকারীরা এসময় ব্যানার ও দক্ষিণ কোরিয়ার পতাকা নেড়ে ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির বাইরে ইউন সুল ইওলকে গ্রেপ্তারের দাবিতে স্লোগান দেয়। টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রেসিডেন্ট ইওল বলেন, পার্লামেন্টের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আমি সামরিক আইন প্রত্যাহারের কথা সামরিক বাহিনীকে জানিয়েছি।

দক্ষিণ কোরিয়ার এই প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, পার্লামেন্টের প্রস্তাব গ্রহণ ও সামরিক আইন প্রত্যাহার করার জন্য মন্ত্রিসভা বৈঠক করছে। বৈঠকের পর সামরিক আইন তুলে নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার দক্ষিণ কোরিয়ার ইতিহাসে ৪০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো জরুরি ভিত্তিতে সামরিক আইন জারি করেন প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল। তিনি টেলিভিশনে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে বলেন, উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট শক্তির হুমকি থেকে উদার দক্ষিণ কোরিয়াকে রক্ষা করতে এবং রাষ্ট্রবিরোধী শক্তিকে নির্মূল করতে... আমি জরুরি সামরিক আইন ঘোষণা করছি।

তিনি আরও বলেন, “জনগণের জীবন-জীবিকার কথা বিবেচনা না করে বিরোধী দল কেবল অভিশংসন, বিশেষ তদন্ত এবং তাদের নেতাকে বিচার থেকে বাঁচাতে সরকারকে অচল করে দিয়েছে।”

মূলত ইউনের পিপল পাওয়ার পার্টি ও প্রধান বিরোধী দল ডেমোক্র্যাটিক পার্টির মধ্যে আগামী বছরের বাজেট বিল নিয়ে বিরোধের জের ধরে এ আকস্মিক পদক্ষেপ নেওয়া হয়।

তবে সামরিক আইন জারির পর সিউলে পার্লামেন্টের জাতীয় পরিষদ ঘিরে উত্তেজনা দেখা দেয়। প্রেসিডেন্টের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে পার্লামেন্টের বাইরে অবস্থান নেন বিক্ষোভকারীরা। একপর্যায়ে কিছু সময়ের জন্য পার্লামেন্ট ভবনে প্রবেশ করেন সেনাসদস্যরা। ভবনের ওপরে হেলিকপ্টার নামতেও দেখা যায়।

এই পরিস্থিতির মধ্যেও গভীর রাতে নিরাপত্তা বাহিনীকে এড়িয়ে পার্লামেন্টে প্রবেশ করতে সক্ষম হন ১৯০ জন আইনপ্রণেতা। তারা সামরিক আইনের বিরুদ্ধে ভোট দেন। দক্ষিণ কোরিয়ার সংবিধান অনুযায়ী, পার্লামেন্টের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্য চাইলে সামরিক আইন অবশ্যই তুলে নিতে হবে।

back to top