আজারবাইজান এয়ারলাইনসের বিমান ভূপাতিত করার জন্য দায়ী হতে পারে রাশিয়া হতে পারে বলে ‘প্রাথমিক ইঙ্গিত’ পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে তদন্তে সহায়তা করার প্রস্তাব দিয়েছে।
বিমানটি চেচনিয়ায় অবতরণের চেষ্টা করার সময় রুশ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার আঘাতে পড়ে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পরে এটি ক্যাস্পিয়ান সাগর পার হয়ে কাজাখস্তানে ভেঙে পড়ে।
তিনি দাবি করেন, ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলার কারণে এ অঞ্চলে চাপ বেড়েছে। তবে ক্রেমলিন এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি নয়।
মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, তদন্ত চলমান, তাই আমরা এখনই কোনো মূল্যায়ন করতে পারছি না।
আজারবাইজানের পরিবহন মন্ত্রী রশাদ নাবিয়েভ জানিয়েছেন, বিমানটি বহিরাগত হস্তক্ষেপের শিকার হয়েছিল এবং অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, বেঁচে যাওয়া প্রত্যেক যাত্রী তিনটি বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন, যখন বিমানটি গ্রোজনির উপর দিয়ে উড়ছিল।
একজন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট জুলফুকার আসাদভ বলেন, বাইরের আঘাতের কারণে বিমানটিতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। আমরা যাত্রীদের শান্ত করার চেষ্টা করছিলাম, কিন্তু পরবর্তী আঘাতে আমি আহত হই।
দেশটির এমপি রাসিম মুসাবেকভ সরাসরি রাশিয়াকে অভিযুক্ত করে বলেছেন, বিমানটি রাশিয়ার ভূখণ্ডে গ্রোজনির আকাশে ভূপাতিত হয়েছিল। এটি অস্বীকার করা অসম্ভব।
তবে আজারবাইজান একটি আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি জানিয়েছে, যেখানে রাশিয়া ও কাজাখস্তান কমনওয়েলথ অব ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্টেটস (সিআইএস) এর আওতায় তদন্তের প্রস্তাব দিয়েছে।
কাজাখস্তান আহতদের চিকিৎসা দিচ্ছে এবং আজারবাইজানের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রও তদন্তে তাদের সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে।
সূত্র: বিবিসি
কাজাখস্তানে ৭২ আরোহী নিয়ে আজারবাইজানের উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, ২৭ জনকে জীবিত উদ্ধার
‘রুশ বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা’ ভূপাতিত করেছে আজারবাইজানের উড়োজাহাজ
শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
আজারবাইজান এয়ারলাইনসের বিমান ভূপাতিত করার জন্য দায়ী হতে পারে রাশিয়া হতে পারে বলে ‘প্রাথমিক ইঙ্গিত’ পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
হোয়াইট হাউসের মুখপাত্র জন কিরবি জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে তদন্তে সহায়তা করার প্রস্তাব দিয়েছে।
বিমানটি চেচনিয়ায় অবতরণের চেষ্টা করার সময় রুশ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার আঘাতে পড়ে বলে ধারণা করা হচ্ছে। পরে এটি ক্যাস্পিয়ান সাগর পার হয়ে কাজাখস্তানে ভেঙে পড়ে।
তিনি দাবি করেন, ইউক্রেনীয় ড্রোন হামলার কারণে এ অঞ্চলে চাপ বেড়েছে। তবে ক্রেমলিন এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি নয়।
মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, তদন্ত চলমান, তাই আমরা এখনই কোনো মূল্যায়ন করতে পারছি না।
আজারবাইজানের পরিবহন মন্ত্রী রশাদ নাবিয়েভ জানিয়েছেন, বিমানটি বহিরাগত হস্তক্ষেপের শিকার হয়েছিল এবং অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
তিনি আরও বলেন, বেঁচে যাওয়া প্রত্যেক যাত্রী তিনটি বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন, যখন বিমানটি গ্রোজনির উপর দিয়ে উড়ছিল।
একজন ফ্লাইট অ্যাটেনডেন্ট জুলফুকার আসাদভ বলেন, বাইরের আঘাতের কারণে বিমানটিতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। আমরা যাত্রীদের শান্ত করার চেষ্টা করছিলাম, কিন্তু পরবর্তী আঘাতে আমি আহত হই।
দেশটির এমপি রাসিম মুসাবেকভ সরাসরি রাশিয়াকে অভিযুক্ত করে বলেছেন, বিমানটি রাশিয়ার ভূখণ্ডে গ্রোজনির আকাশে ভূপাতিত হয়েছিল। এটি অস্বীকার করা অসম্ভব।
তবে আজারবাইজান একটি আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি জানিয়েছে, যেখানে রাশিয়া ও কাজাখস্তান কমনওয়েলথ অব ইন্ডিপেন্ডেন্ট স্টেটস (সিআইএস) এর আওতায় তদন্তের প্রস্তাব দিয়েছে।
কাজাখস্তান আহতদের চিকিৎসা দিচ্ছে এবং আজারবাইজানের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করছে। অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রও তদন্তে তাদের সহায়তার প্রস্তাব দিয়েছে।
সূত্র: বিবিসি
কাজাখস্তানে ৭২ আরোহী নিয়ে আজারবাইজানের উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত, ২৭ জনকে জীবিত উদ্ধার
‘রুশ বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা’ ভূপাতিত করেছে আজারবাইজানের উড়োজাহাজ