যুদ্ধবিরতি চুক্তির ঘোষণা আসার পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ।
সংস্থাটির মুখপাত্র রোজালিয়া বোলেন বলেছেন, শুক্রবার সকালে গাজার আকাশে ড্রোনের গর্জনে তার ঘুম ভেঙেছে।
তিনি বলেন, “যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে গাজাবাসী খুবই উচ্ছ্বসিত ছিল। কিন্তু এখনও হামলা বন্ধ হয়নি। বিমান হামলায় বহু প্রাণহানির খবর আসছে। যুদ্ধবিরতি এখনও কার্যকর হয়নি।”
যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, রোববার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে সংঘর্ষ বন্ধ হওয়ার কথা। তবে এর আগেই হামলার শিকার হচ্ছে গাজাবাসী।
হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, বুধবার রাত থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় ২৭ শিশু ও ৩১ নারীসহ ১০১ জন নিহত হয়েছেন। আহতের সংখ্যা ২৬৪ জনেরও বেশি।
সংস্থাটির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার রাতে উত্তর গাজার আল-জুর্ন এলাকায় একটি বাড়িতে ইসরায়েলি হামলায় ৯ জন নিহত হয়েছেন। আগের দিন মধ্য গাজার একটি বাড়িতে হামলায় আরও ৫ জন মারা গেছেন। এছাড়া শুক্রবার সকালেও গাজার বেশ কয়েকটি এলাকায় বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে গাজায় আটকে পড়া শিশুদের পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার কাজ ইউনিসেফের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির মুখপাত্র।
এদিকে, ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ওয়াফা জানিয়েছে, শুক্রবার সকালেও গাজার বেশ কয়েকটি এলাকায় ইসরায়েলি বিমান হামলা অব্যাহত ছিল।
শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫
যুদ্ধবিরতি চুক্তির ঘোষণা আসার পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ।
সংস্থাটির মুখপাত্র রোজালিয়া বোলেন বলেছেন, শুক্রবার সকালে গাজার আকাশে ড্রোনের গর্জনে তার ঘুম ভেঙেছে।
তিনি বলেন, “যুদ্ধবিরতি চুক্তি নিয়ে গাজাবাসী খুবই উচ্ছ্বসিত ছিল। কিন্তু এখনও হামলা বন্ধ হয়নি। বিমান হামলায় বহু প্রাণহানির খবর আসছে। যুদ্ধবিরতি এখনও কার্যকর হয়নি।”
যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, রোববার থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে সংঘর্ষ বন্ধ হওয়ার কথা। তবে এর আগেই হামলার শিকার হচ্ছে গাজাবাসী।
হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, বুধবার রাত থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় ২৭ শিশু ও ৩১ নারীসহ ১০১ জন নিহত হয়েছেন। আহতের সংখ্যা ২৬৪ জনেরও বেশি।
সংস্থাটির মুখপাত্র মাহমুদ বাসাল জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার রাতে উত্তর গাজার আল-জুর্ন এলাকায় একটি বাড়িতে ইসরায়েলি হামলায় ৯ জন নিহত হয়েছেন। আগের দিন মধ্য গাজার একটি বাড়িতে হামলায় আরও ৫ জন মারা গেছেন। এছাড়া শুক্রবার সকালেও গাজার বেশ কয়েকটি এলাকায় বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী।
যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলে গাজায় আটকে পড়া শিশুদের পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার কাজ ইউনিসেফের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংস্থাটির মুখপাত্র।
এদিকে, ফিলিস্তিনি বার্তা সংস্থা ওয়াফা জানিয়েছে, শুক্রবার সকালেও গাজার বেশ কয়েকটি এলাকায় ইসরায়েলি বিমান হামলা অব্যাহত ছিল।