বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের সম্পদ বৃদ্ধির হার অনুমানের চেয়েও দ্রুত বাড়ছে। সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আগামী দশকের মধ্যেই বিশ্বে অন্তত পাঁচজন ট্রিলিয়নেয়ার তৈরি হবে।
একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, সম্পদের এই বৃদ্ধি মূলত ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণের কারণে সম্ভব হয়েছে, যেখানে ধনী ব্যক্তিরা শিল্প এবং জনমতকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছেন।
ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স অনুসারে, বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হলেন টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক, যার সম্পদের পরিমাণ ৪৪ হাজার ৯০০ কোটি ডলার। তার পরেই রয়েছেন অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস, মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ, ওরাকলের প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসন এবং এলভিএইচএম-এর চেয়ারম্যান বার্নার্ড আর্নো।
২০২৪ সালে বিলিয়নেয়ারদের মোট সম্পদ বেড়েছে প্রায় ২ ট্রিলিয়ন ডলার, যা প্রতিদিন প্রায় ৫৭০ কোটি ডলারের সমান। অন্যদিকে, বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত তিন দশকে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে পরিবর্তিত হয়নি।
অর্থনৈতিক বৈষম্য কমাতে অক্সফামের প্রতিবেদনে বৈশ্বিক কর নীতিতে পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছে। এতে জাতিসংঘের নতুন কর কনভেনশনের আওতায় ধনী ব্যক্তি ও কর্পোরেশনদের ন্যায্য অংশ পরিশোধ নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।
বিশ্বব্যাপী ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে সম্পদবৈষম্য দূর করতে সরকারগুলোকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে অক্সফাম।
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের সম্পদ বৃদ্ধির হার অনুমানের চেয়েও দ্রুত বাড়ছে। সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, আগামী দশকের মধ্যেই বিশ্বে অন্তত পাঁচজন ট্রিলিয়নেয়ার তৈরি হবে।
একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, সম্পদের এই বৃদ্ধি মূলত ক্ষমতার কেন্দ্রীকরণের কারণে সম্ভব হয়েছে, যেখানে ধনী ব্যক্তিরা শিল্প এবং জনমতকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করছেন।
ব্লুমবার্গ বিলিয়নেয়ার্স ইনডেক্স অনুসারে, বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হলেন টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক, যার সম্পদের পরিমাণ ৪৪ হাজার ৯০০ কোটি ডলার। তার পরেই রয়েছেন অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস, মেটার সিইও মার্ক জাকারবার্গ, ওরাকলের প্রতিষ্ঠাতা ল্যারি এলিসন এবং এলভিএইচএম-এর চেয়ারম্যান বার্নার্ড আর্নো।
২০২৪ সালে বিলিয়নেয়ারদের মোট সম্পদ বেড়েছে প্রায় ২ ট্রিলিয়ন ডলার, যা প্রতিদিন প্রায় ৫৭০ কোটি ডলারের সমান। অন্যদিকে, বিশ্বব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত তিন দশকে দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে পরিবর্তিত হয়নি।
অর্থনৈতিক বৈষম্য কমাতে অক্সফামের প্রতিবেদনে বৈশ্বিক কর নীতিতে পরিবর্তনের সুপারিশ করা হয়েছে। এতে জাতিসংঘের নতুন কর কনভেনশনের আওতায় ধনী ব্যক্তি ও কর্পোরেশনদের ন্যায্য অংশ পরিশোধ নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।
বিশ্বব্যাপী ধনী ও দরিদ্রের মধ্যে সম্পদবৈষম্য দূর করতে সরকারগুলোকে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে অক্সফাম।