ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ সংগঠন হামাস যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে দ্বিতীয় দফায় চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিয়েছে। শনিবার হামাস তাদের গাজা শহরের প্যালেস্টাইন স্কয়ারে নিয়ে আসে এবং পরে আন্তর্জাতিক রেড ক্রসের কাছে হস্তান্তর করে।
এই চার নারী সেনাকে ইসরায়েল-গাজা সীমান্তের একটি সামরিক ঘাঁটি থেকে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর অপহরণ করেছিল হামাস। এরপরই ইসরায়েল গাজায় ব্যাপক হামলা চালায়, যার ফলে গত ১৫ মাসে প্রায় ৪৭ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
হামাস মুক্তি দেওয়া নারীরা হলেন কারিনা আরিয়েভ, ডেনিয়েলা গিলবোয়া, নামা লেভি ও লিলি অ্যালবাগ। গাজার প্যালেস্টাইন স্কয়ারে তাদের একটি মঞ্চে তোলা হয়, যেখানে তারা হাসিখুশি ছিলেন। তাদের পাশে হামাস ও ইসলামিক জিহাদের সশস্ত্র যোদ্ধাদেরও দেখা যায়। পরে রেড ক্রসের মাধ্যমে তাদের ইসরায়েলে পাঠানো হয়।
হামাস জানায়, শনিবার তারা ২০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে এই ৪ নারী সেনাকে ছেড়ে দিয়েছে। মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ৬৯ বছর বয়সী একজন পুরুষ এবং ১৫ বছর বয়সী এক কিশোরও রয়েছেন।
হামাসের জিম্মি মুক্তির সময় প্যালেস্টাইন স্কয়ারে হাজারো ফিলিস্তিনি উল্লাস করেন। একই সময়ে ইসরায়েলের তেল আবিবেও মুক্তিপ্রাপ্ত সেনাদের পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের জড়ো হতে দেখা যায়।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, তাদের চার সেনা দেশে ফিরে এসেছে এবং এখন তাদের প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, ছয় সপ্তাহব্যাপী প্রথম ধাপে হামাস মোট ৩৩ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে। এর বিনিময়ে ইসরায়েলও ফিলিস্তিনি বন্দিদের ছেড়ে দেবে এবং গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশের অনুমতি দেবে। প্রথম ধাপ শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয় পর্যায়ের শর্ত নিয়ে দুই পক্ষের আলোচনা শুরু হবে।
শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
ফিলিস্তিনের প্রতিরোধ সংগঠন হামাস যুদ্ধবিরতি চুক্তির অংশ হিসেবে দ্বিতীয় দফায় চার ইসরায়েলি নারী সেনাকে মুক্তি দিয়েছে। শনিবার হামাস তাদের গাজা শহরের প্যালেস্টাইন স্কয়ারে নিয়ে আসে এবং পরে আন্তর্জাতিক রেড ক্রসের কাছে হস্তান্তর করে।
এই চার নারী সেনাকে ইসরায়েল-গাজা সীমান্তের একটি সামরিক ঘাঁটি থেকে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর অপহরণ করেছিল হামাস। এরপরই ইসরায়েল গাজায় ব্যাপক হামলা চালায়, যার ফলে গত ১৫ মাসে প্রায় ৪৭ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
হামাস মুক্তি দেওয়া নারীরা হলেন কারিনা আরিয়েভ, ডেনিয়েলা গিলবোয়া, নামা লেভি ও লিলি অ্যালবাগ। গাজার প্যালেস্টাইন স্কয়ারে তাদের একটি মঞ্চে তোলা হয়, যেখানে তারা হাসিখুশি ছিলেন। তাদের পাশে হামাস ও ইসলামিক জিহাদের সশস্ত্র যোদ্ধাদেরও দেখা যায়। পরে রেড ক্রসের মাধ্যমে তাদের ইসরায়েলে পাঠানো হয়।
হামাস জানায়, শনিবার তারা ২০০ ফিলিস্তিনি বন্দিকে মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে এই ৪ নারী সেনাকে ছেড়ে দিয়েছে। মুক্তি পাওয়া ফিলিস্তিনিদের মধ্যে ৬৯ বছর বয়সী একজন পুরুষ এবং ১৫ বছর বয়সী এক কিশোরও রয়েছেন।
হামাসের জিম্মি মুক্তির সময় প্যালেস্টাইন স্কয়ারে হাজারো ফিলিস্তিনি উল্লাস করেন। একই সময়ে ইসরায়েলের তেল আবিবেও মুক্তিপ্রাপ্ত সেনাদের পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের জড়ো হতে দেখা যায়।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়, তাদের চার সেনা দেশে ফিরে এসেছে এবং এখন তাদের প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে।
যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, ছয় সপ্তাহব্যাপী প্রথম ধাপে হামাস মোট ৩৩ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে। এর বিনিময়ে ইসরায়েলও ফিলিস্তিনি বন্দিদের ছেড়ে দেবে এবং গাজায় মানবিক সহায়তা প্রবেশের অনুমতি দেবে। প্রথম ধাপ শেষ হওয়ার পর দ্বিতীয় পর্যায়ের শর্ত নিয়ে দুই পক্ষের আলোচনা শুরু হবে।