রাজধানী বৈরুতে ইরানের উড়োজাহাজ অবতরণের অনুমতি দেয়নি লেবানন। গত সপ্তাহ থেকে এমন অন্তত দুটি ঘটনার কথা জানা গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সতর্ক করে বলা হয়েছিল, বৈরুতে ইরানি উড়োজাহাজ নামতে দিলে ইসরায়েল সেটা ভূপাতিত করতে পারে। এরপর লেবানন এমন উদ্যোগ নিয়েছে বলে দেশটির নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র শনিবার এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, প্রথম ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার। ওই দিন লেবাননের কর্তৃপক্ষ ইরানকে একটি বার্তা পাঠায়। তাতে বলা হয়, বৈরুতগামী একটি উড়োজাহাজ যেন উড্ডয়ন না করে। সূত্রটি আরও জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের মাধ্যমে লেবানন সরকারকে একটি বার্তা দেয় ইসরায়েল। বলা হয়, ‘যদি ইরানের কোনো উড়োজাহাজ নামতে দেয়া হয়, তাহলে লেবাননের বিমানবন্দরকে লক্ষ্যবস্তু বানানো হবে। সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র লেবাননকে জানায়, এই হুমকিকে ইসরায়েল বেশ গুরুত্ব দিচ্ছে।’
লেবাননের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করে দেশটির সরকারি কর্ম ও পরিবহন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে উড়োজাহাজ নামার অনুমতি দেয়া হয়নি। তবে উড়োজাহাজ উড্ডয়নের আগেই এই বার্তা সংশ্লিষ্টদের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে, সূত্রটি জানায়।
আরেকটি ঘটনা ঘটে শুক্রবার। ওই দিন ইরান থেকে বৈরুতগামী আরেকটি উড়োজাহাজের উড্ডয়ন আটকে দেওয়া হয়। এরপর ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর সমর্থকেরা লেবাননে বিক্ষোভ করে। তারা দেশটির একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অভিমুখী সড়ক অবরোধ করে।
রোববার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
রাজধানী বৈরুতে ইরানের উড়োজাহাজ অবতরণের অনুমতি দেয়নি লেবানন। গত সপ্তাহ থেকে এমন অন্তত দুটি ঘটনার কথা জানা গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে সতর্ক করে বলা হয়েছিল, বৈরুতে ইরানি উড়োজাহাজ নামতে দিলে ইসরায়েল সেটা ভূপাতিত করতে পারে। এরপর লেবানন এমন উদ্যোগ নিয়েছে বলে দেশটির নিরাপত্তাসংশ্লিষ্ট একটি সূত্র শনিবার এএফপিকে এ তথ্য জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, প্রথম ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার। ওই দিন লেবাননের কর্তৃপক্ষ ইরানকে একটি বার্তা পাঠায়। তাতে বলা হয়, বৈরুতগামী একটি উড়োজাহাজ যেন উড্ডয়ন না করে। সূত্রটি আরও জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের মাধ্যমে লেবানন সরকারকে একটি বার্তা দেয় ইসরায়েল। বলা হয়, ‘যদি ইরানের কোনো উড়োজাহাজ নামতে দেয়া হয়, তাহলে লেবাননের বিমানবন্দরকে লক্ষ্যবস্তু বানানো হবে। সেই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র লেবাননকে জানায়, এই হুমকিকে ইসরায়েল বেশ গুরুত্ব দিচ্ছে।’
লেবাননের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পরামর্শ করে দেশটির সরকারি কর্ম ও পরিবহন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে উড়োজাহাজ নামার অনুমতি দেয়া হয়নি। তবে উড়োজাহাজ উড্ডয়নের আগেই এই বার্তা সংশ্লিষ্টদের কাছে পৌঁছে দেয়া হয়েছে, সূত্রটি জানায়।
আরেকটি ঘটনা ঘটে শুক্রবার। ওই দিন ইরান থেকে বৈরুতগামী আরেকটি উড়োজাহাজের উড্ডয়ন আটকে দেওয়া হয়। এরপর ইরান-সমর্থিত হিজবুল্লাহ গোষ্ঠীর সমর্থকেরা লেবাননে বিক্ষোভ করে। তারা দেশটির একমাত্র আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অভিমুখী সড়ক অবরোধ করে।