ভারতে দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শালিমার বাগের বিধায়ক রেখা গুপ্তাকে (৫০) বেছে নিলেন বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। স্থানীয় সময় বুধবার সন্ধ্যায় নবনির্বাচিত বিধায়কদের সামনে পরিষদীয় দলের প্রধান হিসেবে তার নাম ঘোষণা করা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় রামলীলা ময়দানে মুখ্যমন্ত্রী রেখাসহ নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নেবেন। এই ঘোষণা দিল্লি বিজেপির এক্স হ্যান্ডল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে।
দলের হিন্দি পোস্টের অনুবাদে বলা হয়েছে, ‘দিল্লি বিধানসভায় বিজেপি দলের নেতা নির্বাচিত হওয়ায় রেখা গুপ্তাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। আমরা পূর্ণ বিশ্বাস রাখি, আপনার নেতৃত্বে রাজ্য উন্নতির পথে এগিয়ে যাবে।’ বিধায়করা এখন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের বাসভবনের পথে রয়েছেন, যেখানে রেখা গুপ্তা আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার গঠনের দাবি পেশ করবেন। তার নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি মন্ত্রিসভা থাকবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
বণিক সমাজের প্রতিনিধি রেখা একসময় সংঘের ছাত্রসংগঠন এবিভিপির নেত্রী ছিলেন। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংগঠনের সভাপতি পদের নির্বাচনেও জিতেছিলেন তিনি। তবে এই প্রথমবার বিধায়ক হলেন তিনি। নয়াদিল্লি আসনে আম আদমি পার্টির (আপ) প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে হারানো প্রবেশ বর্মা বুধবার পরিষদীয় দলের বৈঠকে রেখার নাম প্রস্তাব করেন।
ঘটনাচক্রে ১৯৯৮ সালে দিল্লির ক্ষমতা হারানোর সময়ও বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন এক নারী নেত্রী সুষমা স্বরাজ।
বিজেপির বড় ঘোষণা আসার কিছুক্ষণ পরই রেখা গুপ্তা এক্সে হিন্দিতে পোস্ট করে লেখেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর পদে আমার ওপর আস্থা রাখা এবং এই দায়িত্ব অর্পণ করার জন্য শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি আমি হৃদয় থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আপনাদের এই বিশ্বাস ও সমর্থন আমাকে নতুন উদ্যম ও অনুপ্রেরণা দিয়েছে। আমি অঙ্গীকার করছি, দিল্লির প্রতিটি নাগরিকের কল্যাণ, ক্ষমতায়ন ও সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য আমি সম্পূর্ণ সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করব। দিল্লিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার এই গুরুত্বপূর্ণ সুযোগের প্রতি আমি সম্পূর্ণভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এর আগে মুখ্যমন্ত্রীর নাম চূড়ান্ত করতে বুধবার সকালে বিজেপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক মঞ্চ ‘সংসদীয় বোর্ডের’ বৈঠক হয়। তবে ওই বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত হয়েছে, সে বিষয়ে নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের দল কিছুই জানায়নি। সেখানে ‘কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক’ হিসেবে রবিশঙ্কর প্রসাদ ঈ ওমপ্রকাশ ধনখড়ের নাম ঘোষিত হয়। সন্ধ্যায় পরিষদীয় দলের বৈঠকে নবনির্বাচিত বিধায়কদের সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে নাম ঘোষণা করেন দুই কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক।
বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
ভারতে দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শালিমার বাগের বিধায়ক রেখা গুপ্তাকে (৫০) বেছে নিলেন বিজেপি কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। স্থানীয় সময় বুধবার সন্ধ্যায় নবনির্বাচিত বিধায়কদের সামনে পরিষদীয় দলের প্রধান হিসেবে তার নাম ঘোষণা করা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টায় রামলীলা ময়দানে মুখ্যমন্ত্রী রেখাসহ নতুন মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ নেবেন। এই ঘোষণা দিল্লি বিজেপির এক্স হ্যান্ডল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জানানো হয়েছে।
দলের হিন্দি পোস্টের অনুবাদে বলা হয়েছে, ‘দিল্লি বিধানসভায় বিজেপি দলের নেতা নির্বাচিত হওয়ায় রেখা গুপ্তাকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। আমরা পূর্ণ বিশ্বাস রাখি, আপনার নেতৃত্বে রাজ্য উন্নতির পথে এগিয়ে যাবে।’ বিধায়করা এখন লেফটেন্যান্ট গভর্নরের বাসভবনের পথে রয়েছেন, যেখানে রেখা গুপ্তা আনুষ্ঠানিকভাবে সরকার গঠনের দাবি পেশ করবেন। তার নেতৃত্বে ছয় সদস্যের একটি মন্ত্রিসভা থাকবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
বণিক সমাজের প্রতিনিধি রেখা একসময় সংঘের ছাত্রসংগঠন এবিভিপির নেত্রী ছিলেন। দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রসংগঠনের সভাপতি পদের নির্বাচনেও জিতেছিলেন তিনি। তবে এই প্রথমবার বিধায়ক হলেন তিনি। নয়াদিল্লি আসনে আম আদমি পার্টির (আপ) প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে হারানো প্রবেশ বর্মা বুধবার পরিষদীয় দলের বৈঠকে রেখার নাম প্রস্তাব করেন।
ঘটনাচক্রে ১৯৯৮ সালে দিল্লির ক্ষমতা হারানোর সময়ও বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী পদে ছিলেন এক নারী নেত্রী সুষমা স্বরাজ।
বিজেপির বড় ঘোষণা আসার কিছুক্ষণ পরই রেখা গুপ্তা এক্সে হিন্দিতে পোস্ট করে লেখেন, ‘মুখ্যমন্ত্রীর পদে আমার ওপর আস্থা রাখা এবং এই দায়িত্ব অর্পণ করার জন্য শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি আমি হৃদয় থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। আপনাদের এই বিশ্বাস ও সমর্থন আমাকে নতুন উদ্যম ও অনুপ্রেরণা দিয়েছে। আমি অঙ্গীকার করছি, দিল্লির প্রতিটি নাগরিকের কল্যাণ, ক্ষমতায়ন ও সামগ্রিক উন্নয়নের জন্য আমি সম্পূর্ণ সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করব। দিল্লিকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার এই গুরুত্বপূর্ণ সুযোগের প্রতি আমি সম্পূর্ণভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এর আগে মুখ্যমন্ত্রীর নাম চূড়ান্ত করতে বুধবার সকালে বিজেপির সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারক মঞ্চ ‘সংসদীয় বোর্ডের’ বৈঠক হয়। তবে ওই বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত হয়েছে, সে বিষয়ে নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের দল কিছুই জানায়নি। সেখানে ‘কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক’ হিসেবে রবিশঙ্কর প্রসাদ ঈ ওমপ্রকাশ ধনখড়ের নাম ঘোষিত হয়। সন্ধ্যায় পরিষদীয় দলের বৈঠকে নবনির্বাচিত বিধায়কদের সামনে আনুষ্ঠানিকভাবে নাম ঘোষণা করেন দুই কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক।