সিরি বিবাস নামে ইসরায়েলি নারীর মরদেহ নিয়ে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে আবারও তীব্র যুদ্ধ বাঁধার শঙ্কা তৈরি হয়েছিল। বৃহস্পতিবার ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসলামিক জিহাদ দখলদার ইসরায়েলকে চারজনের মরদেহ ফেরত দেয়। তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ইসরায়েল জানায়, চারজনের মধ্যে একজনের মরদেহ তাদের জিম্মি সিরি বিবাসের নয়। এটি গাজার অজ্ঞাত কোনো এক নারীর মরদেহ।
এই ‘ভুল মরদেহ’ পাঠানো নিয়ে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে হঠাৎ উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। এরমধ্যেই শুক্রবার রাতে ইসরায়েলের আরেকটি মরদেহ পাঠায় হামাস। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানা গেছে, এটি সেই নিহত জিম্মি সিরি বিবাসের মরদেহ। মৃত এই ইসরায়েলি নারীর পরিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সামাজিক মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে তারা বলেছে, ফরেনসিক ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞরা সিরি বিবাসের মরদেহটি শনাক্ত করেছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার সিরি বিবাসের দুই শিশু সন্তান ও এক বৃদ্ধের মরদেহ ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হয়। তখনই ঘটে যায় এমন ভুল।
সিরি বিবাসের জায়গায় হামাস আরেক নারীর মরদেহ পাঠিয়ে দেয়। দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এ নিয়ে হুমকি দেওয়ার পর হামাস একটি বিবৃতি দেয়। তারা জানায়, ইসরায়েলি বিমান হামলায় সিরি বিবাস ও তার দুই সন্তান নিহত হয়। ওই সময় সিরির মরদেহটি ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। এ কারণে ভুলক্রমে ইসরায়েলের কাছে আরেকটি মরদেহ পাঠানো হয়েছে। বিবৃতিতে তারা এ বিষয়টি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখার প্রতিশ্রুতি দেয়।
এরপরই শুক্রবার রাতে গাজার খান ইউনিসে রেডক্রসকে খবর দেয় হামাস। ওই সময় তারা একটি মরদেহ তাদের হাতে তুলে দিয়ে জানায়, এটি সিরি বিবাসের মরদেহ। পরবর্তীতে ইসরায়েলে নিয়ে পরীক্ষা করে তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।
শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সিরি বিবাস নামে ইসরায়েলি নারীর মরদেহ নিয়ে হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে আবারও তীব্র যুদ্ধ বাঁধার শঙ্কা তৈরি হয়েছিল। বৃহস্পতিবার ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ও ইসলামিক জিহাদ দখলদার ইসরায়েলকে চারজনের মরদেহ ফেরত দেয়। তবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ইসরায়েল জানায়, চারজনের মধ্যে একজনের মরদেহ তাদের জিম্মি সিরি বিবাসের নয়। এটি গাজার অজ্ঞাত কোনো এক নারীর মরদেহ।
এই ‘ভুল মরদেহ’ পাঠানো নিয়ে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে হঠাৎ উত্তেজনা দেখা দিয়েছিল। এরমধ্যেই শুক্রবার রাতে ইসরায়েলের আরেকটি মরদেহ পাঠায় হামাস। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানা গেছে, এটি সেই নিহত জিম্মি সিরি বিবাসের মরদেহ। মৃত এই ইসরায়েলি নারীর পরিবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। সামাজিক মাধ্যম ইনস্টাগ্রামে এক পোস্টে তারা বলেছে, ফরেনসিক ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞরা সিরি বিবাসের মরদেহটি শনাক্ত করেছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার সিরি বিবাসের দুই শিশু সন্তান ও এক বৃদ্ধের মরদেহ ইসরায়েলে ফেরত পাঠানো হয়। তখনই ঘটে যায় এমন ভুল।
সিরি বিবাসের জায়গায় হামাস আরেক নারীর মরদেহ পাঠিয়ে দেয়। দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এ নিয়ে হুমকি দেওয়ার পর হামাস একটি বিবৃতি দেয়। তারা জানায়, ইসরায়েলি বিমান হামলায় সিরি বিবাস ও তার দুই সন্তান নিহত হয়। ওই সময় সিরির মরদেহটি ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। এ কারণে ভুলক্রমে ইসরায়েলের কাছে আরেকটি মরদেহ পাঠানো হয়েছে। বিবৃতিতে তারা এ বিষয়টি খুবই গুরুত্বের সঙ্গে দেখার প্রতিশ্রুতি দেয়।
এরপরই শুক্রবার রাতে গাজার খান ইউনিসে রেডক্রসকে খবর দেয় হামাস। ওই সময় তারা একটি মরদেহ তাদের হাতে তুলে দিয়ে জানায়, এটি সিরি বিবাসের মরদেহ। পরবর্তীতে ইসরায়েলে নিয়ে পরীক্ষা করে তার পরিচয় নিশ্চিত হওয়া গেছে।