যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেইন খনিজ সম্পদ নিয়ে একটি চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে বলে জানিয়েছেন ইউক্রেইনের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
সোমবার ইউক্রেইনের উপ-প্রধানমন্ত্রী ওলহা স্টেফানিশিনা এক্সে লেখেন, “আলোচনা খুবই গঠনমূলক হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ প্রায় সব খুঁটিনাটি বিষয় চূড়ান্ত হয়েছে।”
এই চুক্তিকে ইউক্রেইনে রাশিয়ার তিন বছরের যুদ্ধ অবসানের কেন্দ্রবিন্দু হিসাবেই দেখা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেইনের জন্য সামরিক সহায়তা বজায় রাখার বিনিময়ে দেশটির খনিজ সম্পদ চায়।
তবে ইউক্রেইন খনিজ সম্পদ দেওয়ার বিনিময়ে চায় নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। গত সপ্তাহে ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ হাজার কোটি ডলারের খনিজ সম্পদের দাবি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।
এখন দুই পক্ষ একটি চুক্তির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে বলেই মনে হচ্ছে। তবে এই চুক্তি অনুযায়ী কী কী খনিজ দেবে এবং যুক্তরাষ্ট্রই বা সাহায্য কতটুকু বহাল রাখবে, তা এখনও জানা যায়নি।
ইউক্রেইনের উপ-প্রধানমন্ত্রী স্টেফানিশিনা লিখেছেন, “আমরা আশা করছি যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউক্রেইনের নেতারা শিগগিরই ওয়াশিংটনে চুক্তিটি অনুমোদন এবং সই করতে পারেন।”
ইউক্রেইনের কাছে লিথিয়াম, টাইটেনিয়াম, কয়লা, গ্যাস, তেল এবং ইউরেনিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদ রয়েছে।
গত বছর জেলেনস্কি ইউক্রেইন ও এর পশ্চিমা মিত্রদের জন্য যুদ্ধ জয়ের একটি পরিকল্পনা দিয়েছিলেন, যার মধ্যে বিদেশি ফার্মগুলোকে ইউক্রেইনের কিছু খনিজ সম্পদ দেওয়ার প্রস্তাব ছিল।
সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেইন খনিজ সম্পদ নিয়ে একটি চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে বলে জানিয়েছেন ইউক্রেইনের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা।
সোমবার ইউক্রেইনের উপ-প্রধানমন্ত্রী ওলহা স্টেফানিশিনা এক্সে লেখেন, “আলোচনা খুবই গঠনমূলক হয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ প্রায় সব খুঁটিনাটি বিষয় চূড়ান্ত হয়েছে।”
এই চুক্তিকে ইউক্রেইনে রাশিয়ার তিন বছরের যুদ্ধ অবসানের কেন্দ্রবিন্দু হিসাবেই দেখা হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেইনের জন্য সামরিক সহায়তা বজায় রাখার বিনিময়ে দেশটির খনিজ সম্পদ চায়।
তবে ইউক্রেইন খনিজ সম্পদ দেওয়ার বিনিময়ে চায় নিরাপত্তার নিশ্চয়তা। গত সপ্তাহে ইউক্রেইনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫০ হাজার কোটি ডলারের খনিজ সম্পদের দাবি প্রত্যাখ্যান করেছিলেন।
এখন দুই পক্ষ একটি চুক্তির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছেছে বলেই মনে হচ্ছে। তবে এই চুক্তি অনুযায়ী কী কী খনিজ দেবে এবং যুক্তরাষ্ট্রই বা সাহায্য কতটুকু বহাল রাখবে, তা এখনও জানা যায়নি।
ইউক্রেইনের উপ-প্রধানমন্ত্রী স্টেফানিশিনা লিখেছেন, “আমরা আশা করছি যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউক্রেইনের নেতারা শিগগিরই ওয়াশিংটনে চুক্তিটি অনুমোদন এবং সই করতে পারেন।”
ইউক্রেইনের কাছে লিথিয়াম, টাইটেনিয়াম, কয়লা, গ্যাস, তেল এবং ইউরেনিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজ সম্পদ রয়েছে।
গত বছর জেলেনস্কি ইউক্রেইন ও এর পশ্চিমা মিত্রদের জন্য যুদ্ধ জয়ের একটি পরিকল্পনা দিয়েছিলেন, যার মধ্যে বিদেশি ফার্মগুলোকে ইউক্রেইনের কিছু খনিজ সম্পদ দেওয়ার প্রস্তাব ছিল।