যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ২০ জানুয়ারি ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে রেকর্ডসংখ্যক নির্বাহী আদেশে সই করেছেন ডনাল্ড ট্রাম্প। এ সময়ের মধ্যে তিনি ৭৯টি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এসব আদেশের মধ্যে পররাষ্ট্রনীতি থেকে শুরু করে ট্রান্সজেন্ডারদের অধিকারবিষয়ক নানা বিষয় রয়েছে।
মার্কিন কংগ্রেসে রিপাবলিকান পার্টির সামান্য ব্যবধানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকায় সরকার পুনর্গঠনের জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে ট্রাম্প বাণিজ্য, নাগরিক অধিকার ও ফেডারেল আমলাতন্ত্রকে লক্ষ্য করে তার কলমকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন।নির্বাহী আদেশের তথ্য প্রকাশ করা যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রেজিস্টার অনুসারে, ১৯৩৭ সালের পর থেকে কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট এত দ্রুত এত নির্বাহী পদক্ষেপে স্বাক্ষর করেননি।
অবশ্য নির্বাহী আদেশে সই করে তীব্র প্রতিরোধের মুখোমুখিও হয়েছেন ট্রাম্প। নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি স্কুল অব ল-এর জাস্ট সিকিউরিটির পর্যবেক্ষণ অনুসারে, ২৭ ফেব্রুয়ারির পর্যন্ত ট্রাম্পের ১৬টি আদেশকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।
ট্রাম্পের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে শুল্ক, জীবাশ্ম জ্বালানিতে সহায়তা, সার্বভৌম তহবিল গঠন ও অর্থনীতি। এখন পর্যন্ত এ–সম্পর্কিত ২৭টি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন তিনি। এর মধ্যে ১২টি বিষয় বাণিজ্য ও শুল্কসম্পর্কিত, যেমন কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর শুল্কের হুমকি এবং চীনা পণ্যে আপাতত ১০ শতাংশ শুল্ক।
বৈচিত্র্য ও লিঙ্গ, ট্রান্সজেন্ডার, কর্মক্ষেত্রে বর্ণবাদ, লিঙ্গবৈষম্যের
মতো কর্মসূচির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থাসম্পর্কিত ১৪টি আদেশে সই করেছেন তিনি। ট্রাম্পের আরেকটি অগ্রাধিকার অভিবাসন বিষয়ে ১৫টি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন তিনি। ট্রাম্পের ছয়টি নির্বাহী আদেশে ইলন মাস্কের অধীন তথাকথিত ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সিকে (ডিওজিই) কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে ট্রাম্প স্বাস্থ্যবিষয়ক ১৩টি এবং প্রযুক্তিবিষয়ক ১০টি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন।
সোমবার, ০৩ মার্চ ২০২৫
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে ২০ জানুয়ারি ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে রেকর্ডসংখ্যক নির্বাহী আদেশে সই করেছেন ডনাল্ড ট্রাম্প। এ সময়ের মধ্যে তিনি ৭৯টি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন। এসব আদেশের মধ্যে পররাষ্ট্রনীতি থেকে শুরু করে ট্রান্সজেন্ডারদের অধিকারবিষয়ক নানা বিষয় রয়েছে।
মার্কিন কংগ্রেসে রিপাবলিকান পার্টির সামান্য ব্যবধানে সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকায় সরকার পুনর্গঠনের জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে ট্রাম্প বাণিজ্য, নাগরিক অধিকার ও ফেডারেল আমলাতন্ত্রকে লক্ষ্য করে তার কলমকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন।নির্বাহী আদেশের তথ্য প্রকাশ করা যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রেজিস্টার অনুসারে, ১৯৩৭ সালের পর থেকে কোনো মার্কিন প্রেসিডেন্ট এত দ্রুত এত নির্বাহী পদক্ষেপে স্বাক্ষর করেননি।
অবশ্য নির্বাহী আদেশে সই করে তীব্র প্রতিরোধের মুখোমুখিও হয়েছেন ট্রাম্প। নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি স্কুল অব ল-এর জাস্ট সিকিউরিটির পর্যবেক্ষণ অনুসারে, ২৭ ফেব্রুয়ারির পর্যন্ত ট্রাম্পের ১৬টি আদেশকে আদালতে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।
ট্রাম্পের অগ্রাধিকারের তালিকায় রয়েছে শুল্ক, জীবাশ্ম জ্বালানিতে সহায়তা, সার্বভৌম তহবিল গঠন ও অর্থনীতি। এখন পর্যন্ত এ–সম্পর্কিত ২৭টি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন তিনি। এর মধ্যে ১২টি বিষয় বাণিজ্য ও শুল্কসম্পর্কিত, যেমন কানাডা ও মেক্সিকোর ওপর শুল্কের হুমকি এবং চীনা পণ্যে আপাতত ১০ শতাংশ শুল্ক।
বৈচিত্র্য ও লিঙ্গ, ট্রান্সজেন্ডার, কর্মক্ষেত্রে বর্ণবাদ, লিঙ্গবৈষম্যের
মতো কর্মসূচির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থাসম্পর্কিত ১৪টি আদেশে সই করেছেন তিনি। ট্রাম্পের আরেকটি অগ্রাধিকার অভিবাসন বিষয়ে ১৫টি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন তিনি। ট্রাম্পের ছয়টি নির্বাহী আদেশে ইলন মাস্কের অধীন তথাকথিত ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সিকে (ডিওজিই) কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে। এর বাইরে ট্রাম্প স্বাস্থ্যবিষয়ক ১৩টি এবং প্রযুক্তিবিষয়ক ১০টি নির্বাহী আদেশে সই করেছেন।