পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বান্নু সেনানিবাসে হামলার ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৪ জনে দাঁড়িয়েছে। পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর গণমাধ্যম শাখা জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে পাঁচজন সেনা সদস্য, ১৩ জন বেসামরিক এবং ১৬ জন হামলাকারী রয়েছেন।
মঙ্গলবার ইফতারের পর সামরিক স্থাপনাটির একপাশে দুটি বিস্ফোরকভর্তি গাড়ি দিয়ে হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা দেয়াল উড়িয়ে ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করেছিল।
গাড়ি বোমা বিস্ফোরণের পর সামরিক বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ১৬ জন হামলাকারী নিহত হয়, যাদের মধ্যে চারজন আত্মঘাতী ছিল। এছাড়া তীব্র সংঘর্ষে পাঁচজন সেনা সদস্যও প্রাণ হারান।
একাধিক বিস্ফোরণের ফলে সেনানিবাসের দেয়ালের একটি অংশ ধসে পড়ে এবং সংলগ্ন অবকাঠামোগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে একটি মসজিদ ও বেসামরিক আবাসিক ভবন ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়, যেখানে ১৩ জন নিরপরাধ মানুষ নিহত ও ৩২ জন আহত হন।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী দাবি করেছে, হামলাকারীদের মধ্যে আফগান নাগরিকও ছিল এবং হামলাটি আফগানিস্তান থেকে পরিচালিত একটি জঙ্গি গোষ্ঠী পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করেছে।
এ ঘটনায় আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করে পাকিস্তান বলেছে, তাদের মাটি যেন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যক্রমে ব্যবহার না হয়। অন্যথায় সীমান্তের অপর পাশ থেকে আসা হুমকি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী।
উদ্ধারকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ধ্বংসস্তূপ থেকে ৪১ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে, তবে ১১টি মৃতদেহ এবং ৩০ জন আহত ব্যক্তিও উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত বেসামরিকদের মধ্যে নারী, শিশু এবং বৃদ্ধরাও রয়েছেন।
বৃহস্পতিবার, ০৬ মার্চ ২০২৫
পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের বান্নু সেনানিবাসে হামলার ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৩৪ জনে দাঁড়িয়েছে। পাকিস্তান সামরিক বাহিনীর গণমাধ্যম শাখা জানিয়েছে, নিহতদের মধ্যে পাঁচজন সেনা সদস্য, ১৩ জন বেসামরিক এবং ১৬ জন হামলাকারী রয়েছেন।
মঙ্গলবার ইফতারের পর সামরিক স্থাপনাটির একপাশে দুটি বিস্ফোরকভর্তি গাড়ি দিয়ে হামলা চালানো হয়। হামলাকারীরা দেয়াল উড়িয়ে ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করেছিল।
গাড়ি বোমা বিস্ফোরণের পর সামরিক বাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ১৬ জন হামলাকারী নিহত হয়, যাদের মধ্যে চারজন আত্মঘাতী ছিল। এছাড়া তীব্র সংঘর্ষে পাঁচজন সেনা সদস্যও প্রাণ হারান।
একাধিক বিস্ফোরণের ফলে সেনানিবাসের দেয়ালের একটি অংশ ধসে পড়ে এবং সংলগ্ন অবকাঠামোগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে একটি মসজিদ ও বেসামরিক আবাসিক ভবন ব্যাপক ক্ষতির শিকার হয়, যেখানে ১৩ জন নিরপরাধ মানুষ নিহত ও ৩২ জন আহত হন।
পাকিস্তান সেনাবাহিনী দাবি করেছে, হামলাকারীদের মধ্যে আফগান নাগরিকও ছিল এবং হামলাটি আফগানিস্তান থেকে পরিচালিত একটি জঙ্গি গোষ্ঠী পরিকল্পনা ও বাস্তবায়ন করেছে।
এ ঘটনায় আফগানিস্তানের অন্তর্বর্তী সরকারকে দায়ী করে পাকিস্তান বলেছে, তাদের মাটি যেন সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর কার্যক্রমে ব্যবহার না হয়। অন্যথায় সীমান্তের অপর পাশ থেকে আসা হুমকি মোকাবিলায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী।
উদ্ধারকারী বাহিনীর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ধ্বংসস্তূপ থেকে ৪১ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে, তবে ১১টি মৃতদেহ এবং ৩০ জন আহত ব্যক্তিও উদ্ধার করা হয়েছে। নিহত বেসামরিকদের মধ্যে নারী, শিশু এবং বৃদ্ধরাও রয়েছেন।