ইরানের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সর্বোচ্চ চাপ নীতির আওতায় একটি বিশেষ ছাড় বাতিল করেছে তার প্রশাসন। এই সুবিধার ফলে ইরানকে বিদ্যুতের বিনিময়ে অর্থ পরিশোধে ছাড় পেতো ইরাক। শনিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে। ওই মুখপাত্র বলেছেন, ইরানকে অর্থনৈতিকভাবে কোনও স্বস্তি না দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতেই ইরাকের জন্য সুবিধার নবায়ন করা হয়নি।
তিনি আরও জানান, তেহরানের পারমাণবিক হুমকি প্রতিহত করা, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি সীমিত করা এবং সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে সহায়তা বন্ধ করা ইরানের বিরুদ্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রধান উদ্দেশ্য। জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফেরার পর ট্রাম্প পুনরায় ইরানের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের নীতি চালু করেন। প্রথম মেয়াদে তিনি ইরানের পারমাণবিক চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নিয়েছিলেন।
মার্কিন প্রশাসন বলছে, তারা ইরানকে বৈশ্বিক অর্থনীতি থেকে বিচ্ছিন্ন করে তাদের তেল রফতানি আয় শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে চায়। ফলে ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র সক্ষমতা অর্জনের গতি হ্রাস পাবে বলে তাদের বিশ্বাস।
তবে ইরান বরাবরই দাবি করে আসছে যে, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ। পারমাণবিক কর্মসূচি ও সশস্ত্র গোষ্ঠীকে সমর্থন প্রদানের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যে ইরানের বিরুদ্ধে একাধিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। যার ফলে তেহরানের সঙ্গে ব্যবসা করা দেশগুলোর জন্য ওয়াশিংটনের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে।
রোববার, ০৯ মার্চ ২০২৫
ইরানের জন্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের সর্বোচ্চ চাপ নীতির আওতায় একটি বিশেষ ছাড় বাতিল করেছে তার প্রশাসন। এই সুবিধার ফলে ইরানকে বিদ্যুতের বিনিময়ে অর্থ পরিশোধে ছাড় পেতো ইরাক। শনিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক মুখপাত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।রয়টার্স এ খবর জানিয়েছে। ওই মুখপাত্র বলেছেন, ইরানকে অর্থনৈতিকভাবে কোনও স্বস্তি না দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতেই ইরাকের জন্য সুবিধার নবায়ন করা হয়নি।
তিনি আরও জানান, তেহরানের পারমাণবিক হুমকি প্রতিহত করা, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি সীমিত করা এবং সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোকে সহায়তা বন্ধ করা ইরানের বিরুদ্ধে ট্রাম্প প্রশাসনের প্রধান উদ্দেশ্য। জানুয়ারিতে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফেরার পর ট্রাম্প পুনরায় ইরানের বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ চাপ প্রয়োগের নীতি চালু করেন। প্রথম মেয়াদে তিনি ইরানের পারমাণবিক চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে সরিয়ে নিয়েছিলেন।
মার্কিন প্রশাসন বলছে, তারা ইরানকে বৈশ্বিক অর্থনীতি থেকে বিচ্ছিন্ন করে তাদের তেল রফতানি আয় শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে চায়। ফলে ইরানের পারমাণবিক অস্ত্র সক্ষমতা অর্জনের গতি হ্রাস পাবে বলে তাদের বিশ্বাস।
তবে ইরান বরাবরই দাবি করে আসছে যে, তাদের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ। পারমাণবিক কর্মসূচি ও সশস্ত্র গোষ্ঠীকে সমর্থন প্রদানের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ইতোমধ্যে ইরানের বিরুদ্ধে একাধিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। যার ফলে তেহরানের সঙ্গে ব্যবসা করা দেশগুলোর জন্য ওয়াশিংটনের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে।