মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন আফগানিস্তান, মিয়ানমার, পাকিস্তানসহ কয়েক ডজন দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরিকল্পনা করছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স অভ্যন্তরীণ এক নথির বরাতে জানিয়েছে, এ সংক্রান্ত তালিকায় ৪১টি দেশকে তিনটি পৃথক গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছে।
প্রথম গ্রুপের ১০টি দেশের নাগরিকদের ওপর পূর্ণাঙ্গ ভিসা নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে, যেখানে রয়েছে আফগানিস্তান, ইরান, কিউবা ও উত্তর কোরিয়া। দ্বিতীয় গ্রুপের ৫টি দেশের নাগরিকদের জন্য অভিবাসী, ট্যুরিস্ট ও স্টুডেন্ট ভিসায় কড়াকড়ি আরোপ করা হতে পারে, তবে কিছু ক্ষেত্রে ছাড়ের সুযোগ থাকবে। এ তালিকায় রয়েছে ইরিত্রিয়া, হাইতি, লাওস, মিয়ানমার ও দক্ষিণ সুদান।
শেষ গ্রুপের ২৬টি দেশের মধ্যে বেলারুশ, পাকিস্তান ও তুর্কমেনিস্তানের মতো দেশ রয়েছে, যাদের সরকার নিরাপত্তা তথ্য সংক্রান্ত ঘাটতি দূর করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে তাদের নাগরিকদের ভিসায় আংশিক নিষেধাজ্ঞার কথা ভাবছে ট্রাম্প প্রশাসন।
তালিকায় পরিবর্তন আসতে পারে এবং এখন পর্যন্ত এটি চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন এক মার্কিন কর্মকর্তা। এর আগে ২০১৮ সালে ট্রাম্প প্রশাসন ৭টি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল, যা শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের অনুমোদন পায়।
দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় ফিরে ট্রাম্প নিরাপত্তার নামে একাধিক অভিবাসনবিরোধী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। ২০২৩ সালের অক্টোবরে দেওয়া এক বক্তৃতায় তিনি গাজা, লিবিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেনসহ যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ যে কাউকে প্রবেশে বাধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। তবে এই পরিকল্পনা নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন আফগানিস্তান, মিয়ানমার, পাকিস্তানসহ কয়েক ডজন দেশের নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্র ভ্রমণে নানাবিধ নিষেধাজ্ঞা আরোপের পরিকল্পনা করছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স অভ্যন্তরীণ এক নথির বরাতে জানিয়েছে, এ সংক্রান্ত তালিকায় ৪১টি দেশকে তিনটি পৃথক গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছে।
প্রথম গ্রুপের ১০টি দেশের নাগরিকদের ওপর পূর্ণাঙ্গ ভিসা নিষেধাজ্ঞা আসতে পারে, যেখানে রয়েছে আফগানিস্তান, ইরান, কিউবা ও উত্তর কোরিয়া। দ্বিতীয় গ্রুপের ৫টি দেশের নাগরিকদের জন্য অভিবাসী, ট্যুরিস্ট ও স্টুডেন্ট ভিসায় কড়াকড়ি আরোপ করা হতে পারে, তবে কিছু ক্ষেত্রে ছাড়ের সুযোগ থাকবে। এ তালিকায় রয়েছে ইরিত্রিয়া, হাইতি, লাওস, মিয়ানমার ও দক্ষিণ সুদান।
শেষ গ্রুপের ২৬টি দেশের মধ্যে বেলারুশ, পাকিস্তান ও তুর্কমেনিস্তানের মতো দেশ রয়েছে, যাদের সরকার নিরাপত্তা তথ্য সংক্রান্ত ঘাটতি দূর করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা না নিলে তাদের নাগরিকদের ভিসায় আংশিক নিষেধাজ্ঞার কথা ভাবছে ট্রাম্প প্রশাসন।
তালিকায় পরিবর্তন আসতে পারে এবং এখন পর্যন্ত এটি চূড়ান্ত হয়নি বলে জানিয়েছেন এক মার্কিন কর্মকর্তা। এর আগে ২০১৮ সালে ট্রাম্প প্রশাসন ৭টি মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল, যা শেষ পর্যন্ত সুপ্রিম কোর্টের অনুমোদন পায়।
দ্বিতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় ফিরে ট্রাম্প নিরাপত্তার নামে একাধিক অভিবাসনবিরোধী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। ২০২৩ সালের অক্টোবরে দেওয়া এক বক্তৃতায় তিনি গাজা, লিবিয়া, সোমালিয়া, সিরিয়া, ইয়েমেনসহ যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তার জন্য হুমকিস্বরূপ যে কাউকে প্রবেশে বাধা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। তবে এই পরিকল্পনা নিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোনো তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।