বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা ও সামরিক সহযোগিতা জোরদার নিয়ে আলোচনা করেছেন।
শুক্রবার রাতে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালকের এক্স অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, “সিওএএস (চিফ অব আর্মি স্টাফ) জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা। তারা বিভিন্ন ভূ-কৌশলগত বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া, পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়ে মতবিনিময় এবং দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা জোরদার, সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদারে যৌথ উদ্যোগের উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।”
গত বছরের আগস্টে বাংলাদেশে ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনের অবসান হয়। এরপর থেকেই ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে টানাপড়েন চলছে। এছাড়া, বাংলাদেশের কয়েকটি সীমান্তে ভারতের কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার প্রচেষ্টা নিয়ে উত্তেজনা আরও বাড়ে।
চলমান পরিস্থিতির মধ্যে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বার্ষিক সংবাদ সম্মেলনে জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বলেছিলেন, “প্রতিবেশীদের মধ্যে বিদ্বেষ থাকলে কোনো পক্ষের জন্যই তা ভালো হবে না।”
তিনি আরও বলেন, দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে সম্পর্কে কোনো সমস্যা নেই। তবে রাষ্ট্রীয় সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা তখনই সম্ভব, যখন ‘নির্বাচিত সরকার’ থাকবে।
শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫
বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা ভারতের সেনাপ্রধান জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা ও সামরিক সহযোগিতা জোরদার নিয়ে আলোচনা করেছেন।
শুক্রবার রাতে ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালকের এক্স অ্যাকাউন্টে দেওয়া পোস্টে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পোস্টে বলা হয়, “সিওএএস (চিফ অব আর্মি স্টাফ) জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতের হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা। তারা বিভিন্ন ভূ-কৌশলগত বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। এছাড়া, পারস্পরিক স্বার্থের বিষয়ে মতবিনিময় এবং দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সহযোগিতা জোরদার, সামরিক সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং আঞ্চলিক নিরাপত্তা জোরদারে যৌথ উদ্যোগের উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।”
গত বছরের আগস্টে বাংলাদেশে ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের দীর্ঘ ১৫ বছরের শাসনের অবসান হয়। এরপর থেকেই ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে টানাপড়েন চলছে। এছাড়া, বাংলাদেশের কয়েকটি সীমান্তে ভারতের কাঁটাতারের বেড়া দেওয়ার প্রচেষ্টা নিয়ে উত্তেজনা আরও বাড়ে।
চলমান পরিস্থিতির মধ্যে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বার্ষিক সংবাদ সম্মেলনে জেনারেল উপেন্দ্র দ্বিবেদী বলেছিলেন, “প্রতিবেশীদের মধ্যে বিদ্বেষ থাকলে কোনো পক্ষের জন্যই তা ভালো হবে না।”
তিনি আরও বলেন, দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে সম্পর্কে কোনো সমস্যা নেই। তবে রাষ্ট্রীয় সম্পর্কের বিষয়ে আলোচনা তখনই সম্ভব, যখন ‘নির্বাচিত সরকার’ থাকবে।