ভারতের গুজরাট রাজ্যের বনাসকাণ্ঠা জেলার দিসা শহরে একটি আতশবাজি কারখানা ও গুদামে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ১৭ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে কারখানাটির গানপাউডার ইউনিটে এই বিস্ফোরণ ঘটে, যা দ্রুত আগুন ছড়িয়ে দেয়।
বিস্ফোরণের তীব্রতা এত বেশি ছিল যে পাশের একটি গুদাম ধসে পড়ে এবং ধ্বংসাবশেষ ২০০ মিটার দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে যায়। বিস্ফোরণের সময় শ্রমিকরা আতশবাজি তৈরির কাজ করছিলেন, ফলে তাদের দেহের বিভিন্ন অংশ দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে। আশপাশের এলাকাতেও দেহাবশেষ পাওয়া গেছে।
দমকল বাহিনী দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। প্রশাসনের আশঙ্কা, নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। আহতদের স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, কারখানাটিতে বেআইনিভাবে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক মজুত রাখা হয়েছিল। পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। বনাসকাণ্ঠার জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের পর কারখানার একাংশ ধসে পড়েছে এবং ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও শ্রমিক আটকে থাকতে পারেন। তবে সঠিকভাবে কতজন শ্রমিক কাজ করছিলেন, সে বিষয়ে স্পষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।
বিস্ফোরণের ফলে কারখানার মেঝেও ধসে গেছে। সেখানে কাজ করা শ্রমিকদের পরিবারগুলো কারখানার প্রাঙ্গণে বসবাস করতেন। কয়েক ঘণ্টা প্রচেষ্টার পর দমকল বাহিনী আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।
মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল ২০২৫
ভারতের গুজরাট রাজ্যের বনাসকাণ্ঠা জেলার দিসা শহরে একটি আতশবাজি কারখানা ও গুদামে ভয়াবহ বিস্ফোরণ ও অগ্নিকাণ্ডে অন্তত ১৭ জন শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার সকালে কারখানাটির গানপাউডার ইউনিটে এই বিস্ফোরণ ঘটে, যা দ্রুত আগুন ছড়িয়ে দেয়।
বিস্ফোরণের তীব্রতা এত বেশি ছিল যে পাশের একটি গুদাম ধসে পড়ে এবং ধ্বংসাবশেষ ২০০ মিটার দূর পর্যন্ত ছড়িয়ে যায়। বিস্ফোরণের সময় শ্রমিকরা আতশবাজি তৈরির কাজ করছিলেন, ফলে তাদের দেহের বিভিন্ন অংশ দূর-দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে। আশপাশের এলাকাতেও দেহাবশেষ পাওয়া গেছে।
দমকল বাহিনী দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। প্রশাসনের আশঙ্কা, নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। আহতদের স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, কারখানাটিতে বেআইনিভাবে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক মজুত রাখা হয়েছিল। পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। বনাসকাণ্ঠার জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের পর কারখানার একাংশ ধসে পড়েছে এবং ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও শ্রমিক আটকে থাকতে পারেন। তবে সঠিকভাবে কতজন শ্রমিক কাজ করছিলেন, সে বিষয়ে স্পষ্ট তথ্য পাওয়া যায়নি।
বিস্ফোরণের ফলে কারখানার মেঝেও ধসে গেছে। সেখানে কাজ করা শ্রমিকদের পরিবারগুলো কারখানার প্রাঙ্গণে বসবাস করতেন। কয়েক ঘণ্টা প্রচেষ্টার পর দমকল বাহিনী আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে সক্ষম হয়।