ইউরোপীয় তহবিলের অর্থ অপব্যবহারের দায়ে ফ্রান্সের কট্টর ডানপন্থি নেত্রী মারিন লু পেনকে নির্বাচনে দাঁড়ানোর ওপর পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এই রায়কে গণতন্ত্রের জন্য হুমকি হিসেবে অভিহিত করে তার পাশে দাঁড়িয়েছেন ইউরোপের ডানপন্থি নেতারা।
লু পেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি তার দল ন্যাশনাল র্যালির কাজে ইউরোপীয় ইউনিয়নের তহবিল থেকে ২ কোটি ৯০ লাখ ইউরো আত্মসাৎ করেছেন। আদালতের রায়ে তাকে জরিমানা, কারাদণ্ড এবং নির্বাচনী নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
এই রায়ের পরপরই হাঙ্গেরির প্রেসিডেন্ট ভিক্টর অরবান এক্স-এ পোস্ট করে লেখেন, “আমিই মারিন।” নেদারল্যান্ডসের নেতা গ্রিট উইল্ডারস আশা প্রকাশ করেছেন, আপিলে জয়ী হয়ে লু পেন ফ্রান্সের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হবেন। ইতালির উপপ্রধানমন্ত্রী মাতিও সালভানি লিখেছেন, “আমাদের থামানো যাবে না, এগিয়ে যাও বন্ধু!”
লু পেন ও তার সহযোগীরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে আপিলের ঘোষণা দিয়েছেন। তবে ফ্রান্সে আপিলের প্রক্রিয়া দীর্ঘ হতে পারে।
এদিকে, জনমত জরিপে দেখা গেছে, ৫৭ শতাংশ ফরাসি নাগরিক আদালতের রায়কে পক্ষপাতহীন মনে করেন। তবে লু পেনের সমর্থকরা আদালতকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে দেখছেন।
এই ইস্যুতে রাশিয়াও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ একে গণতান্ত্রিক রীতির লঙ্ঘন বলেছেন।
এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও রায় নিয়ে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, “তিনি এগিয়ে থাকা প্রার্থী, আর তাকেই নিষিদ্ধ করা হলো। মনে হচ্ছে, এটা আমাদের দেশের মতোই ঘটনা।”
মঙ্গলবার, ০১ এপ্রিল ২০২৫
ইউরোপীয় তহবিলের অর্থ অপব্যবহারের দায়ে ফ্রান্সের কট্টর ডানপন্থি নেত্রী মারিন লু পেনকে নির্বাচনে দাঁড়ানোর ওপর পাঁচ বছরের নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এই রায়কে গণতন্ত্রের জন্য হুমকি হিসেবে অভিহিত করে তার পাশে দাঁড়িয়েছেন ইউরোপের ডানপন্থি নেতারা।
লু পেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি তার দল ন্যাশনাল র্যালির কাজে ইউরোপীয় ইউনিয়নের তহবিল থেকে ২ কোটি ৯০ লাখ ইউরো আত্মসাৎ করেছেন। আদালতের রায়ে তাকে জরিমানা, কারাদণ্ড এবং নির্বাচনী নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।
এই রায়ের পরপরই হাঙ্গেরির প্রেসিডেন্ট ভিক্টর অরবান এক্স-এ পোস্ট করে লেখেন, “আমিই মারিন।” নেদারল্যান্ডসের নেতা গ্রিট উইল্ডারস আশা প্রকাশ করেছেন, আপিলে জয়ী হয়ে লু পেন ফ্রান্সের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হবেন। ইতালির উপপ্রধানমন্ত্রী মাতিও সালভানি লিখেছেন, “আমাদের থামানো যাবে না, এগিয়ে যাও বন্ধু!”
লু পেন ও তার সহযোগীরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে আপিলের ঘোষণা দিয়েছেন। তবে ফ্রান্সে আপিলের প্রক্রিয়া দীর্ঘ হতে পারে।
এদিকে, জনমত জরিপে দেখা গেছে, ৫৭ শতাংশ ফরাসি নাগরিক আদালতের রায়কে পক্ষপাতহীন মনে করেন। তবে লু পেনের সমর্থকরা আদালতকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হিসেবে দেখছেন।
এই ইস্যুতে রাশিয়াও প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ একে গণতান্ত্রিক রীতির লঙ্ঘন বলেছেন।
এমনকি যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও রায় নিয়ে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, “তিনি এগিয়ে থাকা প্রার্থী, আর তাকেই নিষিদ্ধ করা হলো। মনে হচ্ছে, এটা আমাদের দেশের মতোই ঘটনা।”