প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প এবং ধনকুবের প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ব্যাপক প্রতিবাদের ডাক দিয়েছে বিরোধীরা। শনিবার একদিনেই দেশটির ৫০টি অঙ্গরাজ্যে প্রায় ১২০০টি বিক্ষোভ কর্মসূচি আয়োজনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, যা ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের শুরুর পর এ যাবত সবচেয়ে বড় প্রতিক্রিয়া হতে যাচ্ছে।
‘হ্যান্ডস অফ!’ শিরোনামে এই বিক্ষোভের আয়োজন করছে অন্তত ১৫০টি নাগরিক ও অধিকার রক্ষায় কাজ করা গোষ্ঠী। আয়োজনকারীদের দাবি, ট্রাম্প-মাস্ক জুটি ও তাদের সমর্থকদের বিরুদ্ধে এটি একটি শক্তিশালী বার্তা পাঠাবে।
প্রতিবাদ আয়োজকদের অন্যতম সংগঠন ইন্ডিভিসিবলের সহপ্রতিষ্ঠাতা এজরা লেভিন বলেন, “এটি একটি বিশাল বিক্ষোভ হতে যাচ্ছে, যা ট্রাম্প, মাস্ক, কংগ্রেসের রিপাবলিকান সদস্য এবং এমএজিএ (মেইক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন) আন্দোলনের অন্ধ অনুসারীদের জানিয়ে দেবে—আমরা আমাদের গণতন্ত্র, সমাজ, শিক্ষা ব্যবস্থা এবং মানুষের ওপর তাদের কর্তৃত্ব চাই না।”
ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই একের পর এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন। অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক নীতিতে তার আক্রমণাত্মক অবস্থান, বিতর্কিত অভিবাসন নীতি ও শিক্ষা ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিরোধীরা।
আন্দোলনের গণ্ডি শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। বিক্ষোভ আয়োজকদের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, কানাডা, ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি, মেক্সিকো এবং পর্তুগালেও একই দিনে প্রতিবাদ অনুষ্ঠিত হবে।
এ বিষয়ে রয়টার্সের পক্ষ থেকে মন্তব্য জানতে চাওয়া হলেও হোয়াইট হাউজ ও ইলন মাস্কের দপ্তর তাৎক্ষণিকভাবে সাড়া দেয়নি।
রোববার, ০৬ এপ্রিল ২০২৫
প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প এবং ধনকুবের প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ব্যাপক প্রতিবাদের ডাক দিয়েছে বিরোধীরা। শনিবার একদিনেই দেশটির ৫০টি অঙ্গরাজ্যে প্রায় ১২০০টি বিক্ষোভ কর্মসূচি আয়োজনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, যা ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদের শুরুর পর এ যাবত সবচেয়ে বড় প্রতিক্রিয়া হতে যাচ্ছে।
‘হ্যান্ডস অফ!’ শিরোনামে এই বিক্ষোভের আয়োজন করছে অন্তত ১৫০টি নাগরিক ও অধিকার রক্ষায় কাজ করা গোষ্ঠী। আয়োজনকারীদের দাবি, ট্রাম্প-মাস্ক জুটি ও তাদের সমর্থকদের বিরুদ্ধে এটি একটি শক্তিশালী বার্তা পাঠাবে।
প্রতিবাদ আয়োজকদের অন্যতম সংগঠন ইন্ডিভিসিবলের সহপ্রতিষ্ঠাতা এজরা লেভিন বলেন, “এটি একটি বিশাল বিক্ষোভ হতে যাচ্ছে, যা ট্রাম্প, মাস্ক, কংগ্রেসের রিপাবলিকান সদস্য এবং এমএজিএ (মেইক আমেরিকা গ্রেট অ্যাগেইন) আন্দোলনের অন্ধ অনুসারীদের জানিয়ে দেবে—আমরা আমাদের গণতন্ত্র, সমাজ, শিক্ষা ব্যবস্থা এবং মানুষের ওপর তাদের কর্তৃত্ব চাই না।”
ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই একের পর এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের নীতিতে বড় পরিবর্তন আনছেন। অভ্যন্তরীণ ও বৈদেশিক নীতিতে তার আক্রমণাত্মক অবস্থান, বিতর্কিত অভিবাসন নীতি ও শিক্ষা ব্যবস্থায় হস্তক্ষেপ নিয়ে ক্ষুব্ধ বিরোধীরা।
আন্দোলনের গণ্ডি শুধু যুক্তরাষ্ট্রেই সীমাবদ্ধ থাকছে না। বিক্ষোভ আয়োজকদের ওয়েবসাইট অনুযায়ী, কানাডা, ব্রিটেন, ফ্রান্স, জার্মানি, মেক্সিকো এবং পর্তুগালেও একই দিনে প্রতিবাদ অনুষ্ঠিত হবে।
এ বিষয়ে রয়টার্সের পক্ষ থেকে মন্তব্য জানতে চাওয়া হলেও হোয়াইট হাউজ ও ইলন মাস্কের দপ্তর তাৎক্ষণিকভাবে সাড়া দেয়নি।