যুক্তরাজ্যের আইনসভার দুই সদস্যকে আটক করেছে ইসরায়েল। ব্রিটিশ আইনসভার একটি প্রতিনিধি দলের অংশ হিসেবে তারা ইসরায়েল সফরে গিয়েছেন। তবে তাদের কোনো কার্যালয়ে ঢুকতে দেয়নি ইসরায়েল। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি স্থানীয় সময় শনিবার রাতে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান। ইসরায়েলের অভিবাসন মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতির বরাতে স্কাই নিউজ বলেছে, আটক দুই আইনপ্রণেতা হলেন ব্রিটিশ লেবার পার্টির ইউয়ান ইয়াং ও আবতিসাম মোহামেদ। দেশটির সন্দেহ, ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর কার্যকলাপ নথিভুক্ত করা ও ইসরায়েলবিরোধী ঘৃণা ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। তাই তাদের আটক করা হয়েছে।
ইয়াং নির্বাচনী এলাকা আর্লি ও উডলির প্রতিনিধি এবং মোহামেদ শেফিল্ড সেন্ট্রালের প্রতিনিধি। উভয়ই লুটন থেকে ইসরায়েলে যান। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ল্যামি বলেছেন, ‘ইসরায়েল সরকারে আমার প্রতিপক্ষ বন্ধুকে আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্যদের সঙ্গে এমন আচরণ করা উচিত না। আমরা আজ রাতে (শনিবার রাতে) পার্লামেন্টের ওই দুই সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং তাদের সহায়তা দেওয়ার কথা জানিয়েছি।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ল্যামি আরও বলেন, যুক্তরাজ্য সরকারের লক্ষ্য গাজায় রক্তপাত বন্ধ করা, জিম্মিদের মুক্ত করা এবং যুদ্ধ বন্ধে একটি যুদ্ধবিরতি ও আলোচনায় ফিরে আসা নিশ্চিত করা।
রোববার, ০৬ এপ্রিল ২০২৫
যুক্তরাজ্যের আইনসভার দুই সদস্যকে আটক করেছে ইসরায়েল। ব্রিটিশ আইনসভার একটি প্রতিনিধি দলের অংশ হিসেবে তারা ইসরায়েল সফরে গিয়েছেন। তবে তাদের কোনো কার্যালয়ে ঢুকতে দেয়নি ইসরায়েল। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামি স্থানীয় সময় শনিবার রাতে এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানান। ইসরায়েলের অভিবাসন মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতির বরাতে স্কাই নিউজ বলেছে, আটক দুই আইনপ্রণেতা হলেন ব্রিটিশ লেবার পার্টির ইউয়ান ইয়াং ও আবতিসাম মোহামেদ। দেশটির সন্দেহ, ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর কার্যকলাপ নথিভুক্ত করা ও ইসরায়েলবিরোধী ঘৃণা ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাদের। তাই তাদের আটক করা হয়েছে।
ইয়াং নির্বাচনী এলাকা আর্লি ও উডলির প্রতিনিধি এবং মোহামেদ শেফিল্ড সেন্ট্রালের প্রতিনিধি। উভয়ই লুটন থেকে ইসরায়েলে যান। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ল্যামি বলেছেন, ‘ইসরায়েল সরকারে আমার প্রতিপক্ষ বন্ধুকে আমি স্পষ্ট করে বলতে চাই, ব্রিটিশ পার্লামেন্টের সদস্যদের সঙ্গে এমন আচরণ করা উচিত না। আমরা আজ রাতে (শনিবার রাতে) পার্লামেন্টের ওই দুই সদস্যের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি এবং তাদের সহায়তা দেওয়ার কথা জানিয়েছি।’
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ল্যামি আরও বলেন, যুক্তরাজ্য সরকারের লক্ষ্য গাজায় রক্তপাত বন্ধ করা, জিম্মিদের মুক্ত করা এবং যুদ্ধ বন্ধে একটি যুদ্ধবিরতি ও আলোচনায় ফিরে আসা নিশ্চিত করা।