alt

আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

বিদেশী সংবাদ মাধ্যম : রোববার, ২০ এপ্রিল ২০২৫

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে আবার হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছেন। স্থানীয় সময় শনিবার দেশটির রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি, নিউইয়র্ক এবং শিকাগোসহ প্রধান শহরগুলো বিক্ষোভ হয়। ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসীদের বিতাড়ন, সরকারি চাকরি থেকে ছাঁটাই, গাজা ও ইউক্রেন নীতির বিরোধীরা বিক্ষোভে অংশ নেন। টেলিভিশনে দেখা যায়, হোয়াইট হাউসের সামনে বিভিন্ন স্লোগান-সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিক্ষোভকারীরা অবস্থান নিয়েছেন। প্ল্যাকার্ডে ‘ওয়ার্কার শুড হ্যাভ দ্য পাওয়া বা শ্রমিকদের অবশ্য শক্তি থাকা উচিত’, ‘নো কিনশিপ বা রাজতন্ত্রকে না বলুন’, ‘স্টপ আর্মিং ইসরায়েল বা ইসরায়েলকে অস্ত্র দেওয়া বন্ধ করুন’, রেসিস্ট টাইরেনি বা অত্যাচার ঠেকিয়ে দাও’ এবং ‘ইমিগ্রেন্টস আর ওয়েলকাম হেয়ার বা অভিবাসীদের স্বাগত’সহ নানা স্লোগান দেখা গেছে। অন্যান্য শহরেও একই ধরনের প্ল্যাকার্ড দেখা গেছে।

বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভকারীদের অভিবাসীদের সমর্থনে এবং ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসীদের বের করে দেওয়ার বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে দেখা যায়। যে সব বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাম্প প্রশাসনের তহবিল কমিয়ে বা বন্ধ করে দেওয়ার হুমকিতে আছে, বিক্ষোভকারীরা তাদের প্রতিও সংহতি জানিয়েছেন। হোয়াইট হাউজের কাছে লাফায়েট স্কয়ারে এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘ট্রাম্প ও তার প্রশাসন অভিবাসীদের বের করে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আইন ব্যবহার করতে শুরু করেছে। এই অবস্থায় প্রতিবেশীদের বাঁচাতে আমরাও নেটওয়ার্ক ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। ’

কোনো কোনো বিক্ষোভকারীকে ফিলিস্তিনি পতাকা ওড়াতে এবং ফিলিস্তিনি রুমাল কেফিয়েহ গলায় জড়াতে দেখা গেছে। তারা ফিলিস্তিনিদের নির্বিচারে হত্যার প্রতিবাদ জানান। অনেকে ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন বা ফিলিস্তিন মুক্ত’ বলে স্লোগান দেন। বিক্ষোভকারীদের কাউকে কাউকে ইউক্রেনের পতাকা বহন করতে দেখা গেছে। তারা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতি আরও কঠোর হতে ওয়াশিংটনের প্রতি আহ্বান জানান।

গত জানুয়ারিতে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নীতি গ্রহণ করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প।

নতুন গঠন করা সরকারি দক্ষতা বিভাগের (ডিওজিই) দায়িত্ব দেন ইলন মাস্ককে। এরপর থেকে তার দল কেন্দ্রীয় সরকারের ২৩ লাখ কর্মচারীর মধ্যে ২ লাখের বেশি পদ শূন্য করেছে। ট্রাম্প প্রশাসন সম্প্রতি অনেক বিদেশি শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার করেছে। তাদের অনেককে দেশে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা চলছে। এসব শিক্ষার্থীদের অনেকে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন। বর্তমান প্রশাসনের জলবায়ু পরিবর্তন ও স্বাস্থ্য নীতি নিয়েও অনেকের আপত্তি রয়েছে। অধিকার গোষ্ঠীগুলো ট্রাম্পের এসব নীতি সমালোচনা করে আসছে।

বিক্ষোভের সময় ওয়াশিংটন মনুমেন্টের পাশে বিভিন্ন ব্যানারে লেখা ছিল, ‘ঘৃণা কোনো জাতিকে মহান করে না’, ‘সবার জন্য সমান অধিকার মানে আপনার অধিকার কমে যাওয়া নয়’। গত জানুয়ারিতে ক্ষমতাগ্রহণের পর এটা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে দ্বিতীয় বিক্ষোভ। শনিবারের বিক্ষোভের মূল আয়োজক গোষ্ঠীর নাম ‘৫০৫০১’। এর অর্থ— ৫০ অঙ্গরাজ্যে ৫০ বিক্ষোভ, ১টি আন্দোলন। এই দিনের কর্মসূচির নাম ‘ন্যাশনাল ডে অব অ্যাকশন’। এই কর্মসূচিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে প্রায় ৪০০টি বিক্ষোভের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন আয়োজকেরা।

ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে প্রথম বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছিল ৫ এপ্রিল। এর মূল আয়োজক ছিল ‘ইনডিভিজিবল’ নামের নাগরিক অধিকার-বিষয়ক গোষ্ঠী। ওই বিক্ষোভের নাম ছিল ‘হ্যান্ডস অফ’, যার অর্থ হতে পারে,‘আমাদের নিজের মতো চলতে দাও’। ‘৫০৫০১’ আগামী পয়লা মে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে পরবর্তী বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে। এই দিনের কর্মসূচির নাম ‘মে ডে স্ট্রং বা মে দিবসের শক্তি’।

ছবি

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে ২৪ জন নিহত, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গুলি চালানোর অভিযোগ

ছবি

এয়ার ইন্ডিয়া উড়োজাহাজ দুর্ঘটনার কারণ: সুইচের অপ্রত্যাশিত বন্ধ হওয়া, তদন্তে জানা গেছে

ছবি

মাত্র ১২ দিনেই যুদ্ধবিরতি’, ইরানের পাল্টা হামলায় তেল আবিবে ভয়াবহ ক্ষয়ক্ষতি

১২ দিনের যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত: ইরান

ছবি

ত্রাণ নিতে গিয়ে প্রাণ গেছে ৮০০ ফিলিস্তিনির

মায়ানমারে বৌদ্ধ মঠে বিমান হামলায় নিহত ২৩

ছবি

হুথিদের সাহায্য করে কারা, কীভাবে তারা অস্ত্র পায়?

কুর্দি বিদ্রোহীদের অস্ত্র সমর্পণে তুরস্কের জয় হয়েছে : এরদোয়ান

ছবি

‘বিধ্বস্ত হওয়ার আগে জ্বালানি সুইচ বন্ধ হয় এয়ার ইন্ডিয়ার প্লেনের’

ছবি

‘আমি জ্বালানির সুইচ বন্ধ করিনি’: বিধ্বস্তের আগে পাইলট

ছবি

‘মিথ্যা অভিযোগে আটক ও মানহানি’, যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বিরুদ্ধে আদালতে গেলেন ফিলিস্তিনি ছাত্রনেতা

ছবি

জলবায়ু পরিবর্তনের মুখে বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে বয়স্করা

গাজায় যুদ্ধবিরতির বিষয়ে ‘আশাবাদী’ মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

ছবি

যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ইউক্রেইনে যাবে, নেটো দেবে অর্থ: প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

ছবি

সৌদিতে বিদেশিদের জন্য সুখবর, কিনতে পারবেন সম্পত্তি

রাশিয়ার ওপর দ্রুত নিষেধাজ্ঞা চান জেলেনস্কি

ছবি

সিন্ধুর পানিপ্রবাহ বন্ধ নিয়ে ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে কি সংঘাত অনিবার্য

ইয়েমেনে খেয়ে না-খেয়ে থাকছেন পৌনে ২ কোটি মানুষ

ছবি

নেটোর মাধ্যমে ইউক্রেইনকে অস্ত্র দেবে যুক্তরাষ্ট্র, ব্যয় বহন করবে জোট: ট্রাম্প

ছবি

অভিবাসী সংকট ও ইউক্রেইন ইস্যুতে একমত ফ্রান্স–যুক্তরাজ্য

ছবি

ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টা: ছয় সিক্রেট সার্ভিস এজেন্ট সাময়িক বরখাস্ত

ছবি

কিম জং উনের বিরুদ্ধে মামলা করছেন পক্ষত্যাগী উত্তর কোরীয় নারী

আরও ১০ ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস, হামলায় নিহত ৭৪

ছবি

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ‘পুষ্টিকর সাপ্লিমেন্টের জন্য লাইনে দাঁড়ানো ৮ শিশু নিহত’

রিয়াদ ও জেদ্দায় সম্পত্তির মালিক হতে পারবেন বিদেশিরাও

ছবি

চলতি বছরে ভারতীয়দের তৃতীয় জাগুয়ার দুর্ঘটনায় প্রাণহানি

ভদোদরায় ৪৩ বছরের পুরোনো সেতু ভেঙে বিপর্যয়, কয়েকটি যান নদীতে

ছবি

মায়ানমারের বিরল খনিজ ঘিরে চীনের হুমকি

এক রাতে ৭ শতাধিক ড্রোন নিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

ছবি

ইরান ও সৌদির মধ্যে ‘ফলপ্রসূ’ আলোচনা

তালেবান নেতাদের বিরুদ্ধে আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ইরানে অস্ত্র সরবরাহ শুরু করল চীন

ছবি

কোন পথে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ

ছবি

নারী নিপীড়নের অভিযোগে তালেবান নেতাদের বিরুদ্ধে আইসিসির গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছবি

চীনের সহায়তায় আকাশ প্রতিরক্ষা শক্তি পেল ইরান

ছবি

ব্রিকস সম্মেলনে ভারতের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি

tab

আন্তর্জাতিক

ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

বিদেশী সংবাদ মাধ্যম

রোববার, ২০ এপ্রিল ২০২৫

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে আবার হাজার হাজার মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছেন। স্থানীয় সময় শনিবার দেশটির রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসি, নিউইয়র্ক এবং শিকাগোসহ প্রধান শহরগুলো বিক্ষোভ হয়। ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসীদের বিতাড়ন, সরকারি চাকরি থেকে ছাঁটাই, গাজা ও ইউক্রেন নীতির বিরোধীরা বিক্ষোভে অংশ নেন। টেলিভিশনে দেখা যায়, হোয়াইট হাউসের সামনে বিভিন্ন স্লোগান-সংবলিত প্ল্যাকার্ড নিয়ে বিক্ষোভকারীরা অবস্থান নিয়েছেন। প্ল্যাকার্ডে ‘ওয়ার্কার শুড হ্যাভ দ্য পাওয়া বা শ্রমিকদের অবশ্য শক্তি থাকা উচিত’, ‘নো কিনশিপ বা রাজতন্ত্রকে না বলুন’, ‘স্টপ আর্মিং ইসরায়েল বা ইসরায়েলকে অস্ত্র দেওয়া বন্ধ করুন’, রেসিস্ট টাইরেনি বা অত্যাচার ঠেকিয়ে দাও’ এবং ‘ইমিগ্রেন্টস আর ওয়েলকাম হেয়ার বা অভিবাসীদের স্বাগত’সহ নানা স্লোগান দেখা গেছে। অন্যান্য শহরেও একই ধরনের প্ল্যাকার্ড দেখা গেছে।

বিভিন্ন স্থানে বিক্ষোভকারীদের অভিবাসীদের সমর্থনে এবং ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসীদের বের করে দেওয়ার বিরুদ্ধে স্লোগান দিতে দেখা যায়। যে সব বিশ্ববিদ্যালয় ট্রাম্প প্রশাসনের তহবিল কমিয়ে বা বন্ধ করে দেওয়ার হুমকিতে আছে, বিক্ষোভকারীরা তাদের প্রতিও সংহতি জানিয়েছেন। হোয়াইট হাউজের কাছে লাফায়েট স্কয়ারে এক বিক্ষোভকারী বলেন, ‘ট্রাম্প ও তার প্রশাসন অভিবাসীদের বের করে দিতে যুক্তরাষ্ট্রের আইন ব্যবহার করতে শুরু করেছে। এই অবস্থায় প্রতিবেশীদের বাঁচাতে আমরাও নেটওয়ার্ক ও প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তোলার চেষ্টা করছি। ’

কোনো কোনো বিক্ষোভকারীকে ফিলিস্তিনি পতাকা ওড়াতে এবং ফিলিস্তিনি রুমাল কেফিয়েহ গলায় জড়াতে দেখা গেছে। তারা ফিলিস্তিনিদের নির্বিচারে হত্যার প্রতিবাদ জানান। অনেকে ‘ফ্রি প্যালেস্টাইন বা ফিলিস্তিন মুক্ত’ বলে স্লোগান দেন। বিক্ষোভকারীদের কাউকে কাউকে ইউক্রেনের পতাকা বহন করতে দেখা গেছে। তারা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতি আরও কঠোর হতে ওয়াশিংটনের প্রতি আহ্বান জানান।

গত জানুয়ারিতে ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকে গুরুত্বপূর্ণ কিছু নীতি গ্রহণ করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প।

নতুন গঠন করা সরকারি দক্ষতা বিভাগের (ডিওজিই) দায়িত্ব দেন ইলন মাস্ককে। এরপর থেকে তার দল কেন্দ্রীয় সরকারের ২৩ লাখ কর্মচারীর মধ্যে ২ লাখের বেশি পদ শূন্য করেছে। ট্রাম্প প্রশাসন সম্প্রতি অনেক বিদেশি শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার করেছে। তাদের অনেককে দেশে ফেরত পাঠানোর চেষ্টা চলছে। এসব শিক্ষার্থীদের অনেকে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন। বর্তমান প্রশাসনের জলবায়ু পরিবর্তন ও স্বাস্থ্য নীতি নিয়েও অনেকের আপত্তি রয়েছে। অধিকার গোষ্ঠীগুলো ট্রাম্পের এসব নীতি সমালোচনা করে আসছে।

বিক্ষোভের সময় ওয়াশিংটন মনুমেন্টের পাশে বিভিন্ন ব্যানারে লেখা ছিল, ‘ঘৃণা কোনো জাতিকে মহান করে না’, ‘সবার জন্য সমান অধিকার মানে আপনার অধিকার কমে যাওয়া নয়’। গত জানুয়ারিতে ক্ষমতাগ্রহণের পর এটা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে দ্বিতীয় বিক্ষোভ। শনিবারের বিক্ষোভের মূল আয়োজক গোষ্ঠীর নাম ‘৫০৫০১’। এর অর্থ— ৫০ অঙ্গরাজ্যে ৫০ বিক্ষোভ, ১টি আন্দোলন। এই দিনের কর্মসূচির নাম ‘ন্যাশনাল ডে অব অ্যাকশন’। এই কর্মসূচিতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে প্রায় ৪০০টি বিক্ষোভের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন আয়োজকেরা।

ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে প্রথম বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছিল ৫ এপ্রিল। এর মূল আয়োজক ছিল ‘ইনডিভিজিবল’ নামের নাগরিক অধিকার-বিষয়ক গোষ্ঠী। ওই বিক্ষোভের নাম ছিল ‘হ্যান্ডস অফ’, যার অর্থ হতে পারে,‘আমাদের নিজের মতো চলতে দাও’। ‘৫০৫০১’ আগামী পয়লা মে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে পরবর্তী বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে। এই দিনের কর্মসূচির নাম ‘মে ডে স্ট্রং বা মে দিবসের শক্তি’।

back to top