নাইজেরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বর্নো রাজ্যে রাস্তায় পেতে রাখা বোমার বিস্ফোরণে অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার রান ও গাম্বোরু নাগলা শহরের মাঝামাঝি এলাকায় এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহতরা দুটি চলন্ত গাড়ির যাত্রী ছিলেন বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
আহত হয়েছেন আরও তিনজন। ইসলামপন্থি বিদ্রোহে দীর্ঘদিন ধরে ক্ষতিগ্রস্ত এ অঞ্চলে এ ধরনের হামলা নতুন নয়। বিদেশি এনজিওগুলোর নিরাপত্তা বিষয়ক তথ্য সংস্থা দ্য ইন্টারন্যাশনাল সেইফটি অর্গানাইজেশনের এক অভ্যন্তরীণ বার্তার বরাতে রয়টার্স জানিয়েছে, ঘরে তৈরি বোমা বা আইইডি-র আঘাতে গাড়িগুলো বিধ্বস্ত হয়।
বর্নো রাজ্য পুলিশ এ বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি। তবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা লিমান টম নামে এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের পর গাড়িগুলো সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়। পরে সেনাবাহিনী ও বেসামরিক জয়েন্ট টাস্ক ফোর্স সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে আহতদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান।
আব্বা আম্মা মুহম্মদ নামের এক ব্যক্তি জানান, বিস্ফোরিত গাড়িগুলোর একটিতে তার মা ছিলেন। মায়ের মরদেহ শনাক্ত করতেও তাকে বেগ পেতে হয়। তিনি এই হামলার জন্য চরমপন্থি জঙ্গি সংগঠন বোকো হারামকে দায়ী করেছেন।
উল্লেখ্য, নাইজেরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বোকো হারাম এবং ইসলামিক স্টেটের পশ্চিম আফ্রিকা প্রদেশ (আইডব্লিউএপি) দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে নিরাপত্তা বাহিনী এবং সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী লড়াই চালিয়ে আসছে। প্রায়ই তারা রাস্তায় পেতে রাখা আইইডি বিস্ফোরণের মাধ্যমে এমন হামলা চালায়, যার শিকার হয় বেসামরিকরাও।
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫
নাইজেরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় বর্নো রাজ্যে রাস্তায় পেতে রাখা বোমার বিস্ফোরণে অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় সোমবার রান ও গাম্বোরু নাগলা শহরের মাঝামাঝি এলাকায় এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। নিহতরা দুটি চলন্ত গাড়ির যাত্রী ছিলেন বলে জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা।
আহত হয়েছেন আরও তিনজন। ইসলামপন্থি বিদ্রোহে দীর্ঘদিন ধরে ক্ষতিগ্রস্ত এ অঞ্চলে এ ধরনের হামলা নতুন নয়। বিদেশি এনজিওগুলোর নিরাপত্তা বিষয়ক তথ্য সংস্থা দ্য ইন্টারন্যাশনাল সেইফটি অর্গানাইজেশনের এক অভ্যন্তরীণ বার্তার বরাতে রয়টার্স জানিয়েছে, ঘরে তৈরি বোমা বা আইইডি-র আঘাতে গাড়িগুলো বিধ্বস্ত হয়।
বর্নো রাজ্য পুলিশ এ বিষয়ে এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি। তবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত থাকা লিমান টম নামে এক ব্যক্তি জানিয়েছেন, বিস্ফোরণের পর গাড়িগুলো সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়। পরে সেনাবাহিনী ও বেসামরিক জয়েন্ট টাস্ক ফোর্স সদস্যরা ঘটনাস্থলে এসে আহতদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যান।
আব্বা আম্মা মুহম্মদ নামের এক ব্যক্তি জানান, বিস্ফোরিত গাড়িগুলোর একটিতে তার মা ছিলেন। মায়ের মরদেহ শনাক্ত করতেও তাকে বেগ পেতে হয়। তিনি এই হামলার জন্য চরমপন্থি জঙ্গি সংগঠন বোকো হারামকে দায়ী করেছেন।
উল্লেখ্য, নাইজেরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বোকো হারাম এবং ইসলামিক স্টেটের পশ্চিম আফ্রিকা প্রদেশ (আইডব্লিউএপি) দীর্ঘ ১৫ বছর ধরে নিরাপত্তা বাহিনী এবং সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে রক্তক্ষয়ী লড়াই চালিয়ে আসছে। প্রায়ই তারা রাস্তায় পেতে রাখা আইইডি বিস্ফোরণের মাধ্যমে এমন হামলা চালায়, যার শিকার হয় বেসামরিকরাও।