মার্কিন চলচ্চিত্র শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করতে বিদেশে নির্মিত সিনেমার ওপর শতভাগ আমদানি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।
রোববার (৪ মে) ট্রুথ সোশালে দেওয়া এক বার্তায় তিনি বলেন, “আমরা আমেরিকায় তৈরি চলচ্চিত্র আবার চাই। এখনকার সব কিছু প্রপাগান্ডা!”
ট্রাম্প অভিযোগ করেন, অন্যান্য দেশ তাদের চলচ্চিত্র শিল্পকে বিপুল পরিমাণ প্রণোদনা দিচ্ছে, যা মার্কিন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির জন্য ‘জাতীয় নিরাপত্তার হুমকি’। এ অবস্থায় তিনি ইউএস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভকে বিদেশি সিনেমায় শতভাগ শুল্ক আরোপের প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন।
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের শুল্কনীতির প্রভাবে বাণিজ্য উত্তেজনা বেড়েছে। গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই চীনসহ বিভিন্ন দেশের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক বসিয়েছেন তিনি। চীনা পণ্যে মোট শুল্ক বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪৫ শতাংশ পর্যন্ত, যার জবাবে বেইজিং ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে মার্কিন পণ্যের ওপর।
এরইমধ্যে চীন জানিয়েছে, তারা আমেরিকান চলচ্চিত্র আমদানির কোটা কমাবে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে চলচ্চিত্র খাতে বিনিয়োগ বেড়েছে, যেখানে মার্কিন বিনিয়োগ ২০২২ সালের তুলনায় ২৬ শতাংশ কমে গেছে।
হলিউডকে পুনর্জাগরণে ট্রাম্প জন ভোইট, মেল গিবসন এবং সিলভেস্টার স্ট্যালোনকে বিশেষ দূত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। তাদের দায়িত্ব—বিদেশিদের কাছ থেকে হারানো ব্যবসা ফিরিয়ে আনা এবং হলিউডকে আগের চেয়েও ‘শক্তিশালী’ করে তোলা।
সোমবার, ০৫ মে ২০২৫
মার্কিন চলচ্চিত্র শিল্পকে পুনরুজ্জীবিত করতে বিদেশে নির্মিত সিনেমার ওপর শতভাগ আমদানি শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।
রোববার (৪ মে) ট্রুথ সোশালে দেওয়া এক বার্তায় তিনি বলেন, “আমরা আমেরিকায় তৈরি চলচ্চিত্র আবার চাই। এখনকার সব কিছু প্রপাগান্ডা!”
ট্রাম্প অভিযোগ করেন, অন্যান্য দেশ তাদের চলচ্চিত্র শিল্পকে বিপুল পরিমাণ প্রণোদনা দিচ্ছে, যা মার্কিন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির জন্য ‘জাতীয় নিরাপত্তার হুমকি’। এ অবস্থায় তিনি ইউএস ট্রেড রিপ্রেজেন্টেটিভকে বিদেশি সিনেমায় শতভাগ শুল্ক আরোপের প্রক্রিয়া শুরু করার নির্দেশ দিয়েছেন।
বিশ্বজুড়ে ট্রাম্পের শুল্কনীতির প্রভাবে বাণিজ্য উত্তেজনা বেড়েছে। গত জানুয়ারিতে দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই চীনসহ বিভিন্ন দেশের পণ্যের ওপর অতিরিক্ত শুল্ক বসিয়েছেন তিনি। চীনা পণ্যে মোট শুল্ক বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৪৫ শতাংশ পর্যন্ত, যার জবাবে বেইজিং ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে মার্কিন পণ্যের ওপর।
এরইমধ্যে চীন জানিয়েছে, তারা আমেরিকান চলচ্চিত্র আমদানির কোটা কমাবে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে চলচ্চিত্র খাতে বিনিয়োগ বেড়েছে, যেখানে মার্কিন বিনিয়োগ ২০২২ সালের তুলনায় ২৬ শতাংশ কমে গেছে।
হলিউডকে পুনর্জাগরণে ট্রাম্প জন ভোইট, মেল গিবসন এবং সিলভেস্টার স্ট্যালোনকে বিশেষ দূত হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন। তাদের দায়িত্ব—বিদেশিদের কাছ থেকে হারানো ব্যবসা ফিরিয়ে আনা এবং হলিউডকে আগের চেয়েও ‘শক্তিশালী’ করে তোলা।