পাকিস্তান ও আজাদ কাশ্মীরে ভারতের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে একে ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ বলে মন্তব্য করেছে ইসলামাবাদ।
বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের সভাপতিত্বে জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, “ভারতীয় সেনাবাহিনী পরিকল্পিতভাবে বেসামরিক নাগরিক, বিশেষ করে নিরীহ নারী ও শিশুদের লক্ষ্য করে যে হামলা চালিয়েছে, তা একটি ঘৃণ্য ও লজ্জাজনক অপরাধ। এটি মানব আচরণের সমস্ত নীতিমালা এবং আন্তর্জাতিক আইনের বিধান লঙ্ঘন করেছে।”
বৈঠকে জয়েন্ট চিফস অব স্টাফস কমিটির চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামসাদ মির্জা, আইএসআই প্রধান আসিম মুনির এবং তিন বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে ভারতের এই হামলাকে পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতার নির্লজ্জ লঙ্ঘন হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘনের জন্য নয়াদিল্লিকে জবাবদিহির আওতায় আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আত্মরক্ষার স্বার্থে পাকিস্তান এই হামলার জবাব দেওয়ার অধিকার রাখে এবং কখন ও কীভাবে জবাব দেওয়া হবে, তা ইসলামাবাদই নির্ধারণ করবে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সশস্ত্র বাহিনীকে অনুমোদনও দেওয়া হয়েছে।
এদিকে আইএসপিআরের মহাপরিচালক জেনারেল আহমেদ চৌধুরী জানান, বুধবার প্রথম প্রহরে ভারতের হামলার পর কোনো ভারতীয় বিমান পাকিস্তানের ভূখণ্ডে প্রবেশ করেনি, তেমনি পাকিস্তানের কোনো বিমানও ভারতের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেনি।
তিনি দাবি করেন, পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ভারতীয় বাহিনীর আগ্রাসনের সমুচিত জবাব দিয়েছে এবং বেশ কয়েকটি ভারতীয় তল্লাশিচৌকি গুঁড়িয়ে দিয়েছে।
বুধবার, ০৭ মে ২০২৫
পাকিস্তান ও আজাদ কাশ্মীরে ভারতের হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে একে ‘যুদ্ধ ঘোষণার শামিল’ বলে মন্তব্য করেছে ইসলামাবাদ।
বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের সভাপতিত্বে জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে দেওয়া বিবৃতিতে বলা হয়, “ভারতীয় সেনাবাহিনী পরিকল্পিতভাবে বেসামরিক নাগরিক, বিশেষ করে নিরীহ নারী ও শিশুদের লক্ষ্য করে যে হামলা চালিয়েছে, তা একটি ঘৃণ্য ও লজ্জাজনক অপরাধ। এটি মানব আচরণের সমস্ত নীতিমালা এবং আন্তর্জাতিক আইনের বিধান লঙ্ঘন করেছে।”
বৈঠকে জয়েন্ট চিফস অব স্টাফস কমিটির চেয়ারম্যান জেনারেল সাহির শামসাদ মির্জা, আইএসআই প্রধান আসিম মুনির এবং তিন বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠকে ভারতের এই হামলাকে পাকিস্তানের সার্বভৌমত্ব ও অখণ্ডতার নির্লজ্জ লঙ্ঘন হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘনের জন্য নয়াদিল্লিকে জবাবদিহির আওতায় আনতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আত্মরক্ষার স্বার্থে পাকিস্তান এই হামলার জবাব দেওয়ার অধিকার রাখে এবং কখন ও কীভাবে জবাব দেওয়া হবে, তা ইসলামাবাদই নির্ধারণ করবে। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সশস্ত্র বাহিনীকে অনুমোদনও দেওয়া হয়েছে।
এদিকে আইএসপিআরের মহাপরিচালক জেনারেল আহমেদ চৌধুরী জানান, বুধবার প্রথম প্রহরে ভারতের হামলার পর কোনো ভারতীয় বিমান পাকিস্তানের ভূখণ্ডে প্রবেশ করেনি, তেমনি পাকিস্তানের কোনো বিমানও ভারতের আকাশসীমা লঙ্ঘন করেনি।
তিনি দাবি করেন, পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ভারতীয় বাহিনীর আগ্রাসনের সমুচিত জবাব দিয়েছে এবং বেশ কয়েকটি ভারতীয় তল্লাশিচৌকি গুঁড়িয়ে দিয়েছে।