চলমান যুদ্ধাবস্থার মধ্যেই পাকিস্তানকে ১০০ কোটি ডলার নগদ ঋণ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। পাশাপাশি জলবায়ু সহনশীলতা তহবিলের আওতায় আরও ১৪০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করা হয়েছে দেশটির জন্য। তবে পাকিস্তানের এই ঋণ প্রাপ্তি নিয়ে কড়া আপত্তি জানিয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত।
শুক্রবার আইএমএফের বোর্ড সভায় পাকিস্তানের ৭০০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির প্রথম পর্যায়ের মূল্যায়ন অনুমোদন দেওয়া হয়। এরপরই সংস্থাটি দেশটিকে ১০০ কোটি ডলার ছাড় করে। ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হওয়া এ কর্মসূচির আওতায় এ পর্যন্ত মোট ২০০ কোটি ডলার ঋণ পেয়েছে পাকিস্তান। তবে নতুন জলবায়ু সহনশীলতা তহবিলের আওতায় কোনো নগদ অর্থ এখনও ছাড় করা হয়নি।
আইএমএফ এক বিবৃতিতে জানায়, “বিশ্বজুড়ে চ্যালেঞ্জিং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটেও পাকিস্তানের নেওয়া নীতিগত পদক্ষেপগুলো তাদের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনর্গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখছে।”
এদিকে, সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে পাকিস্তানকে ঋণ দেওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ভারত। তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছে যে, আইএমএফের এই অর্থ "রাষ্ট্রীয় মদদপুষ্ট সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহৃত হতে পারে।" এমন অবস্থায় ঋণ দেওয়ার আগে আরও বিস্তৃত পর্যালোচনার আহ্বান জানায় নয়াদিল্লি।
ভারতের এই অভিযোগের জবাবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেন, “আইএমএফের কর্মসূচি বানচাল করতে ভারতের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।”
প্রসঙ্গত, ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে ২২ এপ্রিল এক বন্দুকধারীর হামলায় ২৬ জন নিহত হন। ওই ঘটনার পর থেকেই ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে পরিস্থিতি ভয়াবহ রকমের উত্তপ্ত। এরই ধারাবাহিকতায় দুই দেশ একে অপরের ভূখণ্ডে পাল্টাপাল্টি হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ভারত পাকিস্তান ও পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়।
শনিবার, ১০ মে ২০২৫
চলমান যুদ্ধাবস্থার মধ্যেই পাকিস্তানকে ১০০ কোটি ডলার নগদ ঋণ দিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। পাশাপাশি জলবায়ু সহনশীলতা তহবিলের আওতায় আরও ১৪০ কোটি ডলারের ঋণ অনুমোদন করা হয়েছে দেশটির জন্য। তবে পাকিস্তানের এই ঋণ প্রাপ্তি নিয়ে কড়া আপত্তি জানিয়েছে প্রতিবেশী দেশ ভারত।
শুক্রবার আইএমএফের বোর্ড সভায় পাকিস্তানের ৭০০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির প্রথম পর্যায়ের মূল্যায়ন অনুমোদন দেওয়া হয়। এরপরই সংস্থাটি দেশটিকে ১০০ কোটি ডলার ছাড় করে। ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সময়ে শুরু হওয়া এ কর্মসূচির আওতায় এ পর্যন্ত মোট ২০০ কোটি ডলার ঋণ পেয়েছে পাকিস্তান। তবে নতুন জলবায়ু সহনশীলতা তহবিলের আওতায় কোনো নগদ অর্থ এখনও ছাড় করা হয়নি।
আইএমএফ এক বিবৃতিতে জানায়, “বিশ্বজুড়ে চ্যালেঞ্জিং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটেও পাকিস্তানের নেওয়া নীতিগত পদক্ষেপগুলো তাদের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা ও বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনর্গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখছে।”
এদিকে, সীমান্তে উত্তেজনার মধ্যে পাকিস্তানকে ঋণ দেওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছে ভারত। তারা আশঙ্কা প্রকাশ করেছে যে, আইএমএফের এই অর্থ "রাষ্ট্রীয় মদদপুষ্ট সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহৃত হতে পারে।" এমন অবস্থায় ঋণ দেওয়ার আগে আরও বিস্তৃত পর্যালোচনার আহ্বান জানায় নয়াদিল্লি।
ভারতের এই অভিযোগের জবাবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ বলেন, “আইএমএফের কর্মসূচি বানচাল করতে ভারতের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে।”
প্রসঙ্গত, ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে ২২ এপ্রিল এক বন্দুকধারীর হামলায় ২৬ জন নিহত হন। ওই ঘটনার পর থেকেই ভারত-পাকিস্তান সীমান্তে পরিস্থিতি ভয়াবহ রকমের উত্তপ্ত। এরই ধারাবাহিকতায় দুই দেশ একে অপরের ভূখণ্ডে পাল্টাপাল্টি হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে ভারত পাকিস্তান ও পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়।