ইসরায়েল সীমিত পরিমাণে ত্রাণ বিতরণের অনুমতি দেওয়ার পর এক দিন পেরিয়ে গেলেও ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় এখনো কোনো ত্রাণ বিতরণ করা হয়নি। গতকাল মঙ্গলবার জাতিসংঘ এ কথা জানিয়েছে। টানা ১১ সপ্তাহ অবরুদ্ধ করে রাখার পর গত সোমবার ইসরায়েল বলেছে, তারা ফিলিস্তিন ভূখণ্ডটিতে সীমিত পরিমাণে ত্রাণ বিতরণের অনুমতি দিয়েছে।
ইতিমধ্যে, গাজা দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা। জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেছেন, সোমবার চার ট্রাকভর্তি শিশুখাদ্য সীমান্তের ওপারে ফিলিস্তিনিদের প্রান্তে পৌঁছে দেওয়া হয়। পরদিন মঙ্গলবার (বুধবার ২১-০৫- ২০২৫) বেশ কয়েকটি ট্রাকে করে আটা, ওষুধ, পুষ্টিসামগ্রী ও অন্যান্য জরুরি পণ্য গাজায় প্রবেশ করেছে।
সাংবাদিকদের ডুজারিক আরও বলেন, ‘ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ আমাদের কেরেম শালোম সীমান্তে ফিলিস্তিনি প্রান্তে ত্রাণসামগ্রী নামিয়ে রাখতে বলেছে। গাজা উপত্যকার ভেতরে আমাদের দলের প্রবেশ করার বিষয়টি নিশ্চিত হলে সেগুলো (বিতরণ করার জন্য) আবার আলাদাভাবে যানবাহনে তোলা হবে।’
আজ আমাদের একটি দল কেরেম শালোম এলাকায় প্রবেশ করে পুষ্টিসামগ্রী সংগ্রহের অনুমতি পেতে ইসরায়েলের সবুজ সংকেতের আশায় কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করেছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, তারা এসব সামগ্রী আমাদের গুদামে আনতে পারেনি।
স্টিফেন ডুজারিক, জাতিসংঘের মুখপাত্র
বুধবার জাতিসংঘের একটি দল কেরেম শালোমে এসেছিল বলেও জানিয়েছেন মুখপাত্র ডুজারিক। তিনি বলেন, ‘আজ (মঙ্গলবার) আমাদের একটি দল কেরেম শালোম এলাকায় প্রবেশ করে পুষ্টিসামগ্রী সংগ্রহের অনুমতি পেতে ইসরায়েলের সবুজ সংকেতের আশায় কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করেছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, তারা এসব সামগ্রী আমাদের গুদামে আনতে পারেনি।’
এর আগে একই দিন জেনেভায় জাতিসংঘের মানবিক দপ্তরের এক মুখপাত্র বলেছিলেন, ইসরায়েল প্রায় ১০০টি ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামলা চালায়। এর পর থেকে ইসরায়েলি বাহিনী বিমান হামলা ও স্থল অভিযান চালিয়ে পুরো গাজা ধ্বংস করে ফেলেছে।
জাতিসংঘের ত্রাণবিষয়ক প্রধান টম ফ্লেচার সোমবার বলেছেন, ইসরায়েল প্রাথমিকভাবে যে পরিমাণ ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে, তা ‘সমুদ্রে একফোঁটা পানির মতো’।
বুধবার, ২১ মে ২০২৫
ইসরায়েল সীমিত পরিমাণে ত্রাণ বিতরণের অনুমতি দেওয়ার পর এক দিন পেরিয়ে গেলেও ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় এখনো কোনো ত্রাণ বিতরণ করা হয়নি। গতকাল মঙ্গলবার জাতিসংঘ এ কথা জানিয়েছে। টানা ১১ সপ্তাহ অবরুদ্ধ করে রাখার পর গত সোমবার ইসরায়েল বলেছে, তারা ফিলিস্তিন ভূখণ্ডটিতে সীমিত পরিমাণে ত্রাণ বিতরণের অনুমতি দিয়েছে।
ইতিমধ্যে, গাজা দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা। জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক বলেছেন, সোমবার চার ট্রাকভর্তি শিশুখাদ্য সীমান্তের ওপারে ফিলিস্তিনিদের প্রান্তে পৌঁছে দেওয়া হয়। পরদিন মঙ্গলবার (বুধবার ২১-০৫- ২০২৫) বেশ কয়েকটি ট্রাকে করে আটা, ওষুধ, পুষ্টিসামগ্রী ও অন্যান্য জরুরি পণ্য গাজায় প্রবেশ করেছে।
সাংবাদিকদের ডুজারিক আরও বলেন, ‘ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ আমাদের কেরেম শালোম সীমান্তে ফিলিস্তিনি প্রান্তে ত্রাণসামগ্রী নামিয়ে রাখতে বলেছে। গাজা উপত্যকার ভেতরে আমাদের দলের প্রবেশ করার বিষয়টি নিশ্চিত হলে সেগুলো (বিতরণ করার জন্য) আবার আলাদাভাবে যানবাহনে তোলা হবে।’
আজ আমাদের একটি দল কেরেম শালোম এলাকায় প্রবেশ করে পুষ্টিসামগ্রী সংগ্রহের অনুমতি পেতে ইসরায়েলের সবুজ সংকেতের আশায় কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করেছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, তারা এসব সামগ্রী আমাদের গুদামে আনতে পারেনি।
স্টিফেন ডুজারিক, জাতিসংঘের মুখপাত্র
বুধবার জাতিসংঘের একটি দল কেরেম শালোমে এসেছিল বলেও জানিয়েছেন মুখপাত্র ডুজারিক। তিনি বলেন, ‘আজ (মঙ্গলবার) আমাদের একটি দল কেরেম শালোম এলাকায় প্রবেশ করে পুষ্টিসামগ্রী সংগ্রহের অনুমতি পেতে ইসরায়েলের সবুজ সংকেতের আশায় কয়েক ঘণ্টা অপেক্ষা করেছে। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, তারা এসব সামগ্রী আমাদের গুদামে আনতে পারেনি।’
এর আগে একই দিন জেনেভায় জাতিসংঘের মানবিক দপ্তরের এক মুখপাত্র বলেছিলেন, ইসরায়েল প্রায় ১০০টি ত্রাণবাহী ট্রাক গাজায় প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে। ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস সীমান্ত পেরিয়ে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামলা চালায়। এর পর থেকে ইসরায়েলি বাহিনী বিমান হামলা ও স্থল অভিযান চালিয়ে পুরো গাজা ধ্বংস করে ফেলেছে।
জাতিসংঘের ত্রাণবিষয়ক প্রধান টম ফ্লেচার সোমবার বলেছেন, ইসরায়েল প্রাথমিকভাবে যে পরিমাণ ত্রাণ প্রবেশের অনুমতি দিয়েছে, তা ‘সমুদ্রে একফোঁটা পানির মতো’।