ফাইল ছবি: রয়টার্স
গাজা উপত্যকার একটি স্কুলে ইসরায়েলি বাহিনীর চালানো সর্বশেষ হামলায় অন্তত ২৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও বহু মানুষ। বাস্তুচ্যুত মানুষদের আশ্রয়স্থল হিসেবে ব্যবহৃত ওই স্কুলটি হামলার পর আংশিকভাবে ধ্বংস হয়ে গেছে।
গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, ইসরায়েলি বিমান হামলায় আগুন ধরে যায় ফাহমি আল-জারজাওয়ি স্কুলে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পর উদ্ধারকর্মীরা স্কুল ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে ১৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করেন। এখন পর্যন্ত ২১ জন আহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও অনেকে আটকে থাকতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, চলমান যুদ্ধের কারণে ওই স্কুলটিতে বহু বাস্তুচ্যুত নারী, শিশু ও বয়স্ক মানুষ আশ্রয় নিয়েছিলেন। সরাসরি এই ধরনের স্থাপনায় হামলা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধের শামিল হতে পারে বলে মনে করছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
স্থানীয় চিকিৎসাসেবার সূত্রগুলো জানিয়েছে, ধ্বংসস্তূপে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারকাজ এখনও চলছে। উদ্ধারকারী সংস্থাগুলো বলছে, হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
গত কয়েকদিন ধরে গাজার বিভিন্ন এলাকায় হামলা তীব্রতর করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। শুধু গতকাল রোববারই, গাজাজুড়ে ৫৭ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের সঙ্গে নতুন করে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় চালানো ইসরায়েলি অভিযানে প্রায় ৫৪ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১ লাখ ২৩ হাজারের বেশি মানুষ। নিহতদের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ নারী ও শিশু।
গাজার সরকারি প্রেস অফিস জানিয়েছে, বর্তমানে উপত্যকার ৭৭ শতাংশ এলাকা ইসরায়েলি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
ফাইল ছবি: রয়টার্স
সোমবার, ২৬ মে ২০২৫
গাজা উপত্যকার একটি স্কুলে ইসরায়েলি বাহিনীর চালানো সর্বশেষ হামলায় অন্তত ২৫ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও বহু মানুষ। বাস্তুচ্যুত মানুষদের আশ্রয়স্থল হিসেবে ব্যবহৃত ওই স্কুলটি হামলার পর আংশিকভাবে ধ্বংস হয়ে গেছে।
গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষা সংস্থা জানিয়েছে, ইসরায়েলি বিমান হামলায় আগুন ধরে যায় ফাহমি আল-জারজাওয়ি স্কুলে। আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পর উদ্ধারকর্মীরা স্কুল ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচ থেকে ১৩ জনের মরদেহ উদ্ধার করেন। এখন পর্যন্ত ২১ জন আহত হওয়ার তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে। তবে ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও অনেকে আটকে থাকতে পারেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
উল্লেখ্য, চলমান যুদ্ধের কারণে ওই স্কুলটিতে বহু বাস্তুচ্যুত নারী, শিশু ও বয়স্ক মানুষ আশ্রয় নিয়েছিলেন। সরাসরি এই ধরনের স্থাপনায় হামলা আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইন অনুযায়ী যুদ্ধাপরাধের শামিল হতে পারে বলে মনে করছে মানবাধিকার সংগঠনগুলো।
স্থানীয় চিকিৎসাসেবার সূত্রগুলো জানিয়েছে, ধ্বংসস্তূপে আটকে পড়া মানুষদের উদ্ধারকাজ এখনও চলছে। উদ্ধারকারী সংস্থাগুলো বলছে, হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
গত কয়েকদিন ধরে গাজার বিভিন্ন এলাকায় হামলা তীব্রতর করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। শুধু গতকাল রোববারই, গাজাজুড়ে ৫৭ জন নিহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে স্থানীয় হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের সঙ্গে নতুন করে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে গাজায় চালানো ইসরায়েলি অভিযানে প্রায় ৫৪ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ১ লাখ ২৩ হাজারের বেশি মানুষ। নিহতদের উল্লেখযোগ্য একটি অংশ নারী ও শিশু।
গাজার সরকারি প্রেস অফিস জানিয়েছে, বর্তমানে উপত্যকার ৭৭ শতাংশ এলাকা ইসরায়েলি বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।